এ মিস্ট্রি অব ফোর্থ সেঞ্চুরি

(author),
750 TK 562 TK
- Pages
  • Save 188 Tk.

Description
সেন্তুসেনিয়া নদীটি আড়াআড়িভাবে পার হলেই নিবিড় কেসারিয়ান বন। কিছুদূর গেলেই চোখে পরে লম্বা পাইন গাছের সারি।পাইনের সারির শেষ মাথায় একাগ্রচিত্তে কুঠার চালিয়ে যাচ্ছে নিকোলাসের ঘর্মাক্ত দুটি হাত।বনে একপ্রান্তে, ছয় বছরের এক মাত্র মেয়ে অ্যালেক্স কে নিয়েই তার বাস।সংসারের অভাব আর সঙ্গিনী হারানোর ব্যথা, ছোট অ্যালেক্সকে দেখেই ভুলে থাকে সে। আর অ্যালেক্সের দিন কাটে বাবার কাঁধে চেপে প্রজাপ্রতি ধরে,কাঠবিড়ালির সাথে ছুটোছুটি করে কখনো বনের ফুল কুড়িয়ে মালা গেঁথে। শীতকালে একদিন বনের শেষ মাথার নদীর ধারে কিছু শহুরে মানুষী এসেছে বনভোজনে।ঐ খানে কিছু বাচ্চাদের দিকে অপলক তাকিয়ে আছে ছোট অ্যালেক্স।অবাক বিস্ময়ে সে তার বাবাকে জিজ্ঞেস করল, "বাবা ওরা পায়ে কি পরেছে?" নিকোলাস মেয়েকে বুঝিয়ে বলে,শহুরে সবাই ওই জুতা পায়ে পরে,যাতে পায়ে ধুলোবালি না লাগে। অ্যালেক্স বার বার ওইদিকে তাকিয়ে থেকে থেকে তার বাবার কাছে আবদার করে বসল, "বাবা এরকম জুতা কি আমায় কিনে দিবে?" নিকোলাস নিজের অক্ষমতা চিন্তা করলল,তারপরে মেয়েকে বলল দিবো।এর পরে অনেক দিন চলে যায়,অ্যালেক্স জুতার কথা মুখে না বললেও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে। আর নিকোলাস বহু কষ্টে কিছু মুদ্রা জমিয়ে অবশেষে মেয়ের জন্য জুতা কিনে আনে।কিন্তু ভাগ্যদেবতা বড় নির্মম, নদী পার হতে গিয়ে সে জুতা স্রোতে ভেসে যায়। রাগে দুঃখে সে সারা রাত নদীর পারে বসে থাকে।ভোরে এক বুড়ো দেবদূত এসে তাকে এক জোড়া জুতো দিয়ে বলে তোমার মেয়ে সারা জীবন এ জুতা পরতে পারবে, আর কখনো লোভ করবে বলে সতর্ক করে দেয়। অ্যালেক্স ঘুম ভেঙ্গে বাবাকে না দেখে কেঁদে আকুল, বাবাকে দেখা মাত্র বুকে ঝাপিয়ে পরে। আর বাবা দেয়া জুতা জোড়া দেখে ভীষণ খুশী হয়। সুখেই কেটে যায় অনেক বছর।অ্যালেক্স বয়স ১৭।হঠাৎ বাবা অসুস্থ হয়ে পরে।এদিকে ঘরের খাবার শেষ। অনেক ভেবে নিকোলাস জুতার একটা পাথার বিক্রি করে প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র কিনে আনে।আর নতুন ব্যবসা করবে ভেবে শহর দেখতে যায়।গিয়ে পানশালা তে পান করে, মাতাল অবস্থা সব বকে দেয়। তিন বদ লোক তার পিছু নেয়।বাড়ির কাছে নদী পার হতে গিয়ে নিকোলাস তার ভুল বুঝতে পারে।কিন্তু অনেক দেড়ি হয়ে গেছে ততক্ষণে।বদ লোক গুলা তাকে খুন করে অ্যালেক্সের পিছনে ধাওয়া করে। আর সে দৌড়াতে দৌড়াতে পৌঁছে যায় লিওর কাছে। সে মেষপালক। কিন্তু লিও তাকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ।তাই লিও অ্যালেক্স কে নিয়ে রোম পালিয়ে যায়।খুনিরা সেখানেও পিছু নেয়। ঘটনাক্রমে ভাগ্য তাদের টেনে নিয়ে যায় রোমের সম্রাট ও প্রিন্স ইথানের কাছে। তারপরে? জানতে হলে ; অবশ্যই পড়তে হবে বইটি। এইদিকে ইথান অ্যালেক্স এর প্রেমে পরে যায়। এখন কি হবে? লিও যে ভালবাসে সহজ সরল কোমলমতি, অপরুপা অ্যালেক্স কে। অ্যালেক্স কাকে বেছে নেবে? কে জয় করতে পেরেছিল অ্যালেক্স কে জানতে হলে বইটা পড়তে হবে। by: Aevin Euqah

Publisher: ঐতিহ্য
ISBN:
Number of pages: -


REVIEWS
সেন্তুসেনিয়া নদীটি আড়াআড়িভাবে পার হলেই নিবিড় কেসারিয়ান বন। কিছুদূর গেলেই চোখে পরে লম্বা পাইন গাছের সারি।পাইনের সারির শেষ মাথায় একাগ্রচিত্তে কুঠার চালিয়ে যাচ্ছে নিকোলাসের ঘর্মাক্ত দুটি হাত।বনে একপ্রান্তে, ছয় বছরের এক মাত্র মেয়ে অ্যালেক্স কে নিয়েই তার বাস।সংসারের অভাব আর সঙ্গিনী হারানোর ব্যথা, ছোট অ্যালেক্সকে দেখেই ভুলে থাকে সে। আর অ্যালেক্সের দিন কাটে বাবার কাঁধে চেপে প্রজাপ্রতি ধরে,কাঠবিড়ালির সাথে ছুটোছুটি করে কখনো বনের ফুল কুড়িয়ে মালা গেঁথে। শীতকালে একদিন বনের শেষ মাথার নদীর ধারে কিছু শহুরে মানুষী এসেছে বনভোজনে।ঐ খানে কিছু বাচ্চাদের দিকে অপলক তাকিয়ে আছে ছোট অ্যালেক্স।অবাক বিস্ময়ে সে তার বাবাকে জিজ্ঞেস করল, "বাবা ওরা পায়ে কি পরেছে?" নিকোলাস মেয়েকে বুঝিয়ে বলে,শহুরে সবাই ওই জুতা পায়ে পরে,যাতে পায়ে ধুলোবালি না লাগে। অ্যালেক্স বার বার ওইদিকে তাকিয়ে থেকে থেকে তার বাবার কাছে আবদার করে বসল, "বাবা এরকম জুতা কি আমায় কিনে দিবে?" নিকোলাস নিজের অক্ষমতা চিন্তা করলল,তারপরে মেয়েকে বলল দিবো।এর পরে অনেক দিন চলে যায়,অ্যালেক্স জুতার কথা মুখে না বললেও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে। আর নিকোলাস বহু কষ্টে কিছু মুদ্রা জমিয়ে অবশেষে মেয়ের জন্য জুতা কিনে আনে।কিন্তু ভাগ্যদেবতা বড় নির্মম, নদী পার হতে গিয়ে সে জুতা স্রোতে ভেসে যায়। রাগে দুঃখে সে সারা রাত নদীর পারে বসে থাকে।ভোরে এক বুড়ো দেবদূত এসে তাকে এক জোড়া জুতো দিয়ে বলে তোমার মেয়ে সারা জীবন এ জুতা পরতে পারবে, আর কখনো লোভ করবে বলে সতর্ক করে দেয়। অ্যালেক্স ঘুম ভেঙ্গে বাবাকে না দেখে কেঁদে আকুল, বাবাকে দেখা মাত্র বুকে ঝাপিয়ে পরে। আর বাবা দেয়া জুতা জোড়া দেখে ভীষণ খুশী হয়। সুখেই কেটে যায় অনেক বছর।অ্যালেক্স বয়স ১৭।হঠাৎ বাবা অসুস্থ হয়ে পরে।এদিকে ঘরের খাবার শেষ। অনেক ভেবে নিকোলাস জুতার একটা পাথার বিক্রি করে প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র কিনে আনে।আর নতুন ব্যবসা করবে ভেবে শহর দেখতে যায়।গিয়ে পানশালা তে পান করে, মাতাল অবস্থা সব বকে দেয়। তিন বদ লোক তার পিছু নেয়।বাড়ির কাছে নদী পার হতে গিয়ে নিকোলাস তার ভুল বুঝতে পারে।কিন্তু অনেক দেড়ি হয়ে গেছে ততক্ষণে।বদ লোক গুলা তাকে খুন করে অ্যালেক্সের পিছনে ধাওয়া করে। আর সে দৌড়াতে দৌড়াতে পৌঁছে যায় লিওর কাছে। সে মেষপালক। কিন্তু লিও তাকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ।তাই লিও অ্যালেক্স কে নিয়ে রোম পালিয়ে যায়।খুনিরা সেখানেও পিছু নেয়। ঘটনাক্রমে ভাগ্য তাদের টেনে নিয়ে যায় রোমের সম্রাট ও প্রিন্স ইথানের কাছে। তারপরে? জানতে হলে ; অবশ্যই পড়তে হবে বইটি। এইদিকে ইথান অ্যালেক্স এর প্রেমে পরে যায়। এখন কি হবে? লিও যে ভালবাসে সহজ সরল কোমলমতি, অপরুপা অ্যালেক্স কে। অ্যালেক্স কাকে বেছে নেবে? কে জয় করতে পেরেছিল অ্যালেক্স কে জানতে হলে বইটা পড়তে হবে। by: Aevin Euqah
সেন্তুসেনিয়া নদীটি আড়াআড়িভাবে পার হলেই নিবিড় কেসারিয়ান বন। কিছুদূর গেলেই চোখে পরে লম্বা পাইন গাছের সারি।পাইনের সারির শেষ মাথায় একাগ্রচিত্তে কুঠার চালিয়ে যাচ্ছে নিকোলাসের ঘর্মাক্ত দুটি হাত।বনে একপ্রান্তে, ছয় বছরের এক মাত্র মেয়ে অ্যালেক্স কে নিয়েই তার বাস।সংসারের অভাব আর সঙ্গিনী হারানোর ব্যথা, ছোট অ্যালেক্সকে দেখেই ভুলে থাকে সে। আর অ্যালেক্সের দিন কাটে বাবার কাঁধে চেপে প্রজাপ্রতি ধরে,কাঠবিড়ালির সাথে ছুটোছুটি করে কখনো বনের ফুল কুড়িয়ে মালা গেঁথে। শীতকালে একদিন বনের শেষ মাথার নদীর ধারে কিছু শহুরে মানুষী এসেছে বনভোজনে।ঐ খানে কিছু বাচ্চাদের দিকে অপলক তাকিয়ে আছে ছোট অ্যালেক্স।অবাক বিস্ময়ে সে তার বাবাকে জিজ্ঞেস করল, "বাবা ওরা পায়ে কি পরেছে?" নিকোলাস মেয়েকে বুঝিয়ে বলে,শহুরে সবাই ওই জুতা পায়ে পরে,যাতে পায়ে ধুলোবালি না লাগে। অ্যালেক্স বার বার ওইদিকে তাকিয়ে থেকে থেকে তার বাবার কাছে আবদার করে বসল, "বাবা এরকম জুতা কি আমায় কিনে দিবে?" নিকোলাস নিজের অক্ষমতা চিন্তা করলল,তারপরে মেয়েকে বলল দিবো।এর পরে অনেক দিন চলে যায়,অ্যালেক্স জুতার কথা মুখে না বললেও অধীর আগ্রহে অপেক্ষা করে। আর নিকোলাস বহু কষ্টে কিছু মুদ্রা জমিয়ে অবশেষে মেয়ের জন্য জুতা কিনে আনে।কিন্তু ভাগ্যদেবতা বড় নির্মম, নদী পার হতে গিয়ে সে জুতা স্রোতে ভেসে যায়। রাগে দুঃখে সে সারা রাত নদীর পারে বসে থাকে।ভোরে এক বুড়ো দেবদূত এসে তাকে এক জোড়া জুতো দিয়ে বলে তোমার মেয়ে সারা জীবন এ জুতা পরতে পারবে, আর কখনো লোভ করবে বলে সতর্ক করে দেয়। অ্যালেক্স ঘুম ভেঙ্গে বাবাকে না দেখে কেঁদে আকুল, বাবাকে দেখা মাত্র বুকে ঝাপিয়ে পরে। আর বাবা দেয়া জুতা জোড়া দেখে ভীষণ খুশী হয়। সুখেই কেটে যায় অনেক বছর।অ্যালেক্স বয়স ১৭।হঠাৎ বাবা অসুস্থ হয়ে পরে।এদিকে ঘরের খাবার শেষ। অনেক ভেবে নিকোলাস জুতার একটা পাথার বিক্রি করে প্রয়োজনীয় জিনিস পত্র কিনে আনে।আর নতুন ব্যবসা করবে ভেবে শহর দেখতে যায়।গিয়ে পানশালা তে পান করে, মাতাল অবস্থা সব বকে দেয়। তিন বদ লোক তার পিছু নেয়।বাড়ির কাছে নদী পার হতে গিয়ে নিকোলাস তার ভুল বুঝতে পারে।কিন্তু অনেক দেড়ি হয়ে গেছে ততক্ষণে।বদ লোক গুলা তাকে খুন করে অ্যালেক্সের পিছনে ধাওয়া করে। আর সে দৌড়াতে দৌড়াতে পৌঁছে যায় লিওর কাছে। সে মেষপালক। কিন্তু লিও তাকে নিরাপত্তা দিতে ব্যর্থ।তাই লিও অ্যালেক্স কে নিয়ে রোম পালিয়ে যায়।খুনিরা সেখানেও পিছু নেয়। ঘটনাক্রমে ভাগ্য তাদের টেনে নিয়ে যায় রোমের সম্রাট ও প্রিন্স ইথানের কাছে। তারপরে? জানতে হলে ; অবশ্যই পড়তে হবে বইটি। এইদিকে ইথান অ্যালেক্স এর প্রেমে পরে যায়। এখন কি হবে? লিও যে ভালবাসে সহজ সরল কোমলমতি, অপরুপা অ্যালেক্স কে। অ্যালেক্স কাকে বেছে নেবে? কে জয় করতে পেরেছিল অ্যালেক্স কে জানতে হলে বইটা পড়তে হবে। by: Aevin Euqah

Publisher: ঐতিহ্য
Category: অন্যান্য
ISBN:
Number of pages: -

Related Products