দীপু নাম্বার টু

(author),
150 TK 112 TK
- Pages
  • Save 38 Tk.

Description
উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র দীপু। সবে শৈশব ছেড়ে কৈশোরে পা দেয়া দীপু এসে ভর্তি হয় নতুন একটা স্কুলে। বাবার কর্মস্থল পরিবর্তনের জন্য প্রতি বছরই দীপুকে নতুন নতুন জায়গায় যেতে হয় আর নতুন নতুন স্কুলে ভর্তি হতে হয়। দীপুর বাবা কিছুটা ভিন্ন চরিত্রের অধিকারী মানুষ। দীপুর বাবা ছোটবেলা থেকেই একা একা দীপুকে বড় করেছেন মা ছাড়া।দীপু জানতো তার মা নেই। কিন্তু হঠাৎই একদিন সে তার বাবার কাছে জানতে পারে যে, তার মা আছে। আমেরিকায় থাকে। এখন সে বাংলাদেশে এসেছে আবার আমেরিকা চলে যাবে। যাবার আগে মা তাকে দেখতে চেয়ে বাবাকে চিঠি পাঠিয়েছে। দীপু একা ঢাকায় গিয়ে মায়ের সাথে কিছু সুন্দর সময় কাটিয়ে আসে। উপন্যাসের ঘটনাপ্রবাহ যে এলাকাকে ঘিরে, সেই এলাকায় দীপুর বাবা বদলি হয়ে আসার পর যে স্কুলে ভর্তি হতে যায়, সেই স্কুলে দীপুর ক্লাসে পূর্বে থেকেই আরেকটি ছেলের নাম দীপু থাকায় উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র দীপুর নাম হয় "দীপু নাম্বার টু"। দীপুর ক্লাসের সবার সাথেই দীপুর ভাল সম্পর্ক হয় কিন্তু ঝামেলা বাঁধে কেবল তারেকের সাথে। তারেকের অত্যাচারে ক্লাসের সবাই অতিষ্ঠ। তারেকের সাথে দীপুর ঝামেলা বাঁধলে সেটা মারামারি পর্যন্ত যায়। দীপুর বাবা ছোটবেলা থেকে একা একাই ছেলেকে বড় করেছেন বলে তিনি চান ছেলে নিজেই নিজের সমস্যা মোকাবেলা করুক। তাই তারেক-দীপু সমস্যা সমাধানে দীপুর বাবা এগিয়ে আসে না। মারামারির ব্যাপারটা ক্লাস টীচার পর্যন্ত গড়ায়, কিন্তু স্যারের কাছে দীপু তারেকের দোষ চেপে যায়। এতে করে তারেক অনুতপ্ত হয়। আস্তে আস্তে তারেক ও দীপু ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে যায়। তাদের বয়সী আরো কয়েকজন কিশোর নিয়ে তাদের একটা গ্রুপ তৈরী হয়। যে গ্রুপটা বনবাঁদাড়ে হৈ হুল্লুর করে বেড়ায়। তারেকের মা অপ্রকৃতস্থ। তারেক অনেক টাকা উপার্জন করে মাকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করানোর স্বপ্ন দেখে। ঘুরতে ঘুরতে এই কিশোর গ্রুপটি একদিন দেশের প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন মূর্তিপাচারকারী একদল বিদেশী স্মাগলারদের সন্ধান পায় আর তাদেরকে পুলিশে ধরিয়ে দেয়। এই ঘটনার পর যখন তারেকের মায়ের চিকিৎসার খরচ বের হয় ও সর্বোপরি সকলের জন্য আরও আনন্দকর দিন অপেক্ষা করে সামনে, ঠিক তখনই দীপুর বাবার অন্যত্র বদলি হয়ে যায়। দীপুকে চলে যেতে হবে অন্য জায়গায় এতদিনের প্রিয় সব বন্ধুদের ছেড়ে। দীপু প্রচুর কষ্ট পায়। কিন্তু কাউকে বলে না। সে বন্ধুদের থেকে অশ্রুসজল বিদায় নিতে পারবে না বলে বন্ধুদের না জানিয়েই চলে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়। by: Md Hridoy ahMmud

Publisher: সময় প্রকাশন
ISBN:
Number of pages: -


REVIEWS
উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র দীপু। সবে শৈশব ছেড়ে কৈশোরে পা দেয়া দীপু এসে ভর্তি হয় নতুন একটা স্কুলে। বাবার কর্মস্থল পরিবর্তনের জন্য প্রতি বছরই দীপুকে নতুন নতুন জায়গায় যেতে হয় আর নতুন নতুন স্কুলে ভর্তি হতে হয়। দীপুর বাবা কিছুটা ভিন্ন চরিত্রের অধিকারী মানুষ। দীপুর বাবা ছোটবেলা থেকেই একা একা দীপুকে বড় করেছেন মা ছাড়া।দীপু জানতো তার মা নেই। কিন্তু হঠাৎই একদিন সে তার বাবার কাছে জানতে পারে যে, তার মা আছে। আমেরিকায় থাকে। এখন সে বাংলাদেশে এসেছে আবার আমেরিকা চলে যাবে। যাবার আগে মা তাকে দেখতে চেয়ে বাবাকে চিঠি পাঠিয়েছে। দীপু একা ঢাকায় গিয়ে মায়ের সাথে কিছু সুন্দর সময় কাটিয়ে আসে। উপন্যাসের ঘটনাপ্রবাহ যে এলাকাকে ঘিরে, সেই এলাকায় দীপুর বাবা বদলি হয়ে আসার পর যে স্কুলে ভর্তি হতে যায়, সেই স্কুলে দীপুর ক্লাসে পূর্বে থেকেই আরেকটি ছেলের নাম দীপু থাকায় উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র দীপুর নাম হয় "দীপু নাম্বার টু"। দীপুর ক্লাসের সবার সাথেই দীপুর ভাল সম্পর্ক হয় কিন্তু ঝামেলা বাঁধে কেবল তারেকের সাথে। তারেকের অত্যাচারে ক্লাসের সবাই অতিষ্ঠ। তারেকের সাথে দীপুর ঝামেলা বাঁধলে সেটা মারামারি পর্যন্ত যায়। দীপুর বাবা ছোটবেলা থেকে একা একাই ছেলেকে বড় করেছেন বলে তিনি চান ছেলে নিজেই নিজের সমস্যা মোকাবেলা করুক। তাই তারেক-দীপু সমস্যা সমাধানে দীপুর বাবা এগিয়ে আসে না। মারামারির ব্যাপারটা ক্লাস টীচার পর্যন্ত গড়ায়, কিন্তু স্যারের কাছে দীপু তারেকের দোষ চেপে যায়। এতে করে তারেক অনুতপ্ত হয়। আস্তে আস্তে তারেক ও দীপু ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে যায়। তাদের বয়সী আরো কয়েকজন কিশোর নিয়ে তাদের একটা গ্রুপ তৈরী হয়। যে গ্রুপটা বনবাঁদাড়ে হৈ হুল্লুর করে বেড়ায়। তারেকের মা অপ্রকৃতস্থ। তারেক অনেক টাকা উপার্জন করে মাকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করানোর স্বপ্ন দেখে। ঘুরতে ঘুরতে এই কিশোর গ্রুপটি একদিন দেশের প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন মূর্তিপাচারকারী একদল বিদেশী স্মাগলারদের সন্ধান পায় আর তাদেরকে পুলিশে ধরিয়ে দেয়। এই ঘটনার পর যখন তারেকের মায়ের চিকিৎসার খরচ বের হয় ও সর্বোপরি সকলের জন্য আরও আনন্দকর দিন অপেক্ষা করে সামনে, ঠিক তখনই দীপুর বাবার অন্যত্র বদলি হয়ে যায়। দীপুকে চলে যেতে হবে অন্য জায়গায় এতদিনের প্রিয় সব বন্ধুদের ছেড়ে। দীপু প্রচুর কষ্ট পায়। কিন্তু কাউকে বলে না। সে বন্ধুদের থেকে অশ্রুসজল বিদায় নিতে পারবে না বলে বন্ধুদের না জানিয়েই চলে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়। by: Md Hridoy ahMmud
উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র দীপু। সবে শৈশব ছেড়ে কৈশোরে পা দেয়া দীপু এসে ভর্তি হয় নতুন একটা স্কুলে। বাবার কর্মস্থল পরিবর্তনের জন্য প্রতি বছরই দীপুকে নতুন নতুন জায়গায় যেতে হয় আর নতুন নতুন স্কুলে ভর্তি হতে হয়। দীপুর বাবা কিছুটা ভিন্ন চরিত্রের অধিকারী মানুষ। দীপুর বাবা ছোটবেলা থেকেই একা একা দীপুকে বড় করেছেন মা ছাড়া।দীপু জানতো তার মা নেই। কিন্তু হঠাৎই একদিন সে তার বাবার কাছে জানতে পারে যে, তার মা আছে। আমেরিকায় থাকে। এখন সে বাংলাদেশে এসেছে আবার আমেরিকা চলে যাবে। যাবার আগে মা তাকে দেখতে চেয়ে বাবাকে চিঠি পাঠিয়েছে। দীপু একা ঢাকায় গিয়ে মায়ের সাথে কিছু সুন্দর সময় কাটিয়ে আসে। উপন্যাসের ঘটনাপ্রবাহ যে এলাকাকে ঘিরে, সেই এলাকায় দীপুর বাবা বদলি হয়ে আসার পর যে স্কুলে ভর্তি হতে যায়, সেই স্কুলে দীপুর ক্লাসে পূর্বে থেকেই আরেকটি ছেলের নাম দীপু থাকায় উপন্যাসের কেন্দ্রীয় চরিত্র দীপুর নাম হয় "দীপু নাম্বার টু"। দীপুর ক্লাসের সবার সাথেই দীপুর ভাল সম্পর্ক হয় কিন্তু ঝামেলা বাঁধে কেবল তারেকের সাথে। তারেকের অত্যাচারে ক্লাসের সবাই অতিষ্ঠ। তারেকের সাথে দীপুর ঝামেলা বাঁধলে সেটা মারামারি পর্যন্ত যায়। দীপুর বাবা ছোটবেলা থেকে একা একাই ছেলেকে বড় করেছেন বলে তিনি চান ছেলে নিজেই নিজের সমস্যা মোকাবেলা করুক। তাই তারেক-দীপু সমস্যা সমাধানে দীপুর বাবা এগিয়ে আসে না। মারামারির ব্যাপারটা ক্লাস টীচার পর্যন্ত গড়ায়, কিন্তু স্যারের কাছে দীপু তারেকের দোষ চেপে যায়। এতে করে তারেক অনুতপ্ত হয়। আস্তে আস্তে তারেক ও দীপু ঘনিষ্ঠ বন্ধু হয়ে যায়। তাদের বয়সী আরো কয়েকজন কিশোর নিয়ে তাদের একটা গ্রুপ তৈরী হয়। যে গ্রুপটা বনবাঁদাড়ে হৈ হুল্লুর করে বেড়ায়। তারেকের মা অপ্রকৃতস্থ। তারেক অনেক টাকা উপার্জন করে মাকে বিদেশে নিয়ে চিকিৎসা করানোর স্বপ্ন দেখে। ঘুরতে ঘুরতে এই কিশোর গ্রুপটি একদিন দেশের প্রত্নতাত্বিক নিদর্শন মূর্তিপাচারকারী একদল বিদেশী স্মাগলারদের সন্ধান পায় আর তাদেরকে পুলিশে ধরিয়ে দেয়। এই ঘটনার পর যখন তারেকের মায়ের চিকিৎসার খরচ বের হয় ও সর্বোপরি সকলের জন্য আরও আনন্দকর দিন অপেক্ষা করে সামনে, ঠিক তখনই দীপুর বাবার অন্যত্র বদলি হয়ে যায়। দীপুকে চলে যেতে হবে অন্য জায়গায় এতদিনের প্রিয় সব বন্ধুদের ছেড়ে। দীপু প্রচুর কষ্ট পায়। কিন্তু কাউকে বলে না। সে বন্ধুদের থেকে অশ্রুসজল বিদায় নিতে পারবে না বলে বন্ধুদের না জানিয়েই চলে যাবার সিদ্ধান্ত নেয়। by: Md Hridoy ahMmud

Publisher: সময় প্রকাশন
Category: উপন্যাস
ISBN:
Number of pages: -

Related Products