আমি তোমার সঙ্গে বেঁধেছি আমার প্রাণ

(author),
150 TK 112 TK
- Pages
  • Save 38 Tk.

Description
প্রফেসর সমত রহমান; একজন সাধারণ শিক্ষক। ক্লাস নিয়ে বাসায় ফেরার পথে হঠাৎ করেই একদল নিরাপত্তা সংস্থার লোক তাকে ঘিরে ফেলে। শারমিলি জাহান হত্যায় সন্দেহের তালিকায় থাকে তার নাম তাই এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে তাকে এবং কিন্তু সে এই নামের কাউকেই মনে করতে পারছে না। তার মতে ছাত্র ছাত্রীদের নাম মনে রাখার বদলে তাদের সংখ্যা গুণে রাখাই কষ্টকর। শারমিলি জাহান এর ডাক নাম নোশিন। বড় অভাগা, বলতে গেলে অনাথ। ইস্তি, জায়েদ ও নোশিন তিনজন মিলে একটা কম্পিউটার সেন্টার চালাতো সেই টাকা দিয়েই কষ্ট করে জীবনযাপন করে। তিনজনই ছোটবেলা থেকে একসাথে বড় হয়েছে। কিন্তু গতরাতেই কম্পিউটার সেন্টারেই পাওয়া গেলো তার লাশ। চোখের সামনে তাদের সাজানো জীবন ভেঙে তছনছ। ভিন্নফুল নামক অনাথ আশ্রমে বড় হয় জায়েদ, ইস্তি আর নোশিন। স্কুলে পড়াশোনার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা নেয় তারা। বলতে গেলে জায়েদ ও ইস্তি নোশিনের জীবনের সাথে ওতোপ্রতোভাবে জড়িত ছিলো। অন্যদিকে পুলিশের তালিকায় প্রথমেই নাম এলো নোশিনের প্রেমিক ফুয়াদের। যে কিনা প্রথম দেখায় নোশিনের প্রেমে মাতোয়ারা। টানা টানা চোখ, মায়াভরা অবয়ব এ যেন 'তিল ফুল যেন নাসা, সুধার সদৃশ ভাষা; মৃগপতি জিনি মধ্যদেশ... মেঘসম ঘন কালো কেশ।' সে যেন তার পূর্ব জন্মের পরিচিতা রাধিকা, বৃন্দাবনে সেই আঁখিজলে ভেজা। ফুয়াদ একটু পর পর দুহাতে মুখ ঢাকছে, কপালের ঘাম না চোখের পানি কোনটা মুছছে তা স্পষ্ট নয় আর বিস্ময়ও কম নেই চোখে মুখে। গত রাতের শেষ চুমুটুকুও শেষ হয়নি এখনো লেপ্টে আছে সারাটা ঠোঁটে অথচ নোশিন আর বেঁচে নেই। পুলিশের হেফাজতে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় থানায় এবং দুদিন পর জানা যায় ফুয়াদ আত্নহত্যা করেছে। কিন্তু কেনো? তাহলে কি ফুয়াদই খুন করছিলো নোশিনকে? নাকি এর পিছনে আছে অন্য কারো হাত? অন্যদিকে প্রফেসর সমত রহমান যেন ফুয়াদের আত্নহত্যা ও স্বীকারোক্তি মেনে নিতে পারছেন না। হিসাব বিজ্ঞানের শিক্ষক হওয়ায় সে ডেবিট ক্রেডিট মিলাতে লাগলো। রেওয়ামিল এর ব্যালেন্স মিলে গেলেও ভিতরে ভিতরে অনেক ভূল থেকে যায়! সে নেমে পড়লো সেই ভূল খুজতে। মানুষ কেঁচো খুড়তে সাপ পায় এরপর দৌড়ে পালায় কিন্তু সমত রহমান পেয়েছেন ড্রাগন তারপর আর দৌড়ে পালাবার সুযোগ পাননি। কি পেয়েছিলো তা জানতে না হয় পড়ে ফেলেন বইটি। by: Asha Mim

Publisher: পার্ল পাবলিকেশন্স
ISBN:
Number of pages: -


REVIEWS
প্রফেসর সমত রহমান; একজন সাধারণ শিক্ষক। ক্লাস নিয়ে বাসায় ফেরার পথে হঠাৎ করেই একদল নিরাপত্তা সংস্থার লোক তাকে ঘিরে ফেলে। শারমিলি জাহান হত্যায় সন্দেহের তালিকায় থাকে তার নাম তাই এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে তাকে এবং কিন্তু সে এই নামের কাউকেই মনে করতে পারছে না। তার মতে ছাত্র ছাত্রীদের নাম মনে রাখার বদলে তাদের সংখ্যা গুণে রাখাই কষ্টকর। শারমিলি জাহান এর ডাক নাম নোশিন। বড় অভাগা, বলতে গেলে অনাথ। ইস্তি, জায়েদ ও নোশিন তিনজন মিলে একটা কম্পিউটার সেন্টার চালাতো সেই টাকা দিয়েই কষ্ট করে জীবনযাপন করে। তিনজনই ছোটবেলা থেকে একসাথে বড় হয়েছে। কিন্তু গতরাতেই কম্পিউটার সেন্টারেই পাওয়া গেলো তার লাশ। চোখের সামনে তাদের সাজানো জীবন ভেঙে তছনছ। ভিন্নফুল নামক অনাথ আশ্রমে বড় হয় জায়েদ, ইস্তি আর নোশিন। স্কুলে পড়াশোনার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা নেয় তারা। বলতে গেলে জায়েদ ও ইস্তি নোশিনের জীবনের সাথে ওতোপ্রতোভাবে জড়িত ছিলো। অন্যদিকে পুলিশের তালিকায় প্রথমেই নাম এলো নোশিনের প্রেমিক ফুয়াদের। যে কিনা প্রথম দেখায় নোশিনের প্রেমে মাতোয়ারা। টানা টানা চোখ, মায়াভরা অবয়ব এ যেন 'তিল ফুল যেন নাসা, সুধার সদৃশ ভাষা; মৃগপতি জিনি মধ্যদেশ... মেঘসম ঘন কালো কেশ।' সে যেন তার পূর্ব জন্মের পরিচিতা রাধিকা, বৃন্দাবনে সেই আঁখিজলে ভেজা। ফুয়াদ একটু পর পর দুহাতে মুখ ঢাকছে, কপালের ঘাম না চোখের পানি কোনটা মুছছে তা স্পষ্ট নয় আর বিস্ময়ও কম নেই চোখে মুখে। গত রাতের শেষ চুমুটুকুও শেষ হয়নি এখনো লেপ্টে আছে সারাটা ঠোঁটে অথচ নোশিন আর বেঁচে নেই। পুলিশের হেফাজতে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় থানায় এবং দুদিন পর জানা যায় ফুয়াদ আত্নহত্যা করেছে। কিন্তু কেনো? তাহলে কি ফুয়াদই খুন করছিলো নোশিনকে? নাকি এর পিছনে আছে অন্য কারো হাত? অন্যদিকে প্রফেসর সমত রহমান যেন ফুয়াদের আত্নহত্যা ও স্বীকারোক্তি মেনে নিতে পারছেন না। হিসাব বিজ্ঞানের শিক্ষক হওয়ায় সে ডেবিট ক্রেডিট মিলাতে লাগলো। রেওয়ামিল এর ব্যালেন্স মিলে গেলেও ভিতরে ভিতরে অনেক ভূল থেকে যায়! সে নেমে পড়লো সেই ভূল খুজতে। মানুষ কেঁচো খুড়তে সাপ পায় এরপর দৌড়ে পালায় কিন্তু সমত রহমান পেয়েছেন ড্রাগন তারপর আর দৌড়ে পালাবার সুযোগ পাননি। কি পেয়েছিলো তা জানতে না হয় পড়ে ফেলেন বইটি। by: Asha Mim
প্রফেসর সমত রহমান; একজন সাধারণ শিক্ষক। ক্লাস নিয়ে বাসায় ফেরার পথে হঠাৎ করেই একদল নিরাপত্তা সংস্থার লোক তাকে ঘিরে ফেলে। শারমিলি জাহান হত্যায় সন্দেহের তালিকায় থাকে তার নাম তাই এ ব্যাপারে জিজ্ঞাসাবাদ করা হচ্ছে তাকে এবং কিন্তু সে এই নামের কাউকেই মনে করতে পারছে না। তার মতে ছাত্র ছাত্রীদের নাম মনে রাখার বদলে তাদের সংখ্যা গুণে রাখাই কষ্টকর। শারমিলি জাহান এর ডাক নাম নোশিন। বড় অভাগা, বলতে গেলে অনাথ। ইস্তি, জায়েদ ও নোশিন তিনজন মিলে একটা কম্পিউটার সেন্টার চালাতো সেই টাকা দিয়েই কষ্ট করে জীবনযাপন করে। তিনজনই ছোটবেলা থেকে একসাথে বড় হয়েছে। কিন্তু গতরাতেই কম্পিউটার সেন্টারেই পাওয়া গেলো তার লাশ। চোখের সামনে তাদের সাজানো জীবন ভেঙে তছনছ। ভিন্নফুল নামক অনাথ আশ্রমে বড় হয় জায়েদ, ইস্তি আর নোশিন। স্কুলে পড়াশোনার পাশাপাশি কারিগরি শিক্ষা নেয় তারা। বলতে গেলে জায়েদ ও ইস্তি নোশিনের জীবনের সাথে ওতোপ্রতোভাবে জড়িত ছিলো। অন্যদিকে পুলিশের তালিকায় প্রথমেই নাম এলো নোশিনের প্রেমিক ফুয়াদের। যে কিনা প্রথম দেখায় নোশিনের প্রেমে মাতোয়ারা। টানা টানা চোখ, মায়াভরা অবয়ব এ যেন 'তিল ফুল যেন নাসা, সুধার সদৃশ ভাষা; মৃগপতি জিনি মধ্যদেশ... মেঘসম ঘন কালো কেশ।' সে যেন তার পূর্ব জন্মের পরিচিতা রাধিকা, বৃন্দাবনে সেই আঁখিজলে ভেজা। ফুয়াদ একটু পর পর দুহাতে মুখ ঢাকছে, কপালের ঘাম না চোখের পানি কোনটা মুছছে তা স্পষ্ট নয় আর বিস্ময়ও কম নেই চোখে মুখে। গত রাতের শেষ চুমুটুকুও শেষ হয়নি এখনো লেপ্টে আছে সারাটা ঠোঁটে অথচ নোশিন আর বেঁচে নেই। পুলিশের হেফাজতে তাকে নিয়ে যাওয়া হয় থানায় এবং দুদিন পর জানা যায় ফুয়াদ আত্নহত্যা করেছে। কিন্তু কেনো? তাহলে কি ফুয়াদই খুন করছিলো নোশিনকে? নাকি এর পিছনে আছে অন্য কারো হাত? অন্যদিকে প্রফেসর সমত রহমান যেন ফুয়াদের আত্নহত্যা ও স্বীকারোক্তি মেনে নিতে পারছেন না। হিসাব বিজ্ঞানের শিক্ষক হওয়ায় সে ডেবিট ক্রেডিট মিলাতে লাগলো। রেওয়ামিল এর ব্যালেন্স মিলে গেলেও ভিতরে ভিতরে অনেক ভূল থেকে যায়! সে নেমে পড়লো সেই ভূল খুজতে। মানুষ কেঁচো খুড়তে সাপ পায় এরপর দৌড়ে পালায় কিন্তু সমত রহমান পেয়েছেন ড্রাগন তারপর আর দৌড়ে পালাবার সুযোগ পাননি। কি পেয়েছিলো তা জানতে না হয় পড়ে ফেলেন বইটি। by: Asha Mim

Publisher: পার্ল পাবলিকেশন্স
Category: অন্যান্য
ISBN:
Number of pages: -

Related Products