মেঘ বলেছে যাব যাব

(author),
375 TK 281 TK
252 Pages
  • Save 94 Tk.

Description
বইটির প্লট মূলত মধ্যবিত্ত পরিবারের দৈনন্দিন বিভিন্ন দিক এবং কঠিন বাস্তবতা বলা যায়। বইটির মূল চরিত্র হাসান নামক এক বেকার যুবক।হাসান এর দুই ভাই তারেক, রকিব; বোন লায়লা , ভাবি রীনা , আর মা বাবা নিয়ে মোটামুটি হাস্যোজ্জল একটি পরিবার এর ছবিই বইয়ের শুরুতে চিত্রিত হয়। হাসানের সাথে তিতলির ভালোবাসার দিকটি বইয়ের প্রথম অর্ধেক অংশে পরিলক্ষিত হয়। তিতলির পরিবারের মাধ্যমেই লেখক মধ্যবিত্ত পরিবারের একটি স্বরূপ তুলে ধরেছেন। ( যারা বইটি পড়েন নি তারা এখান থেকে রিভিউটি পড়বেন না....) তবে বাস্তবতার সবচেয়ে কঠিনতম দিকটিও যেন দেখা মিলবে এই বইটিতে । তিতলির বিয়ে শওকতের সাথে হয়ে যাওয়ার মাধ্যমে, রীনার সপ্ন ও হাস্যোজ্জল সেই সংসার ধংসের মাধ্যমে কিংবা হিশামুদ্দিন সাহেবের বলা জীবনের বিভিন্ন ঘটনার মাধ্যমে । বইটির শেষ পাতাটি কিন্তু আমাদের এই কঠিন বাস্তবতার কথাটিকেই স্মরণ করিয়ে দেয়ঃ “ মানুষের কল্পনার সাথে বাস্তবতার মিল খুব একটা হয় না । কল্পনা করতে ভাল লাগে হাসানের অসুখ সেরে গেছে। সে শুরু করেছে আনন্দময় একটা জীবন। বুড়িগঙ্গায় নৌকায় করে ঘুরতে গিয়েছে। নদীতে খুব ঢেউ উঠেছে। চিত্রলেখা ভয় পেয়ে বলছে, এ কথায় নিয়ে এলে ? আমিতো সাঁতার জানি না। নৌকা এমন দুলছে কেন? নৌকার মাঝি হাসিমুখে বলছে, টাইট হইয়া বহেন আপা আমি আছি কোন চিন্তা নেই। খুব সহজে কল্পনা করা যায়, তারেক ঘর গোছাতে গিয়ে হঠাৎ খুঁজে পেয়েছে রীনার লেখা চিঠি – চিঠিটা খুব ছোট্ট । রীনা লিখেছে, তুমি কোনোদিন জানবে না আমি তোমাকে কতটা ভালবাসি। চিঠি পরেই তারেক বের হল। যে করেই হোক রাগ ভাঙিয়ে রীনাকে ফিরিয়ে আনতে হবে। বাস্তব কখনও গল্পের মত হয় না। বাস্তবের রীনা ফিরে আসে না।বাস্তবের হাসানদের সঙ্গে কখনো বুড়িগঙ্গার জলের উপর চিত্রলেখার দেখা হয় না। “ বইটিতে প্রিয় চরিত্র হাসান আর রীনা ভাবি। লেখক হাসানকে এভবেই তুলে ধরেছেন যে সবারই প্রিয় চরিত্রের জায়গা দখল করবে। অনেক সময় আমার মনে হয়েছিল হাসানকে হয়ত একটু বেশিই ভালোভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। মানুষ মনে হয় এত ভাল হয় না। বইটি পরার সময় আমি অন্যরকম কিছু অনুভুতি পেয়েছি। এমন কছু জায়গা আছে যা পড়লে চোখে পানি আসতে চায় কিন্তু অদ্ভূত চোখে কখনো পানি আসে না। বইটি শেষ হওয়ার পর ও অন্য ধরণের একটা অনুভূতি কাজ করে। ২৪৪ পৃষ্ঠার এই বইটি পাঠক হৃদয় কে ভালভাবেই স্পর্শ করবে। by: Md. Mushfiqur Rahman Nehal

Publisher: অবসর প্রকাশনা সংস্থা
ISBN: 9844150155
Number of pages: 252


REVIEWS
বইটির প্লট মূলত মধ্যবিত্ত পরিবারের দৈনন্দিন বিভিন্ন দিক এবং কঠিন বাস্তবতা বলা যায়। বইটির মূল চরিত্র হাসান নামক এক বেকার যুবক।হাসান এর দুই ভাই তারেক, রকিব; বোন লায়লা , ভাবি রীনা , আর মা বাবা নিয়ে মোটামুটি হাস্যোজ্জল একটি পরিবার এর ছবিই বইয়ের শুরুতে চিত্রিত হয়। হাসানের সাথে তিতলির ভালোবাসার দিকটি বইয়ের প্রথম অর্ধেক অংশে পরিলক্ষিত হয়। তিতলির পরিবারের মাধ্যমেই লেখক মধ্যবিত্ত পরিবারের একটি স্বরূপ তুলে ধরেছেন। ( যারা বইটি পড়েন নি তারা এখান থেকে রিভিউটি পড়বেন না....) তবে বাস্তবতার সবচেয়ে কঠিনতম দিকটিও যেন দেখা মিলবে এই বইটিতে । তিতলির বিয়ে শওকতের সাথে হয়ে যাওয়ার মাধ্যমে, রীনার সপ্ন ও হাস্যোজ্জল সেই সংসার ধংসের মাধ্যমে কিংবা হিশামুদ্দিন সাহেবের বলা জীবনের বিভিন্ন ঘটনার মাধ্যমে । বইটির শেষ পাতাটি কিন্তু আমাদের এই কঠিন বাস্তবতার কথাটিকেই স্মরণ করিয়ে দেয়ঃ “ মানুষের কল্পনার সাথে বাস্তবতার মিল খুব একটা হয় না । কল্পনা করতে ভাল লাগে হাসানের অসুখ সেরে গেছে। সে শুরু করেছে আনন্দময় একটা জীবন। বুড়িগঙ্গায় নৌকায় করে ঘুরতে গিয়েছে। নদীতে খুব ঢেউ উঠেছে। চিত্রলেখা ভয় পেয়ে বলছে, এ কথায় নিয়ে এলে ? আমিতো সাঁতার জানি না। নৌকা এমন দুলছে কেন? নৌকার মাঝি হাসিমুখে বলছে, টাইট হইয়া বহেন আপা আমি আছি কোন চিন্তা নেই। খুব সহজে কল্পনা করা যায়, তারেক ঘর গোছাতে গিয়ে হঠাৎ খুঁজে পেয়েছে রীনার লেখা চিঠি – চিঠিটা খুব ছোট্ট । রীনা লিখেছে, তুমি কোনোদিন জানবে না আমি তোমাকে কতটা ভালবাসি। চিঠি পরেই তারেক বের হল। যে করেই হোক রাগ ভাঙিয়ে রীনাকে ফিরিয়ে আনতে হবে। বাস্তব কখনও গল্পের মত হয় না। বাস্তবের রীনা ফিরে আসে না।বাস্তবের হাসানদের সঙ্গে কখনো বুড়িগঙ্গার জলের উপর চিত্রলেখার দেখা হয় না। “ বইটিতে প্রিয় চরিত্র হাসান আর রীনা ভাবি। লেখক হাসানকে এভবেই তুলে ধরেছেন যে সবারই প্রিয় চরিত্রের জায়গা দখল করবে। অনেক সময় আমার মনে হয়েছিল হাসানকে হয়ত একটু বেশিই ভালোভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। মানুষ মনে হয় এত ভাল হয় না। বইটি পরার সময় আমি অন্যরকম কিছু অনুভুতি পেয়েছি। এমন কছু জায়গা আছে যা পড়লে চোখে পানি আসতে চায় কিন্তু অদ্ভূত চোখে কখনো পানি আসে না। বইটি শেষ হওয়ার পর ও অন্য ধরণের একটা অনুভূতি কাজ করে। ২৪৪ পৃষ্ঠার এই বইটি পাঠক হৃদয় কে ভালভাবেই স্পর্শ করবে। by: Md. Mushfiqur Rahman Nehal
বইটির প্লট মূলত মধ্যবিত্ত পরিবারের দৈনন্দিন বিভিন্ন দিক এবং কঠিন বাস্তবতা বলা যায়। বইটির মূল চরিত্র হাসান নামক এক বেকার যুবক।হাসান এর দুই ভাই তারেক, রকিব; বোন লায়লা , ভাবি রীনা , আর মা বাবা নিয়ে মোটামুটি হাস্যোজ্জল একটি পরিবার এর ছবিই বইয়ের শুরুতে চিত্রিত হয়। হাসানের সাথে তিতলির ভালোবাসার দিকটি বইয়ের প্রথম অর্ধেক অংশে পরিলক্ষিত হয়। তিতলির পরিবারের মাধ্যমেই লেখক মধ্যবিত্ত পরিবারের একটি স্বরূপ তুলে ধরেছেন। ( যারা বইটি পড়েন নি তারা এখান থেকে রিভিউটি পড়বেন না....) তবে বাস্তবতার সবচেয়ে কঠিনতম দিকটিও যেন দেখা মিলবে এই বইটিতে । তিতলির বিয়ে শওকতের সাথে হয়ে যাওয়ার মাধ্যমে, রীনার সপ্ন ও হাস্যোজ্জল সেই সংসার ধংসের মাধ্যমে কিংবা হিশামুদ্দিন সাহেবের বলা জীবনের বিভিন্ন ঘটনার মাধ্যমে । বইটির শেষ পাতাটি কিন্তু আমাদের এই কঠিন বাস্তবতার কথাটিকেই স্মরণ করিয়ে দেয়ঃ “ মানুষের কল্পনার সাথে বাস্তবতার মিল খুব একটা হয় না । কল্পনা করতে ভাল লাগে হাসানের অসুখ সেরে গেছে। সে শুরু করেছে আনন্দময় একটা জীবন। বুড়িগঙ্গায় নৌকায় করে ঘুরতে গিয়েছে। নদীতে খুব ঢেউ উঠেছে। চিত্রলেখা ভয় পেয়ে বলছে, এ কথায় নিয়ে এলে ? আমিতো সাঁতার জানি না। নৌকা এমন দুলছে কেন? নৌকার মাঝি হাসিমুখে বলছে, টাইট হইয়া বহেন আপা আমি আছি কোন চিন্তা নেই। খুব সহজে কল্পনা করা যায়, তারেক ঘর গোছাতে গিয়ে হঠাৎ খুঁজে পেয়েছে রীনার লেখা চিঠি – চিঠিটা খুব ছোট্ট । রীনা লিখেছে, তুমি কোনোদিন জানবে না আমি তোমাকে কতটা ভালবাসি। চিঠি পরেই তারেক বের হল। যে করেই হোক রাগ ভাঙিয়ে রীনাকে ফিরিয়ে আনতে হবে। বাস্তব কখনও গল্পের মত হয় না। বাস্তবের রীনা ফিরে আসে না।বাস্তবের হাসানদের সঙ্গে কখনো বুড়িগঙ্গার জলের উপর চিত্রলেখার দেখা হয় না। “ বইটিতে প্রিয় চরিত্র হাসান আর রীনা ভাবি। লেখক হাসানকে এভবেই তুলে ধরেছেন যে সবারই প্রিয় চরিত্রের জায়গা দখল করবে। অনেক সময় আমার মনে হয়েছিল হাসানকে হয়ত একটু বেশিই ভালোভাবে উপস্থাপন করা হয়েছে। মানুষ মনে হয় এত ভাল হয় না। বইটি পরার সময় আমি অন্যরকম কিছু অনুভুতি পেয়েছি। এমন কছু জায়গা আছে যা পড়লে চোখে পানি আসতে চায় কিন্তু অদ্ভূত চোখে কখনো পানি আসে না। বইটি শেষ হওয়ার পর ও অন্য ধরণের একটা অনুভূতি কাজ করে। ২৪৪ পৃষ্ঠার এই বইটি পাঠক হৃদয় কে ভালভাবেই স্পর্শ করবে। by: Md. Mushfiqur Rahman Nehal

Publisher: অবসর প্রকাশনা সংস্থা
Category: উপন্যাস
ISBN: 9844150155
Number of pages: 252

Related Products