সম্ভাবনার স্বপ্নযাত্রা

(author),
160 TK 120 TK
- Pages
  • Save 40 Tk.

Description
ফ্ল্যাপঃ ১ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন তরুণ সংগঠনের হয়ে কাজ করার সুবাদে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের স্বপ্নগুলোকে খুব কাছ থেকে দেখা ও জানার সৌভাগ্য হয়েছে লেখকের। পেশাগত প্রয়োজনে শ্রেণীকক্ষ থেকে শুরু করে সভা, সেমিনার, প্রতিযোগিতার বিভিন্ন মঞ্চে স্বপ্নগুলো সফল হয়েছে এমন শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি স্বপ্নগুলো শুধু স্বপ্নই রয়ে গিয়েছে কখনো বাস্তবে রূপ নেয়নি এমন শিক্ষার্থীদের সাথেও আলাপচারিতার সুযোগ হয়েছে। সেই আলাপচারিতা থেকে লেখক অনুধাবন করেছেন শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় বাধা তাদের পরীক্ষার ফল নয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়, আর্থিক অসচ্ছলতা নয়, সুযোগের অভাবও নয়, বরং সবচেয়ে বড় বাধা তাদের প্রত্যেকের নিজের ভিতর লুকানো অমিত সম্ভাবনা সম্পর্কে তাদের নিজেদের কোন ধারণা না থাকা। লেখক বিশ্বাস করেন প্রতিটি শিক্ষার্থীর ভিতরেই বোনা আছে অসীম সম্ভাবনার বীজ। সামান্য একটু সহযোগিতা, একটু সঠিক নির্দেশনা পেলেই সেই বীজগুলো এক একটি মহীরুহে রূপান্তরিত হতে পারে। লেখকের দৃষ্টিতে শিক্ষাজীবন শেষে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের শুরুতে একজন তরুণ শিক্ষার্থী যে বাধাগুলোর সম্মুখীন হয় তার মধ্যে দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা ও সমকালীন জ্ঞানের অভাব অন্যতম। এই বইটিতে একজন শিক্ষার্থী কিভাবে পড়ালেখার পাশাপাশি এই বাধাগুলো অতিক্রম করে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনাগুলোর জন্য ক্রমান্বয়ে নিজেকে তৈরি করতে পারে তারই একটি ছকে বাঁধা পরিকল্পনা উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়েছে। লেখক বইটিকে অনুপ্রেরণামূলক বা দিক নির্দেশনামূলক বই এর কাতারে ফেলতে রাজি নন, বরং বইটিকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া একজন শিক্ষার্থীর বন্ধু, পথ প্রদর্শকও সহযোগী হিসেবে তাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার একটি মাধ্যম বলা যেতে পারে। ফ্ল্যাপঃ ২ কাজী হাসান রবিন এর জন্ম ৪ঠা সেপ্টেম্বর, ফেনী জেলায়। বাবার কর্মস্থলের সুবাদে পড়াশুনা ও বেড়ে ওঠা রাজধানী শহর ঢাকায়, এখান থেকেই বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে স্নাতক শেষে যুক্তরাজ্য থেকে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে স্নাতকোত্তর অর্জন করেন। দেশে ফিরে এসে তিনি সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডিক্যাস্টালিয়া এর হেড অফ স্ট্র্যাটেজি, রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ২০১১ সালে ‘ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ’ এর সাথে যুক্ত হন; বর্তমানে তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। এর পাশাপাশি তিনি গুগল ডেভেলপার গ্রুপ (জিডিজি) বাংলা এর উপদেষ্টা, সেন্টার ফর ওপেন নলেজ এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি এবং বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক এর কোর কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ আয়োজিত জাতীয় হ্যাকাথন ও জাতীয় মোবাইল অ্যাপস প্রতিযোগিতা, রবি আজিয়াটা লিমিটেড ও এয়ারটেল আয়োজিত বিডি অ্যাপস হ্যাকাথন, গ্রামীণ ফোন আয়োজিত ডিজিটাল আইডিয়া কম্পিটিশন সহ আরও অসংখ্য প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এর পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সময়ে ‘তথ্যপ্রযুক্তি’ ও ‘ক্যারিয়ার’ বিষয়ে বক্তব্য প্রদানের জন্য অতিথি বক্তা হিসেবে আমন্ত্রিত হয়েছেন। তিনি ২০১৮ সালে বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরাম কর্তৃক ‘বিডিসিগ- ২০১৮’ ফেলোশিপ অর্জন করেন। এর বাইরে কাজী হাসান রবিন ‘ইয়ুথ এম্পাওয়ারমেন্ট ফোরাম’ নামক একটি সামাজিক উদ্যোগের প্রতিষ্ঠাতা। ২০১৯ এর জানুয়ারিতে ‘বাংলাদেশ ডিজিটাল সোশ্যাল ইনোভেশন সামিট’- এ তিনি তার ‘ইয়ুথ এম্পাওয়ারমেন্ট ফোরাম’ উদ্যোগের জন্য ‘ডিজিটাল সোশ্যাল ফাউন্ডেশন ইনোভেটর’ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন।

Publisher: ছায়াবীথি
ISBN: 978-984-436-017-4
Number of pages: -


REVIEWS
ফ্ল্যাপঃ ১ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন তরুণ সংগঠনের হয়ে কাজ করার সুবাদে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের স্বপ্নগুলোকে খুব কাছ থেকে দেখা ও জানার সৌভাগ্য হয়েছে লেখকের। পেশাগত প্রয়োজনে শ্রেণীকক্ষ থেকে শুরু করে সভা, সেমিনার, প্রতিযোগিতার বিভিন্ন মঞ্চে স্বপ্নগুলো সফল হয়েছে এমন শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি স্বপ্নগুলো শুধু স্বপ্নই রয়ে গিয়েছে কখনো বাস্তবে রূপ নেয়নি এমন শিক্ষার্থীদের সাথেও আলাপচারিতার সুযোগ হয়েছে। সেই আলাপচারিতা থেকে লেখক অনুধাবন করেছেন শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় বাধা তাদের পরীক্ষার ফল নয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়, আর্থিক অসচ্ছলতা নয়, সুযোগের অভাবও নয়, বরং সবচেয়ে বড় বাধা তাদের প্রত্যেকের নিজের ভিতর লুকানো অমিত সম্ভাবনা সম্পর্কে তাদের নিজেদের কোন ধারণা না থাকা। লেখক বিশ্বাস করেন প্রতিটি শিক্ষার্থীর ভিতরেই বোনা আছে অসীম সম্ভাবনার বীজ। সামান্য একটু সহযোগিতা, একটু সঠিক নির্দেশনা পেলেই সেই বীজগুলো এক একটি মহীরুহে রূপান্তরিত হতে পারে। লেখকের দৃষ্টিতে শিক্ষাজীবন শেষে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের শুরুতে একজন তরুণ শিক্ষার্থী যে বাধাগুলোর সম্মুখীন হয় তার মধ্যে দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা ও সমকালীন জ্ঞানের অভাব অন্যতম। এই বইটিতে একজন শিক্ষার্থী কিভাবে পড়ালেখার পাশাপাশি এই বাধাগুলো অতিক্রম করে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনাগুলোর জন্য ক্রমান্বয়ে নিজেকে তৈরি করতে পারে তারই একটি ছকে বাঁধা পরিকল্পনা উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়েছে। লেখক বইটিকে অনুপ্রেরণামূলক বা দিক নির্দেশনামূলক বই এর কাতারে ফেলতে রাজি নন, বরং বইটিকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া একজন শিক্ষার্থীর বন্ধু, পথ প্রদর্শকও সহযোগী হিসেবে তাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার একটি মাধ্যম বলা যেতে পারে। ফ্ল্যাপঃ ২ কাজী হাসান রবিন এর জন্ম ৪ঠা সেপ্টেম্বর, ফেনী জেলায়। বাবার কর্মস্থলের সুবাদে পড়াশুনা ও বেড়ে ওঠা রাজধানী শহর ঢাকায়, এখান থেকেই বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে স্নাতক শেষে যুক্তরাজ্য থেকে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে স্নাতকোত্তর অর্জন করেন। দেশে ফিরে এসে তিনি সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডিক্যাস্টালিয়া এর হেড অফ স্ট্র্যাটেজি, রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ২০১১ সালে ‘ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ’ এর সাথে যুক্ত হন; বর্তমানে তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। এর পাশাপাশি তিনি গুগল ডেভেলপার গ্রুপ (জিডিজি) বাংলা এর উপদেষ্টা, সেন্টার ফর ওপেন নলেজ এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি এবং বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক এর কোর কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ আয়োজিত জাতীয় হ্যাকাথন ও জাতীয় মোবাইল অ্যাপস প্রতিযোগিতা, রবি আজিয়াটা লিমিটেড ও এয়ারটেল আয়োজিত বিডি অ্যাপস হ্যাকাথন, গ্রামীণ ফোন আয়োজিত ডিজিটাল আইডিয়া কম্পিটিশন সহ আরও অসংখ্য প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এর পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সময়ে ‘তথ্যপ্রযুক্তি’ ও ‘ক্যারিয়ার’ বিষয়ে বক্তব্য প্রদানের জন্য অতিথি বক্তা হিসেবে আমন্ত্রিত হয়েছেন। তিনি ২০১৮ সালে বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরাম কর্তৃক ‘বিডিসিগ- ২০১৮’ ফেলোশিপ অর্জন করেন। এর বাইরে কাজী হাসান রবিন ‘ইয়ুথ এম্পাওয়ারমেন্ট ফোরাম’ নামক একটি সামাজিক উদ্যোগের প্রতিষ্ঠাতা। ২০১৯ এর জানুয়ারিতে ‘বাংলাদেশ ডিজিটাল সোশ্যাল ইনোভেশন সামিট’- এ তিনি তার ‘ইয়ুথ এম্পাওয়ারমেন্ট ফোরাম’ উদ্যোগের জন্য ‘ডিজিটাল সোশ্যাল ফাউন্ডেশন ইনোভেটর’ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন।
ফ্ল্যাপঃ ১ বিশ্ববিদ্যালয়ে শিক্ষকতার অভিজ্ঞতা ও বিভিন্ন তরুণ সংগঠনের হয়ে কাজ করার সুবাদে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া শিক্ষার্থীদের স্বপ্নগুলোকে খুব কাছ থেকে দেখা ও জানার সৌভাগ্য হয়েছে লেখকের। পেশাগত প্রয়োজনে শ্রেণীকক্ষ থেকে শুরু করে সভা, সেমিনার, প্রতিযোগিতার বিভিন্ন মঞ্চে স্বপ্নগুলো সফল হয়েছে এমন শিক্ষার্থীদের পাশাপাশি স্বপ্নগুলো শুধু স্বপ্নই রয়ে গিয়েছে কখনো বাস্তবে রূপ নেয়নি এমন শিক্ষার্থীদের সাথেও আলাপচারিতার সুযোগ হয়েছে। সেই আলাপচারিতা থেকে লেখক অনুধাবন করেছেন শিক্ষার্থীদের সবচেয়ে বড় বাধা তাদের পরীক্ষার ফল নয়, শিক্ষা প্রতিষ্ঠান নয়, আর্থিক অসচ্ছলতা নয়, সুযোগের অভাবও নয়, বরং সবচেয়ে বড় বাধা তাদের প্রত্যেকের নিজের ভিতর লুকানো অমিত সম্ভাবনা সম্পর্কে তাদের নিজেদের কোন ধারণা না থাকা। লেখক বিশ্বাস করেন প্রতিটি শিক্ষার্থীর ভিতরেই বোনা আছে অসীম সম্ভাবনার বীজ। সামান্য একটু সহযোগিতা, একটু সঠিক নির্দেশনা পেলেই সেই বীজগুলো এক একটি মহীরুহে রূপান্তরিত হতে পারে। লেখকের দৃষ্টিতে শিক্ষাজীবন শেষে কর্মক্ষেত্রে প্রবেশের শুরুতে একজন তরুণ শিক্ষার্থী যে বাধাগুলোর সম্মুখীন হয় তার মধ্যে দক্ষতা, অভিজ্ঞতা, প্রতিযোগিতায় সক্ষমতা ও সমকালীন জ্ঞানের অভাব অন্যতম। এই বইটিতে একজন শিক্ষার্থী কিভাবে পড়ালেখার পাশাপাশি এই বাধাগুলো অতিক্রম করে ভবিষ্যতের চ্যালেঞ্জ ও সম্ভাবনাগুলোর জন্য ক্রমান্বয়ে নিজেকে তৈরি করতে পারে তারই একটি ছকে বাঁধা পরিকল্পনা উপস্থাপনের চেষ্টা করা হয়েছে। লেখক বইটিকে অনুপ্রেরণামূলক বা দিক নির্দেশনামূলক বই এর কাতারে ফেলতে রাজি নন, বরং বইটিকে বিশ্ববিদ্যালয় পড়ুয়া একজন শিক্ষার্থীর বন্ধু, পথ প্রদর্শকও সহযোগী হিসেবে তাকে সামনে এগিয়ে নিয়ে যাওয়ার একটি মাধ্যম বলা যেতে পারে। ফ্ল্যাপঃ ২ কাজী হাসান রবিন এর জন্ম ৪ঠা সেপ্টেম্বর, ফেনী জেলায়। বাবার কর্মস্থলের সুবাদে পড়াশুনা ও বেড়ে ওঠা রাজধানী শহর ঢাকায়, এখান থেকেই বিজ্ঞান বিভাগে মাধ্যমিক ও উচ্চমাধ্যমিকের গণ্ডি পেরিয়ে কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশলে স্নাতক শেষে যুক্তরাজ্য থেকে তথ্যপ্রযুক্তি বিষয়ে স্নাতকোত্তর অর্জন করেন। দেশে ফিরে এসে তিনি সফটওয়্যার নির্মাতা প্রতিষ্ঠান ডিক্যাস্টালিয়া এর হেড অফ স্ট্র্যাটেজি, রিসার্চ অ্যান্ড ইনোভেশন হিসেবে যোগদান করেন। পরবর্তীতে ২০১১ সালে ‘ওয়ার্ল্ড ইউনিভার্সিটি অব বাংলাদেশ’ এর সাথে যুক্ত হন; বর্তমানে তিনি এই বিশ্ববিদ্যালয়ের কম্পিউটার বিজ্ঞান ও প্রকৌশল বিভাগের সহযোগী অধ্যাপক এবং বিভাগীয় প্রধানের দায়িত্ব পালন করছেন। এর পাশাপাশি তিনি গুগল ডেভেলপার গ্রুপ (জিডিজি) বাংলা এর উপদেষ্টা, সেন্টার ফর ওপেন নলেজ এর প্রতিষ্ঠাতা সদস্য ও ট্রাস্টি এবং বাংলাদেশ ওপেন সোর্স নেটওয়ার্ক এর কোর কমিটির সদস্য হিসেবে দায়িত্ব পালন করছেন। তিনি গণপ্রজাতন্ত্রী বাংলাদেশ সরকারের তথ্য ও যোগাযোগ প্রযুক্তি বিভাগ আয়োজিত জাতীয় হ্যাকাথন ও জাতীয় মোবাইল অ্যাপস প্রতিযোগিতা, রবি আজিয়াটা লিমিটেড ও এয়ারটেল আয়োজিত বিডি অ্যাপস হ্যাকাথন, গ্রামীণ ফোন আয়োজিত ডিজিটাল আইডিয়া কম্পিটিশন সহ আরও অসংখ্য প্রতিযোগিতায় বিচারকের দায়িত্ব পালন করেছেন। এর পাশাপাশি দেশের বিভিন্ন বিশ্ববিদ্যালয়ে বিভিন্ন সময়ে ‘তথ্যপ্রযুক্তি’ ও ‘ক্যারিয়ার’ বিষয়ে বক্তব্য প্রদানের জন্য অতিথি বক্তা হিসেবে আমন্ত্রিত হয়েছেন। তিনি ২০১৮ সালে বাংলাদেশ ইন্টারনেট গভর্নেন্স ফোরাম কর্তৃক ‘বিডিসিগ- ২০১৮’ ফেলোশিপ অর্জন করেন। এর বাইরে কাজী হাসান রবিন ‘ইয়ুথ এম্পাওয়ারমেন্ট ফোরাম’ নামক একটি সামাজিক উদ্যোগের প্রতিষ্ঠাতা। ২০১৯ এর জানুয়ারিতে ‘বাংলাদেশ ডিজিটাল সোশ্যাল ইনোভেশন সামিট’- এ তিনি তার ‘ইয়ুথ এম্পাওয়ারমেন্ট ফোরাম’ উদ্যোগের জন্য ‘ডিজিটাল সোশ্যাল ফাউন্ডেশন ইনোভেটর’ অ্যাওয়ার্ড অর্জন করেন।

Publisher: ছায়াবীথি
Category: বইমেলা-২০১৯
ISBN: 978-984-436-017-4
Number of pages: -

Related Products