সুস্মিতার বাড়ি ফেরা

(author),
250 TK 187 TK
- Pages
  • Save 63 Tk.

Description
মা সুমি রহমান ও বাবা রাশেদ রহমানের একমাত্র মেয়ে সুস্মিতা। যার পারিবারিক ভাবেই বাগদান হয়ে গেছে শিক্ষিত সুদর্শন ও প্রতিষ্ঠিত ছেলে রাজিবের সাথে।ছোট ভাই সোহান, সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ ক্রিকেটার। ছোট সুন্দর এক আদর্শ সুখী পরিবার। এক বিকেলে বাগদত্তা রাজিব এসে সুস্মিতা কে ঘুরতে নিয়ে যায়। মার অনুমতি সাপেক্ষেই বের হয় দুজন। শপিং আর ঘোরাঘুরি করে সুন্দর সময় কাটে তাদের। কিন্তু তারপরে হঠাৎ একদিন রাজিব এসে হবু শাশুড়ি কে কড়া গলায় শাসিয়ে যায়। নিজের ও নিজ পরিবারের মানহানির জন্য দাবি করে বসে দশ লক্ষ টাকা। ভার্সিটি থেকে বাসায় ঢুকতেই এই কথা কানে আসে সুস্মিতার। সে দৌড়ে এসে মাকে ধরে। আর তখনি তার চোখ পড়ে নিচে পড়ে থাকা কিছু ফোটগ্রাফের উপর। মুহূর্তেই বদলে যায় যেন পুরো পৃথিবী। ঠিক এই অবস্থায় ছোট ভাই সোহানও এসে পৌঁছায় ঘটনাস্থলে। সোহান ছবি গুলো দেখেই বুঝে ফেলে, এইগুলা কম্পিউটারে এডিটিং আর গ্রাফিকস করে ভূয়া ন্যূড ছবি বানানো হয়েছে। এ যাত্রায় রাজিব কোনমতে ঘর ছেড়ে পালিয়ে যায়।কিন্তু এতেই থেমে যায়নি ঘটনা। ন্যুড ছবির পোস্টার দিয়ে ছেয়ে যায় পাড়ার অলিগলি দেয়াল। পাড়ার বখাটে মাস্তান গুলা এই সুযোগে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে জেনো। মহল্লার লোকজন বাজে ইঙ্গিত করে কথা বলতে শুরু করে। চেনা অচেনা সবার ফোনে পৌঁছে যায় ছবি ও এডিটিং করা ভিডিও। বাতসের বেগে পাড়ায়, মহল্লায়, ভার্সিটি তে সর্বত্র রটে যায় খবর। অনেকেই এই ঘটনা বিশ্বাস করে নেয়, তারা নোংরা কথা শোনাতে পিছুপা হয় না। কিন্তু এমন ভয়াবহ বিপদে পাশে এসে দাড়াঁয় সুস্মিতার ও সোহানের বন্ধুরা। তারা দৃঢ় কন্ঠে সোচ্চার হয়ে রুখে দাঁড়ায় অন্যায় এর বিরুদ্ধে। আর সব চেয়ে দৃঢ়চেতা ভাবে যে পাশে এসে দাড়াঁয় সে রাশেদ রহমানের বন্ধু হায়দার আলী। কিন্তু এর পরে?ওরা কি পারবে এমন ঘৃণ্য আর ভয়ঙ্কর শত্রু চক্রের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে? সুস্মিতা কি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারবে? আর বন্ধুরাই কি পারবে টিকে থেকে এই বিপদ থেকে বন্দুকে উদ্ধার করতে? সমাজ কি ভাবে দেখবে বিষয়টি? পারবে কি সুস্মিতা বাড়ি ফিরতে? এই প্রশ্নের উত্তর মিলবে কথা সাহিত্যিক মোহিত কামাল স্যারের "সুস্মিতার বাড়ি ফেরা" বইটিতে। by: Aevin Euqah

Publisher: প্রথমা প্রকাশন
ISBN:
Number of pages: -


REVIEWS
মা সুমি রহমান ও বাবা রাশেদ রহমানের একমাত্র মেয়ে সুস্মিতা। যার পারিবারিক ভাবেই বাগদান হয়ে গেছে শিক্ষিত সুদর্শন ও প্রতিষ্ঠিত ছেলে রাজিবের সাথে।ছোট ভাই সোহান, সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ ক্রিকেটার। ছোট সুন্দর এক আদর্শ সুখী পরিবার। এক বিকেলে বাগদত্তা রাজিব এসে সুস্মিতা কে ঘুরতে নিয়ে যায়। মার অনুমতি সাপেক্ষেই বের হয় দুজন। শপিং আর ঘোরাঘুরি করে সুন্দর সময় কাটে তাদের। কিন্তু তারপরে হঠাৎ একদিন রাজিব এসে হবু শাশুড়ি কে কড়া গলায় শাসিয়ে যায়। নিজের ও নিজ পরিবারের মানহানির জন্য দাবি করে বসে দশ লক্ষ টাকা। ভার্সিটি থেকে বাসায় ঢুকতেই এই কথা কানে আসে সুস্মিতার। সে দৌড়ে এসে মাকে ধরে। আর তখনি তার চোখ পড়ে নিচে পড়ে থাকা কিছু ফোটগ্রাফের উপর। মুহূর্তেই বদলে যায় যেন পুরো পৃথিবী। ঠিক এই অবস্থায় ছোট ভাই সোহানও এসে পৌঁছায় ঘটনাস্থলে। সোহান ছবি গুলো দেখেই বুঝে ফেলে, এইগুলা কম্পিউটারে এডিটিং আর গ্রাফিকস করে ভূয়া ন্যূড ছবি বানানো হয়েছে। এ যাত্রায় রাজিব কোনমতে ঘর ছেড়ে পালিয়ে যায়।কিন্তু এতেই থেমে যায়নি ঘটনা। ন্যুড ছবির পোস্টার দিয়ে ছেয়ে যায় পাড়ার অলিগলি দেয়াল। পাড়ার বখাটে মাস্তান গুলা এই সুযোগে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে জেনো। মহল্লার লোকজন বাজে ইঙ্গিত করে কথা বলতে শুরু করে। চেনা অচেনা সবার ফোনে পৌঁছে যায় ছবি ও এডিটিং করা ভিডিও। বাতসের বেগে পাড়ায়, মহল্লায়, ভার্সিটি তে সর্বত্র রটে যায় খবর। অনেকেই এই ঘটনা বিশ্বাস করে নেয়, তারা নোংরা কথা শোনাতে পিছুপা হয় না। কিন্তু এমন ভয়াবহ বিপদে পাশে এসে দাড়াঁয় সুস্মিতার ও সোহানের বন্ধুরা। তারা দৃঢ় কন্ঠে সোচ্চার হয়ে রুখে দাঁড়ায় অন্যায় এর বিরুদ্ধে। আর সব চেয়ে দৃঢ়চেতা ভাবে যে পাশে এসে দাড়াঁয় সে রাশেদ রহমানের বন্ধু হায়দার আলী। কিন্তু এর পরে?ওরা কি পারবে এমন ঘৃণ্য আর ভয়ঙ্কর শত্রু চক্রের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে? সুস্মিতা কি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারবে? আর বন্ধুরাই কি পারবে টিকে থেকে এই বিপদ থেকে বন্দুকে উদ্ধার করতে? সমাজ কি ভাবে দেখবে বিষয়টি? পারবে কি সুস্মিতা বাড়ি ফিরতে? এই প্রশ্নের উত্তর মিলবে কথা সাহিত্যিক মোহিত কামাল স্যারের "সুস্মিতার বাড়ি ফেরা" বইটিতে। by: Aevin Euqah
মা সুমি রহমান ও বাবা রাশেদ রহমানের একমাত্র মেয়ে সুস্মিতা। যার পারিবারিক ভাবেই বাগদান হয়ে গেছে শিক্ষিত সুদর্শন ও প্রতিষ্ঠিত ছেলে রাজিবের সাথে।ছোট ভাই সোহান, সম্ভাবনাময় ভবিষ্যৎ ক্রিকেটার। ছোট সুন্দর এক আদর্শ সুখী পরিবার। এক বিকেলে বাগদত্তা রাজিব এসে সুস্মিতা কে ঘুরতে নিয়ে যায়। মার অনুমতি সাপেক্ষেই বের হয় দুজন। শপিং আর ঘোরাঘুরি করে সুন্দর সময় কাটে তাদের। কিন্তু তারপরে হঠাৎ একদিন রাজিব এসে হবু শাশুড়ি কে কড়া গলায় শাসিয়ে যায়। নিজের ও নিজ পরিবারের মানহানির জন্য দাবি করে বসে দশ লক্ষ টাকা। ভার্সিটি থেকে বাসায় ঢুকতেই এই কথা কানে আসে সুস্মিতার। সে দৌড়ে এসে মাকে ধরে। আর তখনি তার চোখ পড়ে নিচে পড়ে থাকা কিছু ফোটগ্রাফের উপর। মুহূর্তেই বদলে যায় যেন পুরো পৃথিবী। ঠিক এই অবস্থায় ছোট ভাই সোহানও এসে পৌঁছায় ঘটনাস্থলে। সোহান ছবি গুলো দেখেই বুঝে ফেলে, এইগুলা কম্পিউটারে এডিটিং আর গ্রাফিকস করে ভূয়া ন্যূড ছবি বানানো হয়েছে। এ যাত্রায় রাজিব কোনমতে ঘর ছেড়ে পালিয়ে যায়।কিন্তু এতেই থেমে যায়নি ঘটনা। ন্যুড ছবির পোস্টার দিয়ে ছেয়ে যায় পাড়ার অলিগলি দেয়াল। পাড়ার বখাটে মাস্তান গুলা এই সুযোগে আরো বেপরোয়া হয়ে উঠে জেনো। মহল্লার লোকজন বাজে ইঙ্গিত করে কথা বলতে শুরু করে। চেনা অচেনা সবার ফোনে পৌঁছে যায় ছবি ও এডিটিং করা ভিডিও। বাতসের বেগে পাড়ায়, মহল্লায়, ভার্সিটি তে সর্বত্র রটে যায় খবর। অনেকেই এই ঘটনা বিশ্বাস করে নেয়, তারা নোংরা কথা শোনাতে পিছুপা হয় না। কিন্তু এমন ভয়াবহ বিপদে পাশে এসে দাড়াঁয় সুস্মিতার ও সোহানের বন্ধুরা। তারা দৃঢ় কন্ঠে সোচ্চার হয়ে রুখে দাঁড়ায় অন্যায় এর বিরুদ্ধে। আর সব চেয়ে দৃঢ়চেতা ভাবে যে পাশে এসে দাড়াঁয় সে রাশেদ রহমানের বন্ধু হায়দার আলী। কিন্তু এর পরে?ওরা কি পারবে এমন ঘৃণ্য আর ভয়ঙ্কর শত্রু চক্রের হাত থেকে নিজেদের রক্ষা করতে? সুস্মিতা কি স্বাভাবিক জীবনে ফিরে যেতে পারবে? আর বন্ধুরাই কি পারবে টিকে থেকে এই বিপদ থেকে বন্দুকে উদ্ধার করতে? সমাজ কি ভাবে দেখবে বিষয়টি? পারবে কি সুস্মিতা বাড়ি ফিরতে? এই প্রশ্নের উত্তর মিলবে কথা সাহিত্যিক মোহিত কামাল স্যারের "সুস্মিতার বাড়ি ফেরা" বইটিতে। by: Aevin Euqah

Publisher: প্রথমা প্রকাশন
Category: অন্যান্য
ISBN:
Number of pages: -

Related Products