মহাযাত্রা

(author),
250 TK 187 TK
- Pages
  • Save 63 Tk.

Description
চরদিকে যখন খুন, ধর্ষণসহ সর্বোপরি অরাজকতার ছড়াছড়ি ঠিক তখনই নিয়াজ আহমেদ নামের এক ব্যক্তির বোন ও স্ত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করে তৌহিদ ও আসলাম নামে দুজন। নিয়াজ আহমেদ সেই খুনের সুষ্ঠ বিচার পায় না। সেখান থেকেই তার মাথায় প্রতিশোধের নেশা চাপে। সে উদ্ভাবন করে "মহাযাত্রা" নামক এক ভয়ঙ্কর খেলার। যে খেলার পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সবাই নিয়াজ আহমেদের মতই আপনজনদের সাথে হওয়া অন্যায়ের বিচার না পেয়ে প্রতিশোধের নেশায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে দিয়েছে "মহাযাত্রা" নামক এক দুর্ধর্ষ খেলার তরে। খেলার উদ্ভাবক হিসেবে মহাযাত্রার প্রথম পরিচালক নিজের জীবন উৎসর্গ করে খেলার ভয়াবহতা বাড়িয়ে দিয়ে যায়, আর নিয়মানুযায়ী তার খুনী মহাযাত্রার দ্বিতীয় মৌসুমের পরিচালক নির্বাচিত হয়। ভয়ঙ্কর সব নিয়ম কানুনের গণ্ডিতে আবদ্ধ "মহাযাত্রা" খেলাটি। কাউকে এই খেলার আওতায় নিয়ে এলে, হয় তাকে পুরো খেলা শেষ করতে হবে না হয় নিজে নিজে আত্নহত্যা করতে হবে। তাই এই খেলার আওতায় চলে আসা কোন ব্যক্তি না চাইলেও খেলার শেষ পর্যন্ত খেলতে বাধ্য হয়। নিজের করা কিছুটা ইচ্ছাকৃত আর কিছুটা অনিচ্ছাকৃত একটি ভুলের জন্য নিজের অজান্তেই মহাযাত্রা খেলার দাবার গুটিতে পরিণত হয় আদিব ওরফে মাহতাব নামের এক ব্যাংকার। তার স্ত্রী কন্যাকে জিম্মি করে রেখে তাকে "মহাযাত্রা" খেলাটা খেলতে বাধ্য করা হয়। বাধ্য করা হয় খেলার আদলে সাতটি খুন করতে। তাকে ঢাকার একটি বস্তিতে থাকার আদেশ দেওয়া হয়। সেই বস্তিতে থাকাকালীনই উপন্যাসের হার্ট টাচিং সব ঘটনাগুলো ঘটে। বস্তির একেকটা মানুষের একেকটা পরিবারের গল্প যেন একটা আলাদা আলাদা জীবনমুখী উপন্যাসের সারমর্ম। সাতটি খুন করতে গিয়েও যে সাতজন মানুষের ক্রাইম এবং খুনের সময়কার ঘটনাগুলোও যেন আলাদা অলাদা একটি গল্প। যে গল্পগুলো যে কোন পাঠককে চুম্বকের মত আকর্ষিত করে রাখবে। পারভীন, আদিব যে বস্তিতে থাকে সেই বস্তির মালিক। উপন্যাসের একটি গুরুত্বপূর্ন চরিত্র। একটা সময় "মহাযাত্রা" খেলা খেলতে খেলতে জীবনের উপর অতিষ্ঠ হয়ে যাওয়া আদিব পারভীনের কাছে একটু সুখের অস্তিত্ব খুঁজে নিতে চায়। মনে মনে নিজের স্ত্রী কন্যার কথা ভেবে অনুশোচনায় ভোগে সে। তবুও তার এমন বেঁধে দেওয়া জীবনকে আর না নিতে পেরে সে পারভীনকে নিয়ে পালিয়ে যায় ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ শহরে। পালিয়েও রেহাই পায়নি আদিব। তখন আদিবের ছয়টি খুন পূর্ন হয়েছে। সপ্তম খুনটির আদেশ আদিবের জন্য কতটা ভয়ঙ্কর আদেশ ছিল সেটা তো মহাযাত্রা পড়লেই বুঝতে পারবেন। by: Tanjina Tania

Publisher: রোদেলা প্রকাশনী
ISBN:
Number of pages: -


REVIEWS
চরদিকে যখন খুন, ধর্ষণসহ সর্বোপরি অরাজকতার ছড়াছড়ি ঠিক তখনই নিয়াজ আহমেদ নামের এক ব্যক্তির বোন ও স্ত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করে তৌহিদ ও আসলাম নামে দুজন। নিয়াজ আহমেদ সেই খুনের সুষ্ঠ বিচার পায় না। সেখান থেকেই তার মাথায় প্রতিশোধের নেশা চাপে। সে উদ্ভাবন করে "মহাযাত্রা" নামক এক ভয়ঙ্কর খেলার। যে খেলার পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সবাই নিয়াজ আহমেদের মতই আপনজনদের সাথে হওয়া অন্যায়ের বিচার না পেয়ে প্রতিশোধের নেশায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে দিয়েছে "মহাযাত্রা" নামক এক দুর্ধর্ষ খেলার তরে। খেলার উদ্ভাবক হিসেবে মহাযাত্রার প্রথম পরিচালক নিজের জীবন উৎসর্গ করে খেলার ভয়াবহতা বাড়িয়ে দিয়ে যায়, আর নিয়মানুযায়ী তার খুনী মহাযাত্রার দ্বিতীয় মৌসুমের পরিচালক নির্বাচিত হয়। ভয়ঙ্কর সব নিয়ম কানুনের গণ্ডিতে আবদ্ধ "মহাযাত্রা" খেলাটি। কাউকে এই খেলার আওতায় নিয়ে এলে, হয় তাকে পুরো খেলা শেষ করতে হবে না হয় নিজে নিজে আত্নহত্যা করতে হবে। তাই এই খেলার আওতায় চলে আসা কোন ব্যক্তি না চাইলেও খেলার শেষ পর্যন্ত খেলতে বাধ্য হয়। নিজের করা কিছুটা ইচ্ছাকৃত আর কিছুটা অনিচ্ছাকৃত একটি ভুলের জন্য নিজের অজান্তেই মহাযাত্রা খেলার দাবার গুটিতে পরিণত হয় আদিব ওরফে মাহতাব নামের এক ব্যাংকার। তার স্ত্রী কন্যাকে জিম্মি করে রেখে তাকে "মহাযাত্রা" খেলাটা খেলতে বাধ্য করা হয়। বাধ্য করা হয় খেলার আদলে সাতটি খুন করতে। তাকে ঢাকার একটি বস্তিতে থাকার আদেশ দেওয়া হয়। সেই বস্তিতে থাকাকালীনই উপন্যাসের হার্ট টাচিং সব ঘটনাগুলো ঘটে। বস্তির একেকটা মানুষের একেকটা পরিবারের গল্প যেন একটা আলাদা আলাদা জীবনমুখী উপন্যাসের সারমর্ম। সাতটি খুন করতে গিয়েও যে সাতজন মানুষের ক্রাইম এবং খুনের সময়কার ঘটনাগুলোও যেন আলাদা অলাদা একটি গল্প। যে গল্পগুলো যে কোন পাঠককে চুম্বকের মত আকর্ষিত করে রাখবে। পারভীন, আদিব যে বস্তিতে থাকে সেই বস্তির মালিক। উপন্যাসের একটি গুরুত্বপূর্ন চরিত্র। একটা সময় "মহাযাত্রা" খেলা খেলতে খেলতে জীবনের উপর অতিষ্ঠ হয়ে যাওয়া আদিব পারভীনের কাছে একটু সুখের অস্তিত্ব খুঁজে নিতে চায়। মনে মনে নিজের স্ত্রী কন্যার কথা ভেবে অনুশোচনায় ভোগে সে। তবুও তার এমন বেঁধে দেওয়া জীবনকে আর না নিতে পেরে সে পারভীনকে নিয়ে পালিয়ে যায় ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ শহরে। পালিয়েও রেহাই পায়নি আদিব। তখন আদিবের ছয়টি খুন পূর্ন হয়েছে। সপ্তম খুনটির আদেশ আদিবের জন্য কতটা ভয়ঙ্কর আদেশ ছিল সেটা তো মহাযাত্রা পড়লেই বুঝতে পারবেন। by: Tanjina Tania
চরদিকে যখন খুন, ধর্ষণসহ সর্বোপরি অরাজকতার ছড়াছড়ি ঠিক তখনই নিয়াজ আহমেদ নামের এক ব্যক্তির বোন ও স্ত্রীকে ধর্ষণ করে খুন করে তৌহিদ ও আসলাম নামে দুজন। নিয়াজ আহমেদ সেই খুনের সুষ্ঠ বিচার পায় না। সেখান থেকেই তার মাথায় প্রতিশোধের নেশা চাপে। সে উদ্ভাবন করে "মহাযাত্রা" নামক এক ভয়ঙ্কর খেলার। যে খেলার পরিচালকসহ সংশ্লিষ্ট সবাই নিয়াজ আহমেদের মতই আপনজনদের সাথে হওয়া অন্যায়ের বিচার না পেয়ে প্রতিশোধের নেশায় নিজেদের জীবন উৎসর্গ করে দিয়েছে "মহাযাত্রা" নামক এক দুর্ধর্ষ খেলার তরে। খেলার উদ্ভাবক হিসেবে মহাযাত্রার প্রথম পরিচালক নিজের জীবন উৎসর্গ করে খেলার ভয়াবহতা বাড়িয়ে দিয়ে যায়, আর নিয়মানুযায়ী তার খুনী মহাযাত্রার দ্বিতীয় মৌসুমের পরিচালক নির্বাচিত হয়। ভয়ঙ্কর সব নিয়ম কানুনের গণ্ডিতে আবদ্ধ "মহাযাত্রা" খেলাটি। কাউকে এই খেলার আওতায় নিয়ে এলে, হয় তাকে পুরো খেলা শেষ করতে হবে না হয় নিজে নিজে আত্নহত্যা করতে হবে। তাই এই খেলার আওতায় চলে আসা কোন ব্যক্তি না চাইলেও খেলার শেষ পর্যন্ত খেলতে বাধ্য হয়। নিজের করা কিছুটা ইচ্ছাকৃত আর কিছুটা অনিচ্ছাকৃত একটি ভুলের জন্য নিজের অজান্তেই মহাযাত্রা খেলার দাবার গুটিতে পরিণত হয় আদিব ওরফে মাহতাব নামের এক ব্যাংকার। তার স্ত্রী কন্যাকে জিম্মি করে রেখে তাকে "মহাযাত্রা" খেলাটা খেলতে বাধ্য করা হয়। বাধ্য করা হয় খেলার আদলে সাতটি খুন করতে। তাকে ঢাকার একটি বস্তিতে থাকার আদেশ দেওয়া হয়। সেই বস্তিতে থাকাকালীনই উপন্যাসের হার্ট টাচিং সব ঘটনাগুলো ঘটে। বস্তির একেকটা মানুষের একেকটা পরিবারের গল্প যেন একটা আলাদা আলাদা জীবনমুখী উপন্যাসের সারমর্ম। সাতটি খুন করতে গিয়েও যে সাতজন মানুষের ক্রাইম এবং খুনের সময়কার ঘটনাগুলোও যেন আলাদা অলাদা একটি গল্প। যে গল্পগুলো যে কোন পাঠককে চুম্বকের মত আকর্ষিত করে রাখবে। পারভীন, আদিব যে বস্তিতে থাকে সেই বস্তির মালিক। উপন্যাসের একটি গুরুত্বপূর্ন চরিত্র। একটা সময় "মহাযাত্রা" খেলা খেলতে খেলতে জীবনের উপর অতিষ্ঠ হয়ে যাওয়া আদিব পারভীনের কাছে একটু সুখের অস্তিত্ব খুঁজে নিতে চায়। মনে মনে নিজের স্ত্রী কন্যার কথা ভেবে অনুশোচনায় ভোগে সে। তবুও তার এমন বেঁধে দেওয়া জীবনকে আর না নিতে পেরে সে পারভীনকে নিয়ে পালিয়ে যায় ঢাকা থেকে ময়মনসিংহ শহরে। পালিয়েও রেহাই পায়নি আদিব। তখন আদিবের ছয়টি খুন পূর্ন হয়েছে। সপ্তম খুনটির আদেশ আদিবের জন্য কতটা ভয়ঙ্কর আদেশ ছিল সেটা তো মহাযাত্রা পড়লেই বুঝতে পারবেন। by: Tanjina Tania

Publisher: রোদেলা প্রকাশনী
Category: অন্যান্য
ISBN:
Number of pages: -

Related Products