120 TK 90 TK
- Pages
  • Save 30 Tk.

Description
এই বইটিতে অধিকাংশ স্থানেই রাজ পরিবারের মহিলাদের, সম্রাটের স্ত্রী-কন্যাদের ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে।প্রথম জীবন বিলাসিতায়, আরাম-আয়েশে ডুবে থাকলেও মোগল শাসকদের পতনের পর থেকে বিপর্যয় নেমে আসে তাদের সকলের জীবনে বলে ইতিহাস থেকে জানা যায়। শেষ জীবনে ভিখারী হয়ে বাড়ি বাড়ি কাজ করে, খোশনবিশ লিখে, কখনো নন্দন লিপিকার হয়ে,আবার ভিক্ষা করেও জীবনে টানতে হয়েছে ইতি এমনটিও শোনা যায়।ব্রিটিশ শাসকরা এই শহরের কিছু দেখভাল করলেও অনেকে শেষ জীবনে মানুষের কাছে পাগলের পরিচিতি লাভ করেছে। জীবনের রাজকীয় আয়েশে থাকাকালীন সময়ে যে নবাব বা বেগম মখমলের বালিশ-চাদরে, নরম গদিতে রেশমের কাপড় শীতল বাতাসে ঘুমালেও শেষ জীবনে গা ঢাকার ছেঁড়া কাঁথাও জুট নি আবার কখনো ছুঁচের মতো ঘাসের শীষ আর ডাসের কামড় ভাগ্যে ছিল। একটা হৃদয় বিদারক ঘটনার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা যে না দিলেই নয়। সাকীনা খানম। যিনি রাজ-পরিবারের পুত্র বধু ছিলেন। যেদিন প্রসব পীড়ায় আক্রান্ত ঐদিন তার শ্বশুর আব্বা ইংরেজদের সাথে যুদ্ধে নিহত হয়ে লাশ হয়ে বাড়িতে আসে।অথচ তার স্বামী চার দিন আগে মারা যাওয়ার দরুন তাকে ভগ্ন হৃদয় নিয়েও সবকিছু সহ্য করতে হচ্ছিলো।এদিকে ইংরেজ সেনারা খোঁজ, জবরদস্তি ও হামলা শুরু করে, ভয়ে সব দাসীরা পালিয়ে যায়। দাসীদের কেউ একজন তার সদ্য জন্মানো সন্তানকে নিয়ে পালিয়ে যায়।বাড়ির সিন্দুকের ধন-সম্পদ, রত্ন ভান্ডারও লুট হচ্ছে সমানে। এদিকে সে নিজে অসুস্থ, অন্যদিকে বাড়ির উঠানে শ্বশুরের লাশ, অন্য দিকে সন্তান চুরি।এতো কিছুর মাঝে ইংরেজ সময় হাজির। কি এক দূর্দশা ! যার জীবনে এমন ঘটেনাই কে বুঝবে এমন নিদারুন কষ্ট কাকে বলে। মুঘল শাসনের শেষ কালো রাত্রিতে কি ঘটেছিলো? সম্রাটের বংশধর আর পরিবারবর্গের ভাগ্যের চাকা কিভাবে পরিবর্তিত হলো রাতারাতি? রত্ন-ভান্ডারের প্রাচুর্যময় জীবন থেকে পথের ভিখারি! আশ্চর্য হওয়ার মতো আরো অনেক কিছু অপেক্ষা করছে ইতিহাসের করুন পাতায়।জানতে চান? by: Ruponti Shahrin

Publisher: রাহনুমা প্রকাশনী
ISBN:
Number of pages: -


REVIEWS
এই বইটিতে অধিকাংশ স্থানেই রাজ পরিবারের মহিলাদের, সম্রাটের স্ত্রী-কন্যাদের ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে।প্রথম জীবন বিলাসিতায়, আরাম-আয়েশে ডুবে থাকলেও মোগল শাসকদের পতনের পর থেকে বিপর্যয় নেমে আসে তাদের সকলের জীবনে বলে ইতিহাস থেকে জানা যায়। শেষ জীবনে ভিখারী হয়ে বাড়ি বাড়ি কাজ করে, খোশনবিশ লিখে, কখনো নন্দন লিপিকার হয়ে,আবার ভিক্ষা করেও জীবনে টানতে হয়েছে ইতি এমনটিও শোনা যায়।ব্রিটিশ শাসকরা এই শহরের কিছু দেখভাল করলেও অনেকে শেষ জীবনে মানুষের কাছে পাগলের পরিচিতি লাভ করেছে। জীবনের রাজকীয় আয়েশে থাকাকালীন সময়ে যে নবাব বা বেগম মখমলের বালিশ-চাদরে, নরম গদিতে রেশমের কাপড় শীতল বাতাসে ঘুমালেও শেষ জীবনে গা ঢাকার ছেঁড়া কাঁথাও জুট নি আবার কখনো ছুঁচের মতো ঘাসের শীষ আর ডাসের কামড় ভাগ্যে ছিল। একটা হৃদয় বিদারক ঘটনার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা যে না দিলেই নয়। সাকীনা খানম। যিনি রাজ-পরিবারের পুত্র বধু ছিলেন। যেদিন প্রসব পীড়ায় আক্রান্ত ঐদিন তার শ্বশুর আব্বা ইংরেজদের সাথে যুদ্ধে নিহত হয়ে লাশ হয়ে বাড়িতে আসে।অথচ তার স্বামী চার দিন আগে মারা যাওয়ার দরুন তাকে ভগ্ন হৃদয় নিয়েও সবকিছু সহ্য করতে হচ্ছিলো।এদিকে ইংরেজ সেনারা খোঁজ, জবরদস্তি ও হামলা শুরু করে, ভয়ে সব দাসীরা পালিয়ে যায়। দাসীদের কেউ একজন তার সদ্য জন্মানো সন্তানকে নিয়ে পালিয়ে যায়।বাড়ির সিন্দুকের ধন-সম্পদ, রত্ন ভান্ডারও লুট হচ্ছে সমানে। এদিকে সে নিজে অসুস্থ, অন্যদিকে বাড়ির উঠানে শ্বশুরের লাশ, অন্য দিকে সন্তান চুরি।এতো কিছুর মাঝে ইংরেজ সময় হাজির। কি এক দূর্দশা ! যার জীবনে এমন ঘটেনাই কে বুঝবে এমন নিদারুন কষ্ট কাকে বলে। মুঘল শাসনের শেষ কালো রাত্রিতে কি ঘটেছিলো? সম্রাটের বংশধর আর পরিবারবর্গের ভাগ্যের চাকা কিভাবে পরিবর্তিত হলো রাতারাতি? রত্ন-ভান্ডারের প্রাচুর্যময় জীবন থেকে পথের ভিখারি! আশ্চর্য হওয়ার মতো আরো অনেক কিছু অপেক্ষা করছে ইতিহাসের করুন পাতায়।জানতে চান? by: Ruponti Shahrin
এই বইটিতে অধিকাংশ স্থানেই রাজ পরিবারের মহিলাদের, সম্রাটের স্ত্রী-কন্যাদের ঘটনা তুলে ধরা হয়েছে।প্রথম জীবন বিলাসিতায়, আরাম-আয়েশে ডুবে থাকলেও মোগল শাসকদের পতনের পর থেকে বিপর্যয় নেমে আসে তাদের সকলের জীবনে বলে ইতিহাস থেকে জানা যায়। শেষ জীবনে ভিখারী হয়ে বাড়ি বাড়ি কাজ করে, খোশনবিশ লিখে, কখনো নন্দন লিপিকার হয়ে,আবার ভিক্ষা করেও জীবনে টানতে হয়েছে ইতি এমনটিও শোনা যায়।ব্রিটিশ শাসকরা এই শহরের কিছু দেখভাল করলেও অনেকে শেষ জীবনে মানুষের কাছে পাগলের পরিচিতি লাভ করেছে। জীবনের রাজকীয় আয়েশে থাকাকালীন সময়ে যে নবাব বা বেগম মখমলের বালিশ-চাদরে, নরম গদিতে রেশমের কাপড় শীতল বাতাসে ঘুমালেও শেষ জীবনে গা ঢাকার ছেঁড়া কাঁথাও জুট নি আবার কখনো ছুঁচের মতো ঘাসের শীষ আর ডাসের কামড় ভাগ্যে ছিল। একটা হৃদয় বিদারক ঘটনার সংক্ষিপ্ত বর্ণনা যে না দিলেই নয়। সাকীনা খানম। যিনি রাজ-পরিবারের পুত্র বধু ছিলেন। যেদিন প্রসব পীড়ায় আক্রান্ত ঐদিন তার শ্বশুর আব্বা ইংরেজদের সাথে যুদ্ধে নিহত হয়ে লাশ হয়ে বাড়িতে আসে।অথচ তার স্বামী চার দিন আগে মারা যাওয়ার দরুন তাকে ভগ্ন হৃদয় নিয়েও সবকিছু সহ্য করতে হচ্ছিলো।এদিকে ইংরেজ সেনারা খোঁজ, জবরদস্তি ও হামলা শুরু করে, ভয়ে সব দাসীরা পালিয়ে যায়। দাসীদের কেউ একজন তার সদ্য জন্মানো সন্তানকে নিয়ে পালিয়ে যায়।বাড়ির সিন্দুকের ধন-সম্পদ, রত্ন ভান্ডারও লুট হচ্ছে সমানে। এদিকে সে নিজে অসুস্থ, অন্যদিকে বাড়ির উঠানে শ্বশুরের লাশ, অন্য দিকে সন্তান চুরি।এতো কিছুর মাঝে ইংরেজ সময় হাজির। কি এক দূর্দশা ! যার জীবনে এমন ঘটেনাই কে বুঝবে এমন নিদারুন কষ্ট কাকে বলে। মুঘল শাসনের শেষ কালো রাত্রিতে কি ঘটেছিলো? সম্রাটের বংশধর আর পরিবারবর্গের ভাগ্যের চাকা কিভাবে পরিবর্তিত হলো রাতারাতি? রত্ন-ভান্ডারের প্রাচুর্যময় জীবন থেকে পথের ভিখারি! আশ্চর্য হওয়ার মতো আরো অনেক কিছু অপেক্ষা করছে ইতিহাসের করুন পাতায়।জানতে চান? by: Ruponti Shahrin

Publisher: রাহনুমা প্রকাশনী
Category: টেকনোলজি
ISBN:
Number of pages: -

Related Products