প্রথম বিশ্বযুদ্ধ

(author),
400 TK 300 TK
- Pages
  • Save 100 Tk.

Description
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মূল অংশগ্রহণকারী দল হল দুটি। একটি দলকে বলা হয় ত্রিপক্ষীয় শক্তি অন্য আরেকটি দল কে বলা হয় central powers। ত্রিপক্ষীয় শক্তি দলের মধ্যে রয়েছে সার্বিয়া রাশিয়া ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্র, রোমানিয়া। আর central powers দলের মধ্যে রয়েছে জার্মানি, অস্ট্রো হাঙ্গেরী,অটোমান সম্রাজ্য বুলগেরিয়া। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সামরিক লোক নিহত হয় 90 লাখ, বেসামরিক প্রায় 70 লাখ, সব মিলিয়ে 1 কোটি 60 লাখ। বইটিতে টোটাল chapter রয়েছে 61 টি,বইটিতে বিবদমান দেশগুলোর সামরিক শক্তি খুব ভালোভাবেই দেওয়া হয়েছে,যেমন মার্কিন সেনাবাহিনী, মার্কিন বিমান বাহিনী, মার্কিন নৌ বাহিনী, তার পর ব্রিটিশ, জার্মান,ফরাসি তুর্কি অষ্ট্রো হাংগ্রি, বুলগেরিয়া serbia দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারতীয়, সেনাবাহিনীর শক্তি কার কয়টি বিমান রয়েছে,কোন দেশের কত লাখ সেনাবাহিনী, কত নৌবাহিনীর, তারপর কত বিমান রয়েছে, বোমা রয়েছে, মিসাইল সাবমেরিন হালকা বিমান এসব খুব ভালোভাবেই এখানে লিখিত রয়েছে। ১৯১৪ সালের ২৮ জুন অস্ট্রেলিয়ার আর্চ ডিউক ও অস্ট্রো-হাঙ্গেরীয় সিংহাসনের উত্তরাধিকারী ফ্রান্জ্র ফার্দিনান্দ হত্যাকাণ্ডের ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া প্রথম বিশ্বযুদ্ধের তাৎক্ষণিক কারণ হলেও ঐতিহাসিক এ যুদ্ধের প্রকৃত কারণ আরো গভীরে বলে মতামত দিয়েছেন। এসব কারণের মধ্যে ছিল জাতীয় রাজনীতি, অর্থনীতি ও সংস্কৃতি এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর বিভিন্ন পর্যায়ে ইউরােপীয় শক্তিগুলাের মধ্যে জোট গঠনের হিড়িক ও জোটে জোটে ভারসাম্যহীনতা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে বিমান বাহিনী >> প্রথম মহাযুদ্ধে বিমান বাহিনী ছিল শৈশবে। তার আগে যুদ্ধে কখনাে বিমান বাহিনী অংশগ্রহণ করেনি। স্থল ও নৌ যুদ্ধের মধ্যে যুদ্ধ সীমাবদ্ধ ছিল। প্রথম মহাযুদ্ধে অনেক প্রযুক্তির মতাে বিমান প্রযুক্তিও আবিষ্কৃত হয়। এ প্রযুক্তি আবিষ্কৃত হলে আকাশ যুদ্ধের তৃতীয় মাত্রা যুক্ত হয়। প্রাথমিকভাবে ভ্রাম্যমান পর্যবেক্ষণ যান হিসেবে ক্যাম্বিস ও কাঠের তৈরি বিমান ব্যবহার করা হতাে। যুদ্ধ করার ধারণা মাথায় না আসায় প্রথমত বৈমানিকেরা পরস্পর তরঙ্গ বিনিময় করতাে। পরে তরঙ্গ বিনিময় থেকে ইট, গ্রেনেড এবং কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে দড়ি নিক্ষেপ শুরু হয়। বৈমানিকেরা মনে করতাে, এগুলাে নিক্ষেপ করে শত্রু বিমানের প্রােপেলার অচল করে দেয়া সম্ভব। এ ধারাবাহিকতায় বিমানের প্রতি হাতে বহনযােগ্য অস্ত্র থেকে গুলি ছোড়া হতাে। পরে বিমানে গান স্থাপনের সঙ্গে সঙ্গে আকাশ যুদ্ধের সূচনা হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ নাগাদ গােটা মধ্যপ্রাচ্য ছিল তুর্কি অটোমান সাম্রাজ্যের অংশ। আরব বিদ্রোহ এ অঞ্চলে অটোমান তুর্কি শাসনের অবসান ঘটে। ইহুদী রাষ্ট্র গঠন >> ফিলিস্তিনে একটি ইহুদী রাষ্ট্র গঠনে ইহুদীরা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চেম ওয়াইজম্যানের বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার ইহুদিবাদী স্বার্থ ত্বরান্বিত করে।১৯১৭ থেকে ১৯১৯ সাল পর্যন্ত বৃটিশ নেভির গবেষণাগারের প্রধান হিসেবে ড. ওয়াইজম্যান সিনথেটিক এসিটোন উৎপাদনের একটি প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেন। তিনি এমন এক সময় এ প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেন যখন বৃটিশদের তার প্রয়ােজন ছিল অত্যধিক।এক মাসের মধ্যে বৃটিশ বিস্ফোরকের জন্য সিনথেটিক এসিটোন তৈরি করেন, যুদ্ধের শেষ প্রান্তে প্রধানমন্ত্রী ডেভিড লয়েড জর্জ (খ্রিস্টান জায়নবাদী) যুদ্ধ প্রচেষ্টায় অবদানের জন্য তাকে পুরস্কার প্রদানের প্রস্তাব দেন। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবের জবাবে এক আবেগময় বিবৃতিতে ওয়াইজম্যান বলেন, আমি আমার জাতির জন্য একটি আবাসভূমি ছাড়া আর কিছু চাই না। by: Iqbal Hosen Rubel

Publisher: আফসার ব্রাদার্স
ISBN:
Number of pages: -


REVIEWS
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মূল অংশগ্রহণকারী দল হল দুটি। একটি দলকে বলা হয় ত্রিপক্ষীয় শক্তি অন্য আরেকটি দল কে বলা হয় central powers। ত্রিপক্ষীয় শক্তি দলের মধ্যে রয়েছে সার্বিয়া রাশিয়া ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্র, রোমানিয়া। আর central powers দলের মধ্যে রয়েছে জার্মানি, অস্ট্রো হাঙ্গেরী,অটোমান সম্রাজ্য বুলগেরিয়া। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সামরিক লোক নিহত হয় 90 লাখ, বেসামরিক প্রায় 70 লাখ, সব মিলিয়ে 1 কোটি 60 লাখ। বইটিতে টোটাল chapter রয়েছে 61 টি,বইটিতে বিবদমান দেশগুলোর সামরিক শক্তি খুব ভালোভাবেই দেওয়া হয়েছে,যেমন মার্কিন সেনাবাহিনী, মার্কিন বিমান বাহিনী, মার্কিন নৌ বাহিনী, তার পর ব্রিটিশ, জার্মান,ফরাসি তুর্কি অষ্ট্রো হাংগ্রি, বুলগেরিয়া serbia দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারতীয়, সেনাবাহিনীর শক্তি কার কয়টি বিমান রয়েছে,কোন দেশের কত লাখ সেনাবাহিনী, কত নৌবাহিনীর, তারপর কত বিমান রয়েছে, বোমা রয়েছে, মিসাইল সাবমেরিন হালকা বিমান এসব খুব ভালোভাবেই এখানে লিখিত রয়েছে। ১৯১৪ সালের ২৮ জুন অস্ট্রেলিয়ার আর্চ ডিউক ও অস্ট্রো-হাঙ্গেরীয় সিংহাসনের উত্তরাধিকারী ফ্রান্জ্র ফার্দিনান্দ হত্যাকাণ্ডের ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া প্রথম বিশ্বযুদ্ধের তাৎক্ষণিক কারণ হলেও ঐতিহাসিক এ যুদ্ধের প্রকৃত কারণ আরো গভীরে বলে মতামত দিয়েছেন। এসব কারণের মধ্যে ছিল জাতীয় রাজনীতি, অর্থনীতি ও সংস্কৃতি এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর বিভিন্ন পর্যায়ে ইউরােপীয় শক্তিগুলাের মধ্যে জোট গঠনের হিড়িক ও জোটে জোটে ভারসাম্যহীনতা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে বিমান বাহিনী >> প্রথম মহাযুদ্ধে বিমান বাহিনী ছিল শৈশবে। তার আগে যুদ্ধে কখনাে বিমান বাহিনী অংশগ্রহণ করেনি। স্থল ও নৌ যুদ্ধের মধ্যে যুদ্ধ সীমাবদ্ধ ছিল। প্রথম মহাযুদ্ধে অনেক প্রযুক্তির মতাে বিমান প্রযুক্তিও আবিষ্কৃত হয়। এ প্রযুক্তি আবিষ্কৃত হলে আকাশ যুদ্ধের তৃতীয় মাত্রা যুক্ত হয়। প্রাথমিকভাবে ভ্রাম্যমান পর্যবেক্ষণ যান হিসেবে ক্যাম্বিস ও কাঠের তৈরি বিমান ব্যবহার করা হতাে। যুদ্ধ করার ধারণা মাথায় না আসায় প্রথমত বৈমানিকেরা পরস্পর তরঙ্গ বিনিময় করতাে। পরে তরঙ্গ বিনিময় থেকে ইট, গ্রেনেড এবং কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে দড়ি নিক্ষেপ শুরু হয়। বৈমানিকেরা মনে করতাে, এগুলাে নিক্ষেপ করে শত্রু বিমানের প্রােপেলার অচল করে দেয়া সম্ভব। এ ধারাবাহিকতায় বিমানের প্রতি হাতে বহনযােগ্য অস্ত্র থেকে গুলি ছোড়া হতাে। পরে বিমানে গান স্থাপনের সঙ্গে সঙ্গে আকাশ যুদ্ধের সূচনা হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ নাগাদ গােটা মধ্যপ্রাচ্য ছিল তুর্কি অটোমান সাম্রাজ্যের অংশ। আরব বিদ্রোহ এ অঞ্চলে অটোমান তুর্কি শাসনের অবসান ঘটে। ইহুদী রাষ্ট্র গঠন >> ফিলিস্তিনে একটি ইহুদী রাষ্ট্র গঠনে ইহুদীরা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চেম ওয়াইজম্যানের বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার ইহুদিবাদী স্বার্থ ত্বরান্বিত করে।১৯১৭ থেকে ১৯১৯ সাল পর্যন্ত বৃটিশ নেভির গবেষণাগারের প্রধান হিসেবে ড. ওয়াইজম্যান সিনথেটিক এসিটোন উৎপাদনের একটি প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেন। তিনি এমন এক সময় এ প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেন যখন বৃটিশদের তার প্রয়ােজন ছিল অত্যধিক।এক মাসের মধ্যে বৃটিশ বিস্ফোরকের জন্য সিনথেটিক এসিটোন তৈরি করেন, যুদ্ধের শেষ প্রান্তে প্রধানমন্ত্রী ডেভিড লয়েড জর্জ (খ্রিস্টান জায়নবাদী) যুদ্ধ প্রচেষ্টায় অবদানের জন্য তাকে পুরস্কার প্রদানের প্রস্তাব দেন। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবের জবাবে এক আবেগময় বিবৃতিতে ওয়াইজম্যান বলেন, আমি আমার জাতির জন্য একটি আবাসভূমি ছাড়া আর কিছু চাই না। by: Iqbal Hosen Rubel
প্রথম বিশ্বযুদ্ধে মূল অংশগ্রহণকারী দল হল দুটি। একটি দলকে বলা হয় ত্রিপক্ষীয় শক্তি অন্য আরেকটি দল কে বলা হয় central powers। ত্রিপক্ষীয় শক্তি দলের মধ্যে রয়েছে সার্বিয়া রাশিয়া ফ্রান্স ও যুক্তরাষ্ট্র, রোমানিয়া। আর central powers দলের মধ্যে রয়েছে জার্মানি, অস্ট্রো হাঙ্গেরী,অটোমান সম্রাজ্য বুলগেরিয়া। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে সামরিক লোক নিহত হয় 90 লাখ, বেসামরিক প্রায় 70 লাখ, সব মিলিয়ে 1 কোটি 60 লাখ। বইটিতে টোটাল chapter রয়েছে 61 টি,বইটিতে বিবদমান দেশগুলোর সামরিক শক্তি খুব ভালোভাবেই দেওয়া হয়েছে,যেমন মার্কিন সেনাবাহিনী, মার্কিন বিমান বাহিনী, মার্কিন নৌ বাহিনী, তার পর ব্রিটিশ, জার্মান,ফরাসি তুর্কি অষ্ট্রো হাংগ্রি, বুলগেরিয়া serbia দক্ষিণ আফ্রিকা, ভারতীয়, সেনাবাহিনীর শক্তি কার কয়টি বিমান রয়েছে,কোন দেশের কত লাখ সেনাবাহিনী, কত নৌবাহিনীর, তারপর কত বিমান রয়েছে, বোমা রয়েছে, মিসাইল সাবমেরিন হালকা বিমান এসব খুব ভালোভাবেই এখানে লিখিত রয়েছে। ১৯১৪ সালের ২৮ জুন অস্ট্রেলিয়ার আর্চ ডিউক ও অস্ট্রো-হাঙ্গেরীয় সিংহাসনের উত্তরাধিকারী ফ্রান্জ্র ফার্দিনান্দ হত্যাকাণ্ডের ক্রিয়া প্রতিক্রিয়া প্রথম বিশ্বযুদ্ধের তাৎক্ষণিক কারণ হলেও ঐতিহাসিক এ যুদ্ধের প্রকৃত কারণ আরো গভীরে বলে মতামত দিয়েছেন। এসব কারণের মধ্যে ছিল জাতীয় রাজনীতি, অর্থনীতি ও সংস্কৃতি এবং ঊনবিংশ শতাব্দীর বিভিন্ন পর্যায়ে ইউরােপীয় শক্তিগুলাের মধ্যে জোট গঠনের হিড়িক ও জোটে জোটে ভারসাম্যহীনতা। প্রথম বিশ্বযুদ্ধে বিমান বাহিনী >> প্রথম মহাযুদ্ধে বিমান বাহিনী ছিল শৈশবে। তার আগে যুদ্ধে কখনাে বিমান বাহিনী অংশগ্রহণ করেনি। স্থল ও নৌ যুদ্ধের মধ্যে যুদ্ধ সীমাবদ্ধ ছিল। প্রথম মহাযুদ্ধে অনেক প্রযুক্তির মতাে বিমান প্রযুক্তিও আবিষ্কৃত হয়। এ প্রযুক্তি আবিষ্কৃত হলে আকাশ যুদ্ধের তৃতীয় মাত্রা যুক্ত হয়। প্রাথমিকভাবে ভ্রাম্যমান পর্যবেক্ষণ যান হিসেবে ক্যাম্বিস ও কাঠের তৈরি বিমান ব্যবহার করা হতাে। যুদ্ধ করার ধারণা মাথায় না আসায় প্রথমত বৈমানিকেরা পরস্পর তরঙ্গ বিনিময় করতাে। পরে তরঙ্গ বিনিময় থেকে ইট, গ্রেনেড এবং কোনাে কোনাে ক্ষেত্রে দড়ি নিক্ষেপ শুরু হয়। বৈমানিকেরা মনে করতাে, এগুলাে নিক্ষেপ করে শত্রু বিমানের প্রােপেলার অচল করে দেয়া সম্ভব। এ ধারাবাহিকতায় বিমানের প্রতি হাতে বহনযােগ্য অস্ত্র থেকে গুলি ছোড়া হতাে। পরে বিমানে গান স্থাপনের সঙ্গে সঙ্গে আকাশ যুদ্ধের সূচনা হয়। প্রথম বিশ্বযুদ্ধ নাগাদ গােটা মধ্যপ্রাচ্য ছিল তুর্কি অটোমান সাম্রাজ্যের অংশ। আরব বিদ্রোহ এ অঞ্চলে অটোমান তুর্কি শাসনের অবসান ঘটে। ইহুদী রাষ্ট্র গঠন >> ফিলিস্তিনে একটি ইহুদী রাষ্ট্র গঠনে ইহুদীরা প্রথম বিশ্বযুদ্ধে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করে। চেম ওয়াইজম্যানের বৈজ্ঞানিক আবিষ্কার ইহুদিবাদী স্বার্থ ত্বরান্বিত করে।১৯১৭ থেকে ১৯১৯ সাল পর্যন্ত বৃটিশ নেভির গবেষণাগারের প্রধান হিসেবে ড. ওয়াইজম্যান সিনথেটিক এসিটোন উৎপাদনের একটি প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেন। তিনি এমন এক সময় এ প্রক্রিয়া উদ্ভাবন করেন যখন বৃটিশদের তার প্রয়ােজন ছিল অত্যধিক।এক মাসের মধ্যে বৃটিশ বিস্ফোরকের জন্য সিনথেটিক এসিটোন তৈরি করেন, যুদ্ধের শেষ প্রান্তে প্রধানমন্ত্রী ডেভিড লয়েড জর্জ (খ্রিস্টান জায়নবাদী) যুদ্ধ প্রচেষ্টায় অবদানের জন্য তাকে পুরস্কার প্রদানের প্রস্তাব দেন। বৃটিশ প্রধানমন্ত্রীর প্রস্তাবের জবাবে এক আবেগময় বিবৃতিতে ওয়াইজম্যান বলেন, আমি আমার জাতির জন্য একটি আবাসভূমি ছাড়া আর কিছু চাই না। by: Iqbal Hosen Rubel

Publisher: আফসার ব্রাদার্স
Category: রাজনীতি
ISBN:
Number of pages: -

Related Products