ইকুয়িনা

(author),
80 TK 60 TK
- Pages
  • Save 20 Tk.

Description
দীর্ঘদেহী দুজন লোক ড্রাগন ডিটেকটিভ ক্লাবের ডোর বেল বাজিয়ে অপেক্ষা করছে। আর চারপাশে তাকিয়ে শিথিল নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখে আহত হলো মনে মনে। বুকার দরজা খুলতেই তার বললো সাইকার সাথে দেখা করতে চাই! বুকার বললো, সাইকার সাথে দেখা করতে হলে তোমাদের অস্ত্র জমা দিয়ে ভেতরে যেতে হবে। উপায়ন্তর না পেয়ে বাধ্য হয়েই ওরা অস্ত্র জমা দিয়ে ভেতরে যায়। আর মনে মনে এই ভেবে খুশি হয় যে, যাক নিরাপত্তা ব্যবস্থা মোটেই শিথিল নয় এইখানে। সাইকাকে ওরা বলে প্রেসিডেন্ট ওকে দেখা করতে বলেছেন! শুনে খুব অবাক হয় সাইকা। সে তার বন্ধু ও কলিগ এলেন ও লীলার সাথে আলোচনা করে ঠিক করে করণীয়। বেলায় ১২ টায় সাইকা পৌঁছায় প্রেসিডেন্ট এর কার্যলয়ে। রিসিপশনে বসা মেয়েটা বলে, স্যার আপনার জন্য ভেতরে অপেক্ষা করছেন। সাইকা আবারো অবাক হয়! প্রেসিডেন্টের সাথে দেখা করে,কথা বলে এক গোপনীয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পায় সে আর তার ড্রাগন ক্লাব। কিন্তু পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাধ সাধে এতে। তার মতে এত নামকরা ডিটেকটিভ সংস্থা থাকতে এই নতুন গুরুত্বহীন ক্লাবকেই কেন? কিন্তু প্রেসিডেন্ট কে সমর্থন করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ব্যস সাইকা পেয়ে যায় কঠিন এক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। যা পালনে জীবন বিপর্যস্ত পর্যন্ত হতে পারে। এর সাথে জড়িয়ে রয়েছে রাষ্ট্রীয় সব নামীদামী মানুষজন। প্রেসিডেন্ট সাইকাকে একটা বর্ণালী কার্ড দেন যার গুরুত্ব সাইকা তার পরবর্তী কিছু দিনের মধ্যেই টের পায়। কী অসীম ক্ষমতার অধিকারী সে! কী এমন দায়িত্ব যা এত দক্ষ নামী গোয়েন্দা সংস্থাগুলা কে না দিয়ে সদ্য তরুণ যুবক সাইকার ড্রাগন ডিটেকটিভ ক্লাব পায়? সাইকা কি পারবে তার দায়িত্ব পালন করতে? এলেন আর লীলা কি তার পাশে থাকবে ? বিশ্বাসঘাতকতা করবে না তো? যে অজানা শক্তির বিরুদ্ধে নেমেছে সাইকা তারা কি তাকে এত সহজেই ছেড়ে দিবে? যার সংগে জড়িয়ে আছে স্বয়ং মন্ত্রী মহোদয়? এত সব জট পাকানো প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইলে আপনাকে পড়তে হবে ইকুয়িনা নামের বইটি। by: Aevin Euqah

Publisher: মুক্তচিন্তা
ISBN:
Number of pages: -


REVIEWS
দীর্ঘদেহী দুজন লোক ড্রাগন ডিটেকটিভ ক্লাবের ডোর বেল বাজিয়ে অপেক্ষা করছে। আর চারপাশে তাকিয়ে শিথিল নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখে আহত হলো মনে মনে। বুকার দরজা খুলতেই তার বললো সাইকার সাথে দেখা করতে চাই! বুকার বললো, সাইকার সাথে দেখা করতে হলে তোমাদের অস্ত্র জমা দিয়ে ভেতরে যেতে হবে। উপায়ন্তর না পেয়ে বাধ্য হয়েই ওরা অস্ত্র জমা দিয়ে ভেতরে যায়। আর মনে মনে এই ভেবে খুশি হয় যে, যাক নিরাপত্তা ব্যবস্থা মোটেই শিথিল নয় এইখানে। সাইকাকে ওরা বলে প্রেসিডেন্ট ওকে দেখা করতে বলেছেন! শুনে খুব অবাক হয় সাইকা। সে তার বন্ধু ও কলিগ এলেন ও লীলার সাথে আলোচনা করে ঠিক করে করণীয়। বেলায় ১২ টায় সাইকা পৌঁছায় প্রেসিডেন্ট এর কার্যলয়ে। রিসিপশনে বসা মেয়েটা বলে, স্যার আপনার জন্য ভেতরে অপেক্ষা করছেন। সাইকা আবারো অবাক হয়! প্রেসিডেন্টের সাথে দেখা করে,কথা বলে এক গোপনীয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পায় সে আর তার ড্রাগন ক্লাব। কিন্তু পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাধ সাধে এতে। তার মতে এত নামকরা ডিটেকটিভ সংস্থা থাকতে এই নতুন গুরুত্বহীন ক্লাবকেই কেন? কিন্তু প্রেসিডেন্ট কে সমর্থন করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ব্যস সাইকা পেয়ে যায় কঠিন এক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। যা পালনে জীবন বিপর্যস্ত পর্যন্ত হতে পারে। এর সাথে জড়িয়ে রয়েছে রাষ্ট্রীয় সব নামীদামী মানুষজন। প্রেসিডেন্ট সাইকাকে একটা বর্ণালী কার্ড দেন যার গুরুত্ব সাইকা তার পরবর্তী কিছু দিনের মধ্যেই টের পায়। কী অসীম ক্ষমতার অধিকারী সে! কী এমন দায়িত্ব যা এত দক্ষ নামী গোয়েন্দা সংস্থাগুলা কে না দিয়ে সদ্য তরুণ যুবক সাইকার ড্রাগন ডিটেকটিভ ক্লাব পায়? সাইকা কি পারবে তার দায়িত্ব পালন করতে? এলেন আর লীলা কি তার পাশে থাকবে ? বিশ্বাসঘাতকতা করবে না তো? যে অজানা শক্তির বিরুদ্ধে নেমেছে সাইকা তারা কি তাকে এত সহজেই ছেড়ে দিবে? যার সংগে জড়িয়ে আছে স্বয়ং মন্ত্রী মহোদয়? এত সব জট পাকানো প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইলে আপনাকে পড়তে হবে ইকুয়িনা নামের বইটি। by: Aevin Euqah
দীর্ঘদেহী দুজন লোক ড্রাগন ডিটেকটিভ ক্লাবের ডোর বেল বাজিয়ে অপেক্ষা করছে। আর চারপাশে তাকিয়ে শিথিল নিরাপত্তা ব্যবস্থা দেখে আহত হলো মনে মনে। বুকার দরজা খুলতেই তার বললো সাইকার সাথে দেখা করতে চাই! বুকার বললো, সাইকার সাথে দেখা করতে হলে তোমাদের অস্ত্র জমা দিয়ে ভেতরে যেতে হবে। উপায়ন্তর না পেয়ে বাধ্য হয়েই ওরা অস্ত্র জমা দিয়ে ভেতরে যায়। আর মনে মনে এই ভেবে খুশি হয় যে, যাক নিরাপত্তা ব্যবস্থা মোটেই শিথিল নয় এইখানে। সাইকাকে ওরা বলে প্রেসিডেন্ট ওকে দেখা করতে বলেছেন! শুনে খুব অবাক হয় সাইকা। সে তার বন্ধু ও কলিগ এলেন ও লীলার সাথে আলোচনা করে ঠিক করে করণীয়। বেলায় ১২ টায় সাইকা পৌঁছায় প্রেসিডেন্ট এর কার্যলয়ে। রিসিপশনে বসা মেয়েটা বলে, স্যার আপনার জন্য ভেতরে অপেক্ষা করছেন। সাইকা আবারো অবাক হয়! প্রেসিডেন্টের সাথে দেখা করে,কথা বলে এক গোপনীয় গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব পায় সে আর তার ড্রাগন ক্লাব। কিন্তু পররাষ্ট্রমন্ত্রী বাধ সাধে এতে। তার মতে এত নামকরা ডিটেকটিভ সংস্থা থাকতে এই নতুন গুরুত্বহীন ক্লাবকেই কেন? কিন্তু প্রেসিডেন্ট কে সমর্থন করে স্বরাষ্ট্রমন্ত্রী। ব্যস সাইকা পেয়ে যায় কঠিন এক গুরুত্বপূর্ণ দায়িত্ব। যা পালনে জীবন বিপর্যস্ত পর্যন্ত হতে পারে। এর সাথে জড়িয়ে রয়েছে রাষ্ট্রীয় সব নামীদামী মানুষজন। প্রেসিডেন্ট সাইকাকে একটা বর্ণালী কার্ড দেন যার গুরুত্ব সাইকা তার পরবর্তী কিছু দিনের মধ্যেই টের পায়। কী অসীম ক্ষমতার অধিকারী সে! কী এমন দায়িত্ব যা এত দক্ষ নামী গোয়েন্দা সংস্থাগুলা কে না দিয়ে সদ্য তরুণ যুবক সাইকার ড্রাগন ডিটেকটিভ ক্লাব পায়? সাইকা কি পারবে তার দায়িত্ব পালন করতে? এলেন আর লীলা কি তার পাশে থাকবে ? বিশ্বাসঘাতকতা করবে না তো? যে অজানা শক্তির বিরুদ্ধে নেমেছে সাইকা তারা কি তাকে এত সহজেই ছেড়ে দিবে? যার সংগে জড়িয়ে আছে স্বয়ং মন্ত্রী মহোদয়? এত সব জট পাকানো প্রশ্নের উত্তর জানতে চাইলে আপনাকে পড়তে হবে ইকুয়িনা নামের বইটি। by: Aevin Euqah

Publisher: মুক্তচিন্তা
Category: সায়েন্স ফিকশন
ISBN:
Number of pages: -

Related Products