শেষ বিকেলের মেয়ে

(author),
100 TK 75 TK
- Pages
  • Save 25 Tk.

Description
গল্পের নায়ক কাসেদ। পেশায় কেরানী। বাসায় মা ও দূরসম্পর্কীয় এক বোন নাহার - এই তিনজন মিলেই থাকে। নাহারের মা মারা যাওয়ার পর এ বাড়িতেই সে মানুষ হয়েছে। খুব এবং খুবই স্বল্পভাষী এই মেয়েটিই পুরো বাড়ি গুছিয়ে রাখে। কাসেদ জাহানারাকে ভালোবাসে। অবশ্য সে তার এই ভালোবাসার কথা জাহানারাকে কখনো জানায় নি। কাসেদ স্বপ্ন দেখে একদিন সে জাহানারাকে বিয়ে করবে। তাদের ছোট্ট বাড়ি হবে, শহরে না, শহড়তলীতে, যেখানে লাল কাঁকরের রাস্তা আছে আর আছে নীল সবুজের সমারোহ। মাঝে মাঝে সকাল কিংবা সন্ধ্যায় দুপায়ে কাঁকর মাড়িয়ে বেড়াতে বেরোবে। রাস্তায় লোকজনের ভিড় থাকবে না। নিরালা পথে মন খুলে গল্প করবে, কথা বলবে। রাতের বেলা বাকাঁনো বারান্দায় বসে দু'জন চায়ের কাপে ঠোঁট ছোয়াবে। শিউলি; জাহানারার আত্মীয়া। আরেক উচ্ছল তরুণী। যে কাসেদের কাছে যতটা রহস্যময় পাঠকের কাছেও ততটা। হুট করে সে কাসেদের জীবনে আসে। হয় বন্ধুত্ব সূচনা। এভাবেই চলতে থাকে ত্রিভুজ প্রেম বা বন্ধুত্ব এর গল্প! কিন্তু না, গল্পটা আর ত্রিভুজ থাকে না! আকস্মিক একদিন একটি মেয়ে কাসেদের হাত ধরে পালিয়ে যেতে চায়। মেয়েটি জাহানারা বা শিউলি নয় মেয়েটি সালমা কাসেদের খালাতো বোন। ছোটবেলা থেকেই ভালবেসে এসেছে কাসেদকে। কিন্তু কাসেদের অবহেলায় সে ভালবাসা পূর্ণতা পায়নি। কাসেদ আর শিউলীর মধ্যকার ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সম্পর্ক দেখে জাহানারা অভিমান করে। বেড়ে যেতে থাকে কাসেদ আর জাহানারার দূরত্ব..! অভিমানের দেয়াল আরও বিস্তৃত করলে, এক সময় জাহানারা সে দেয়ালের অন্তরালে হারিয়ে যায়! কাসেদ শেষে শিউলীকেই ভালোবাসতে চাইলো, পেতে চাইলো নিজের করে। কিন্তু, শিউলী তাকে অপমান করে নানান কথা শুনিয়ে দিলো..!! ব্যথিত, ক্লান্ত দেহখানি নিয়ে ঘরে ফিরে দেখে, মা গুরুতর অসুস্থ। মা চেয়েছিলেন, তিনি জীবিত থাকতেই নাহারের বিয়ে দিয়ে যেতে। বিয়ে ঠিকও হয়েছিলো। কিন্তু মা সে বিয়ে দেখে যেতে পারলেন না! কয়েকদিন পর কাসেদের খালু এসে নাহারকে নিয়ে গেলেন, ওখানে বিয়ের কাজ শেষ করবেন বলে। কাসেদ একা হয়ে গেলো! আজ তার ঘরেও কেউ নেই, বাহিরেও কেউ নেই। একাকীত্ব নিয়ে শেষ বিকেলে যখন জানালা দিয়ে আকাশ আর শহরটা দেখছিলো, তখন বন্ধ দরজার কড়াটা নড়ে ওঠলো!! কে ? একটি মেয়ে এসেছে! শেষ বিকেলের মেয়ে। কে এসেছে সারাজীবনের জন্য নিজেকে কাসেদের কাছে সমর্পণ করতে? কে এই শেষ বিকেলের মেয়েটি..? জাহানারা..? শিউলী..? সালমা..? নাকি অন্যকেউ..? কে এসেছিলো সেটা না হয় বই পড়ে জেনে নিবেন। by: Asha Mim

Publisher: অনুপম প্রকাশনী
ISBN:
Number of pages: -


REVIEWS
গল্পের নায়ক কাসেদ। পেশায় কেরানী। বাসায় মা ও দূরসম্পর্কীয় এক বোন নাহার - এই তিনজন মিলেই থাকে। নাহারের মা মারা যাওয়ার পর এ বাড়িতেই সে মানুষ হয়েছে। খুব এবং খুবই স্বল্পভাষী এই মেয়েটিই পুরো বাড়ি গুছিয়ে রাখে। কাসেদ জাহানারাকে ভালোবাসে। অবশ্য সে তার এই ভালোবাসার কথা জাহানারাকে কখনো জানায় নি। কাসেদ স্বপ্ন দেখে একদিন সে জাহানারাকে বিয়ে করবে। তাদের ছোট্ট বাড়ি হবে, শহরে না, শহড়তলীতে, যেখানে লাল কাঁকরের রাস্তা আছে আর আছে নীল সবুজের সমারোহ। মাঝে মাঝে সকাল কিংবা সন্ধ্যায় দুপায়ে কাঁকর মাড়িয়ে বেড়াতে বেরোবে। রাস্তায় লোকজনের ভিড় থাকবে না। নিরালা পথে মন খুলে গল্প করবে, কথা বলবে। রাতের বেলা বাকাঁনো বারান্দায় বসে দু'জন চায়ের কাপে ঠোঁট ছোয়াবে। শিউলি; জাহানারার আত্মীয়া। আরেক উচ্ছল তরুণী। যে কাসেদের কাছে যতটা রহস্যময় পাঠকের কাছেও ততটা। হুট করে সে কাসেদের জীবনে আসে। হয় বন্ধুত্ব সূচনা। এভাবেই চলতে থাকে ত্রিভুজ প্রেম বা বন্ধুত্ব এর গল্প! কিন্তু না, গল্পটা আর ত্রিভুজ থাকে না! আকস্মিক একদিন একটি মেয়ে কাসেদের হাত ধরে পালিয়ে যেতে চায়। মেয়েটি জাহানারা বা শিউলি নয় মেয়েটি সালমা কাসেদের খালাতো বোন। ছোটবেলা থেকেই ভালবেসে এসেছে কাসেদকে। কিন্তু কাসেদের অবহেলায় সে ভালবাসা পূর্ণতা পায়নি। কাসেদ আর শিউলীর মধ্যকার ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সম্পর্ক দেখে জাহানারা অভিমান করে। বেড়ে যেতে থাকে কাসেদ আর জাহানারার দূরত্ব..! অভিমানের দেয়াল আরও বিস্তৃত করলে, এক সময় জাহানারা সে দেয়ালের অন্তরালে হারিয়ে যায়! কাসেদ শেষে শিউলীকেই ভালোবাসতে চাইলো, পেতে চাইলো নিজের করে। কিন্তু, শিউলী তাকে অপমান করে নানান কথা শুনিয়ে দিলো..!! ব্যথিত, ক্লান্ত দেহখানি নিয়ে ঘরে ফিরে দেখে, মা গুরুতর অসুস্থ। মা চেয়েছিলেন, তিনি জীবিত থাকতেই নাহারের বিয়ে দিয়ে যেতে। বিয়ে ঠিকও হয়েছিলো। কিন্তু মা সে বিয়ে দেখে যেতে পারলেন না! কয়েকদিন পর কাসেদের খালু এসে নাহারকে নিয়ে গেলেন, ওখানে বিয়ের কাজ শেষ করবেন বলে। কাসেদ একা হয়ে গেলো! আজ তার ঘরেও কেউ নেই, বাহিরেও কেউ নেই। একাকীত্ব নিয়ে শেষ বিকেলে যখন জানালা দিয়ে আকাশ আর শহরটা দেখছিলো, তখন বন্ধ দরজার কড়াটা নড়ে ওঠলো!! কে ? একটি মেয়ে এসেছে! শেষ বিকেলের মেয়ে। কে এসেছে সারাজীবনের জন্য নিজেকে কাসেদের কাছে সমর্পণ করতে? কে এই শেষ বিকেলের মেয়েটি..? জাহানারা..? শিউলী..? সালমা..? নাকি অন্যকেউ..? কে এসেছিলো সেটা না হয় বই পড়ে জেনে নিবেন। by: Asha Mim
গল্পের নায়ক কাসেদ। পেশায় কেরানী। বাসায় মা ও দূরসম্পর্কীয় এক বোন নাহার - এই তিনজন মিলেই থাকে। নাহারের মা মারা যাওয়ার পর এ বাড়িতেই সে মানুষ হয়েছে। খুব এবং খুবই স্বল্পভাষী এই মেয়েটিই পুরো বাড়ি গুছিয়ে রাখে। কাসেদ জাহানারাকে ভালোবাসে। অবশ্য সে তার এই ভালোবাসার কথা জাহানারাকে কখনো জানায় নি। কাসেদ স্বপ্ন দেখে একদিন সে জাহানারাকে বিয়ে করবে। তাদের ছোট্ট বাড়ি হবে, শহরে না, শহড়তলীতে, যেখানে লাল কাঁকরের রাস্তা আছে আর আছে নীল সবুজের সমারোহ। মাঝে মাঝে সকাল কিংবা সন্ধ্যায় দুপায়ে কাঁকর মাড়িয়ে বেড়াতে বেরোবে। রাস্তায় লোকজনের ভিড় থাকবে না। নিরালা পথে মন খুলে গল্প করবে, কথা বলবে। রাতের বেলা বাকাঁনো বারান্দায় বসে দু'জন চায়ের কাপে ঠোঁট ছোয়াবে। শিউলি; জাহানারার আত্মীয়া। আরেক উচ্ছল তরুণী। যে কাসেদের কাছে যতটা রহস্যময় পাঠকের কাছেও ততটা। হুট করে সে কাসেদের জীবনে আসে। হয় বন্ধুত্ব সূচনা। এভাবেই চলতে থাকে ত্রিভুজ প্রেম বা বন্ধুত্ব এর গল্প! কিন্তু না, গল্পটা আর ত্রিভুজ থাকে না! আকস্মিক একদিন একটি মেয়ে কাসেদের হাত ধরে পালিয়ে যেতে চায়। মেয়েটি জাহানারা বা শিউলি নয় মেয়েটি সালমা কাসেদের খালাতো বোন। ছোটবেলা থেকেই ভালবেসে এসেছে কাসেদকে। কিন্তু কাসেদের অবহেলায় সে ভালবাসা পূর্ণতা পায়নি। কাসেদ আর শিউলীর মধ্যকার ঘনিষ্ঠ বন্ধুর সম্পর্ক দেখে জাহানারা অভিমান করে। বেড়ে যেতে থাকে কাসেদ আর জাহানারার দূরত্ব..! অভিমানের দেয়াল আরও বিস্তৃত করলে, এক সময় জাহানারা সে দেয়ালের অন্তরালে হারিয়ে যায়! কাসেদ শেষে শিউলীকেই ভালোবাসতে চাইলো, পেতে চাইলো নিজের করে। কিন্তু, শিউলী তাকে অপমান করে নানান কথা শুনিয়ে দিলো..!! ব্যথিত, ক্লান্ত দেহখানি নিয়ে ঘরে ফিরে দেখে, মা গুরুতর অসুস্থ। মা চেয়েছিলেন, তিনি জীবিত থাকতেই নাহারের বিয়ে দিয়ে যেতে। বিয়ে ঠিকও হয়েছিলো। কিন্তু মা সে বিয়ে দেখে যেতে পারলেন না! কয়েকদিন পর কাসেদের খালু এসে নাহারকে নিয়ে গেলেন, ওখানে বিয়ের কাজ শেষ করবেন বলে। কাসেদ একা হয়ে গেলো! আজ তার ঘরেও কেউ নেই, বাহিরেও কেউ নেই। একাকীত্ব নিয়ে শেষ বিকেলে যখন জানালা দিয়ে আকাশ আর শহরটা দেখছিলো, তখন বন্ধ দরজার কড়াটা নড়ে ওঠলো!! কে ? একটি মেয়ে এসেছে! শেষ বিকেলের মেয়ে। কে এসেছে সারাজীবনের জন্য নিজেকে কাসেদের কাছে সমর্পণ করতে? কে এই শেষ বিকেলের মেয়েটি..? জাহানারা..? শিউলী..? সালমা..? নাকি অন্যকেউ..? কে এসেছিলো সেটা না হয় বই পড়ে জেনে নিবেন। by: Asha Mim

Publisher: অনুপম প্রকাশনী
Category: উপন্যাস
ISBN:
Number of pages: -

Related Products