আজ চিত্রার বিয়ে

(author),
150 TK 112 TK
100 Pages
  • Save 38 Tk.

Description
চিত্রা পরিবারের বড় মেয়ে।মীরা তার ছোট বোন। চিত্রার মায়ের নাম শায়লা বানু, বাবা চৌধুরী খলিলুর রহমান সাহেব। চিত্রার বাবা ছোটখাটো একটা চাকরি করেন। তিনি মোটেও একজন সংসারী মানুষ না। সংসার নিয়ে তার চিন্তাভাবনা খুব কম বলেই শায়লা বানু সবকিছু সামাল দিতে হয়। শায়লা বানু একটা এনজিওতে চাকরিও করেন সংসারের আর্থিক সুবিধার জন্য।পরিবার এর সব কিছুই তার অধীনে।তিনি একাই এই পরিবারকে খেঁটেখুঁটে একটা ভাল অবস্থানে দাঁড় করিয়েছেন। এমনকি চিত্রার বিয়ের ব্যাপারেও তার বাবার কোন চিন্তা নেই। চিত্রার মা তার বোনের সহায়তায় ছেলে খুজেঁ চিত্রার জন্য। শেষমেশ চিত্রার বিয়ে ঠিক হলো এক মেরিন ইঞ্জিনিয়ার ছেলের সাথে। ছেলের পরিবার বিশাল বড়লোক। বিয়ে নিয়ে অনেক শংকা আশংকার পর বিয়ে চুড়ান্ত হয়।এই রাজপুত্রের সাথে চিত্রার বিয়েটা হবে তো? চিত্রার মায়ের অনেক চিন্তা! চিত্রা দেখতে সুন্দরী। শুধু গায়ের রং টা শ্যামলা। পড়াশোনায় ভাল, গান গাইতে জানে। অন্য গল্পগুলোর মত এখানেও রয়েছে এক বেকার যুবক।মজনু,যে কিনা মীরাকে পছন্দ করে। এদিকে মীরা কারো সাথে ইদানিং ফোনে খুব কথা বলে। শায়লা বানুর ধারণা ফোনের অপর প্রান্তের ছেলেটার নাম বাড়ির ভাড়াটে নিজাম সাহেবের ভাইপো মজনু। কিন্তু মজনুর ঘর নাই, বাড়ি নাই, থাকার জায়গা নাই; তাকে কি করে মীরা পচ্ছন্দ করে? ফোনে কথা বলার জন্য একশ বার কান ধরে উঠ-বস করতে হয়। আদৌ কি ফোনটা মজনু নামের ছেলেটির ছিল? নাকি অন্য কেউ? আরও রয়েছে চিত্রার সহজ সরল বোকাসোকা এক ফুপু। তার স্বামী জহিরউদ্দীন। অভাবের তাড়নায় ফরিদার চুরির অভ্যাস হয়ে গেছে। এদিকে চিত্রার বিয়ের দিনই ফরিদার স্বামী তাকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে। আবার ভাইয়ের বাসায় এসে থাকার উপায় নেই ফরিদার। সবমিলিয়ে এক বিচ্ছিরি অবস্থা! এরই মাঝে ঘটে গেলো এক ভয়াবহ দূর্ঘটনা। চিত্রার বিয়ের দিনই যত গল্প। তারপর.... সেদিন চিত্রার বিয়ে। কিন্তু কোথায় গেল চিত্রা? এত দেরী করছে কেন? নাকি অন্য কারো সাথে চিত্রার সম্পর্ক রয়েছে! চিত্রার খালার খাবারের আইটেম নিয়ে আসার কথা, তিনি কোথায়? হঠাৎ আবার মজনু নামের ছেলেটির জন্য কাঁদছে মীরা! আজব! আর চিত্রার বাবা কোথায়? এই শুভ দিনে কোথায় গেলেন? আর অন্যদিকে, বোনের লাশ নিয়ে দিশেহারা সরল মানুষটি যে ভুলে গেলেন বাসার ঠিকানা, এখন কি হবে? একদিকে মেয়ের বিয়ে,অন্যদিকে বোনের লাশ।কোন দায়িত্বটা পালন করবে রহমানের মত অবহেলিত চরিত্রটি? আর বলবো না।সব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে অবশ্যই "আজ চিত্রার বিয়ে" বইটা পড়তে হবে। by: Princezz Rehena

Publisher: সময় প্রকাশন
ISBN: 9844582857
Number of pages: 100


REVIEWS
চিত্রা পরিবারের বড় মেয়ে।মীরা তার ছোট বোন। চিত্রার মায়ের নাম শায়লা বানু, বাবা চৌধুরী খলিলুর রহমান সাহেব। চিত্রার বাবা ছোটখাটো একটা চাকরি করেন। তিনি মোটেও একজন সংসারী মানুষ না। সংসার নিয়ে তার চিন্তাভাবনা খুব কম বলেই শায়লা বানু সবকিছু সামাল দিতে হয়। শায়লা বানু একটা এনজিওতে চাকরিও করেন সংসারের আর্থিক সুবিধার জন্য।পরিবার এর সব কিছুই তার অধীনে।তিনি একাই এই পরিবারকে খেঁটেখুঁটে একটা ভাল অবস্থানে দাঁড় করিয়েছেন। এমনকি চিত্রার বিয়ের ব্যাপারেও তার বাবার কোন চিন্তা নেই। চিত্রার মা তার বোনের সহায়তায় ছেলে খুজেঁ চিত্রার জন্য। শেষমেশ চিত্রার বিয়ে ঠিক হলো এক মেরিন ইঞ্জিনিয়ার ছেলের সাথে। ছেলের পরিবার বিশাল বড়লোক। বিয়ে নিয়ে অনেক শংকা আশংকার পর বিয়ে চুড়ান্ত হয়।এই রাজপুত্রের সাথে চিত্রার বিয়েটা হবে তো? চিত্রার মায়ের অনেক চিন্তা! চিত্রা দেখতে সুন্দরী। শুধু গায়ের রং টা শ্যামলা। পড়াশোনায় ভাল, গান গাইতে জানে। অন্য গল্পগুলোর মত এখানেও রয়েছে এক বেকার যুবক।মজনু,যে কিনা মীরাকে পছন্দ করে। এদিকে মীরা কারো সাথে ইদানিং ফোনে খুব কথা বলে। শায়লা বানুর ধারণা ফোনের অপর প্রান্তের ছেলেটার নাম বাড়ির ভাড়াটে নিজাম সাহেবের ভাইপো মজনু। কিন্তু মজনুর ঘর নাই, বাড়ি নাই, থাকার জায়গা নাই; তাকে কি করে মীরা পচ্ছন্দ করে? ফোনে কথা বলার জন্য একশ বার কান ধরে উঠ-বস করতে হয়। আদৌ কি ফোনটা মজনু নামের ছেলেটির ছিল? নাকি অন্য কেউ? আরও রয়েছে চিত্রার সহজ সরল বোকাসোকা এক ফুপু। তার স্বামী জহিরউদ্দীন। অভাবের তাড়নায় ফরিদার চুরির অভ্যাস হয়ে গেছে। এদিকে চিত্রার বিয়ের দিনই ফরিদার স্বামী তাকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে। আবার ভাইয়ের বাসায় এসে থাকার উপায় নেই ফরিদার। সবমিলিয়ে এক বিচ্ছিরি অবস্থা! এরই মাঝে ঘটে গেলো এক ভয়াবহ দূর্ঘটনা। চিত্রার বিয়ের দিনই যত গল্প। তারপর.... সেদিন চিত্রার বিয়ে। কিন্তু কোথায় গেল চিত্রা? এত দেরী করছে কেন? নাকি অন্য কারো সাথে চিত্রার সম্পর্ক রয়েছে! চিত্রার খালার খাবারের আইটেম নিয়ে আসার কথা, তিনি কোথায়? হঠাৎ আবার মজনু নামের ছেলেটির জন্য কাঁদছে মীরা! আজব! আর চিত্রার বাবা কোথায়? এই শুভ দিনে কোথায় গেলেন? আর অন্যদিকে, বোনের লাশ নিয়ে দিশেহারা সরল মানুষটি যে ভুলে গেলেন বাসার ঠিকানা, এখন কি হবে? একদিকে মেয়ের বিয়ে,অন্যদিকে বোনের লাশ।কোন দায়িত্বটা পালন করবে রহমানের মত অবহেলিত চরিত্রটি? আর বলবো না।সব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে অবশ্যই "আজ চিত্রার বিয়ে" বইটা পড়তে হবে। by: Princezz Rehena
চিত্রা পরিবারের বড় মেয়ে।মীরা তার ছোট বোন। চিত্রার মায়ের নাম শায়লা বানু, বাবা চৌধুরী খলিলুর রহমান সাহেব। চিত্রার বাবা ছোটখাটো একটা চাকরি করেন। তিনি মোটেও একজন সংসারী মানুষ না। সংসার নিয়ে তার চিন্তাভাবনা খুব কম বলেই শায়লা বানু সবকিছু সামাল দিতে হয়। শায়লা বানু একটা এনজিওতে চাকরিও করেন সংসারের আর্থিক সুবিধার জন্য।পরিবার এর সব কিছুই তার অধীনে।তিনি একাই এই পরিবারকে খেঁটেখুঁটে একটা ভাল অবস্থানে দাঁড় করিয়েছেন। এমনকি চিত্রার বিয়ের ব্যাপারেও তার বাবার কোন চিন্তা নেই। চিত্রার মা তার বোনের সহায়তায় ছেলে খুজেঁ চিত্রার জন্য। শেষমেশ চিত্রার বিয়ে ঠিক হলো এক মেরিন ইঞ্জিনিয়ার ছেলের সাথে। ছেলের পরিবার বিশাল বড়লোক। বিয়ে নিয়ে অনেক শংকা আশংকার পর বিয়ে চুড়ান্ত হয়।এই রাজপুত্রের সাথে চিত্রার বিয়েটা হবে তো? চিত্রার মায়ের অনেক চিন্তা! চিত্রা দেখতে সুন্দরী। শুধু গায়ের রং টা শ্যামলা। পড়াশোনায় ভাল, গান গাইতে জানে। অন্য গল্পগুলোর মত এখানেও রয়েছে এক বেকার যুবক।মজনু,যে কিনা মীরাকে পছন্দ করে। এদিকে মীরা কারো সাথে ইদানিং ফোনে খুব কথা বলে। শায়লা বানুর ধারণা ফোনের অপর প্রান্তের ছেলেটার নাম বাড়ির ভাড়াটে নিজাম সাহেবের ভাইপো মজনু। কিন্তু মজনুর ঘর নাই, বাড়ি নাই, থাকার জায়গা নাই; তাকে কি করে মীরা পচ্ছন্দ করে? ফোনে কথা বলার জন্য একশ বার কান ধরে উঠ-বস করতে হয়। আদৌ কি ফোনটা মজনু নামের ছেলেটির ছিল? নাকি অন্য কেউ? আরও রয়েছে চিত্রার সহজ সরল বোকাসোকা এক ফুপু। তার স্বামী জহিরউদ্দীন। অভাবের তাড়নায় ফরিদার চুরির অভ্যাস হয়ে গেছে। এদিকে চিত্রার বিয়ের দিনই ফরিদার স্বামী তাকে ঘর থেকে বের করে দিয়েছে। আবার ভাইয়ের বাসায় এসে থাকার উপায় নেই ফরিদার। সবমিলিয়ে এক বিচ্ছিরি অবস্থা! এরই মাঝে ঘটে গেলো এক ভয়াবহ দূর্ঘটনা। চিত্রার বিয়ের দিনই যত গল্প। তারপর.... সেদিন চিত্রার বিয়ে। কিন্তু কোথায় গেল চিত্রা? এত দেরী করছে কেন? নাকি অন্য কারো সাথে চিত্রার সম্পর্ক রয়েছে! চিত্রার খালার খাবারের আইটেম নিয়ে আসার কথা, তিনি কোথায়? হঠাৎ আবার মজনু নামের ছেলেটির জন্য কাঁদছে মীরা! আজব! আর চিত্রার বাবা কোথায়? এই শুভ দিনে কোথায় গেলেন? আর অন্যদিকে, বোনের লাশ নিয়ে দিশেহারা সরল মানুষটি যে ভুলে গেলেন বাসার ঠিকানা, এখন কি হবে? একদিকে মেয়ের বিয়ে,অন্যদিকে বোনের লাশ।কোন দায়িত্বটা পালন করবে রহমানের মত অবহেলিত চরিত্রটি? আর বলবো না।সব প্রশ্নের উত্তর জানতে হলে অবশ্যই "আজ চিত্রার বিয়ে" বইটা পড়তে হবে। by: Princezz Rehena

Publisher: সময় প্রকাশন
Category: উপন্যাস
ISBN: 9844582857
Number of pages: 100

Related Products