যখন এমন হয়

(author),
200 TK 150 TK
- Pages
  • Save 50 Tk.

Description
তপন মিত্র সদ্য পড়াশুনার পাঠ চুকিয়ে ব্যাংকে চাকরি পেয়েছে । চাকরির জয়েনিং মফস্বল শহরে হওয়ায় অপরিচিত শহরে বাসা ভাড়া নিতে সে দালালের সাহায্য নেয় । দালাল তাকে কম টাকায় শহরের বারবণিতা পাড়ায় বাসা ভাড়া করে দেয় । সেখানে প্রথম রাতেই পুলিশ দ্বারা লাঞ্চিত হয় তপন মিত্র। সকালে বাসা ছেড়ে দিয়ে বাড়িওয়ালির কাছে চাবি হস্তান্তর করতে গেলে বাড়িওয়ালি তাকে মায়া করে তার বাসায় থাকার অনুমতি দেয়। অল্প টাকার বিনিময়ে বাসায় থাকতে দেয় , সাথে সকালের জল খাবার ফ্রি। বাড়িওয়ালি পাড়ার ক্ষমতাধর এক নারী যাকে এলাকার সবাই বড়মা বলে চেনে। এলাকায় কিংবা থানার কর্তাব্যাক্তিরাও তাকে সমীহ করে। বড়মার কলেজ পড়ুয়া মেয়ে অপরুপা সুন্দরী, সদ্য সিনেমার নায়িকা হিসেবে চান্স পাওয়া লহমার সাথে পরিচয় হয় তপন মিত্রের। এদিকে তপন মিত্রের বাড়ি কলকাতার শ্যামবাজার স্ট্রিটে হলেও সে কখনােই দেখেনি স্বপ্নাকে। স্বপ্না বারবণিতাদের পুনর্বাসন করে এমন একটি এনজিওতে চাকরি করে। চাকরির সুবাদে সদ্য বারবণিতা পাড়ায়। বিক্রি হওয়া এক কিশােরী তরুণীকে উদ্ধার করতে এসে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে রাস্তা হারিয়ে ফেলে স্বপ্ন। পুলিশের গ্রেফতার এড়াতে গভীর রাতে সে তপন মিত্রের ভাড়া বাসার জানালায় এসে আশ্রয় চাইলে তপন মিত্র কোন কিছু না বুঝেই তাকে আশ্রয় দেয়। এদিকে পুলিশ মেয়েটির পিছু নিয়ে বড়মার বাসার মেইন গেইট নক করে বাসায় প্রবেশ করে। বড়মাকে জানায় একটি মেয়ে পালিয়ে তার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। বড়মার তার বাড়ি তল্লাশি করতে বললে পুলিশ তার কথাকে বিশ্বাস করে চলে যায়। মেয়েটির সন্ধান পেলে থানায় খবর দিতে বলে। এদিকে খুব সকালেই স্বপ্না একটি কাগজে তাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ লিখে টেবিল ঘড়ির নিচে চাপা দিয়ে রেখে পিছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে যায়। পরদিন বাড়িওয়ালি বিষয়টি বুঝতে পারে। কারণ তার আগের দিন হালকা বৃষ্টি হওয়ায় বাড়ির পেছনের দরজায় কারাে পায়ের ছাপ দেখে তপন। মিত্রকে ডেকে সতর্ক করে দেয় বড়মা। তপন মিত্র বাস স্ট্যান্ডে গেলে স্বপ্নার সাথে তার আবার দেখা হয় এবং এক সাথে চা খায়। পরে স্বপ্ন লােকাল বাসে উঠে অন্যত্র চলে যায়। কিন্তু গভীর রাতে স্বপ্না আশ্রয়ের জন্য তার দরজায় নক করলে সে দরজা খুলে দেয়। কিন্তু বাড়িওয়ালি বিষয়টি বুঝতে পেরে পেছনের গেটে তালাবদ্ধ করে দেয় । খুব সকালে মেইন গেট থেকে স্বপ্নকে নিয়ে তপন মিত্র বেরিয়ে যায় এবং কলকাতায় যাবে এমন একটি ট্যাক্সিতে তাকে তুলে দিয়ে আসে। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় লহমা তাদেরকে দেখতে পেয়ে সকালে তপন মিত্রকে বাড়ির কেয়ারটেকার পদ্মকে দিয়ে ডেকে পাঠায়। তাকে ব্ল্যাক মেইল করে বিভিন্ন কাজ করে দিতে চাপ প্রয়ােগ করলে তপন মিত্র বাসা ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, বাসা খুঁজতে বের হলে চায়ের দোকানে গিয়ে জানতে পারে। কলকাতার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া একটি ট্যাক্সি এক্সিডেন্ট করেছে এবং ঘটনাস্থলে দুজন লােক মারা গেছে । বাকিরা সবাই হাসাপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। তপন মিত্র তড়িঘড়ি করে । হাসপাতালে অনেক খোজাখুজির পর স্বপ্নাকে খুঁজে পায়। স্বপ্নার কোন ঠিকানা না পাওয়ায় হসপিটাল কর্তৃপক্ষ বেশ বিপাকে পড়ে। তার পুরাে নাম না জানায় স্বপ্না মিত্র হিসেবে হসপিটাল এ তার নাম লিপিবদ্ধ করে এবং তপন মিত্রের বাড়ির ঠিকানা ব্যাবহার করে। হাসাপাতাল কর্তৃপক্ষের পাওনা পরিশােধ করে পরবর্তি চিকিৎসার দায়িত্ব নেয় । তপন মিত্র কার প্রেমে পড়ে অপরুপা সুন্দরী লহমা না তার এলাকার মেয়ে সপ্নার . . .

Publisher: বাঁধন পাবলিকেশন্স
ISBN: 978-984-9091491
Number of pages: -


REVIEWS
তপন মিত্র সদ্য পড়াশুনার পাঠ চুকিয়ে ব্যাংকে চাকরি পেয়েছে । চাকরির জয়েনিং মফস্বল শহরে হওয়ায় অপরিচিত শহরে বাসা ভাড়া নিতে সে দালালের সাহায্য নেয় । দালাল তাকে কম টাকায় শহরের বারবণিতা পাড়ায় বাসা ভাড়া করে দেয় । সেখানে প্রথম রাতেই পুলিশ দ্বারা লাঞ্চিত হয় তপন মিত্র। সকালে বাসা ছেড়ে দিয়ে বাড়িওয়ালির কাছে চাবি হস্তান্তর করতে গেলে বাড়িওয়ালি তাকে মায়া করে তার বাসায় থাকার অনুমতি দেয়। অল্প টাকার বিনিময়ে বাসায় থাকতে দেয় , সাথে সকালের জল খাবার ফ্রি। বাড়িওয়ালি পাড়ার ক্ষমতাধর এক নারী যাকে এলাকার সবাই বড়মা বলে চেনে। এলাকায় কিংবা থানার কর্তাব্যাক্তিরাও তাকে সমীহ করে। বড়মার কলেজ পড়ুয়া মেয়ে অপরুপা সুন্দরী, সদ্য সিনেমার নায়িকা হিসেবে চান্স পাওয়া লহমার সাথে পরিচয় হয় তপন মিত্রের। এদিকে তপন মিত্রের বাড়ি কলকাতার শ্যামবাজার স্ট্রিটে হলেও সে কখনােই দেখেনি স্বপ্নাকে। স্বপ্না বারবণিতাদের পুনর্বাসন করে এমন একটি এনজিওতে চাকরি করে। চাকরির সুবাদে সদ্য বারবণিতা পাড়ায়। বিক্রি হওয়া এক কিশােরী তরুণীকে উদ্ধার করতে এসে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে রাস্তা হারিয়ে ফেলে স্বপ্ন। পুলিশের গ্রেফতার এড়াতে গভীর রাতে সে তপন মিত্রের ভাড়া বাসার জানালায় এসে আশ্রয় চাইলে তপন মিত্র কোন কিছু না বুঝেই তাকে আশ্রয় দেয়। এদিকে পুলিশ মেয়েটির পিছু নিয়ে বড়মার বাসার মেইন গেইট নক করে বাসায় প্রবেশ করে। বড়মাকে জানায় একটি মেয়ে পালিয়ে তার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। বড়মার তার বাড়ি তল্লাশি করতে বললে পুলিশ তার কথাকে বিশ্বাস করে চলে যায়। মেয়েটির সন্ধান পেলে থানায় খবর দিতে বলে। এদিকে খুব সকালেই স্বপ্না একটি কাগজে তাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ লিখে টেবিল ঘড়ির নিচে চাপা দিয়ে রেখে পিছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে যায়। পরদিন বাড়িওয়ালি বিষয়টি বুঝতে পারে। কারণ তার আগের দিন হালকা বৃষ্টি হওয়ায় বাড়ির পেছনের দরজায় কারাে পায়ের ছাপ দেখে তপন। মিত্রকে ডেকে সতর্ক করে দেয় বড়মা। তপন মিত্র বাস স্ট্যান্ডে গেলে স্বপ্নার সাথে তার আবার দেখা হয় এবং এক সাথে চা খায়। পরে স্বপ্ন লােকাল বাসে উঠে অন্যত্র চলে যায়। কিন্তু গভীর রাতে স্বপ্না আশ্রয়ের জন্য তার দরজায় নক করলে সে দরজা খুলে দেয়। কিন্তু বাড়িওয়ালি বিষয়টি বুঝতে পেরে পেছনের গেটে তালাবদ্ধ করে দেয় । খুব সকালে মেইন গেট থেকে স্বপ্নকে নিয়ে তপন মিত্র বেরিয়ে যায় এবং কলকাতায় যাবে এমন একটি ট্যাক্সিতে তাকে তুলে দিয়ে আসে। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় লহমা তাদেরকে দেখতে পেয়ে সকালে তপন মিত্রকে বাড়ির কেয়ারটেকার পদ্মকে দিয়ে ডেকে পাঠায়। তাকে ব্ল্যাক মেইল করে বিভিন্ন কাজ করে দিতে চাপ প্রয়ােগ করলে তপন মিত্র বাসা ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, বাসা খুঁজতে বের হলে চায়ের দোকানে গিয়ে জানতে পারে। কলকাতার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া একটি ট্যাক্সি এক্সিডেন্ট করেছে এবং ঘটনাস্থলে দুজন লােক মারা গেছে । বাকিরা সবাই হাসাপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। তপন মিত্র তড়িঘড়ি করে । হাসপাতালে অনেক খোজাখুজির পর স্বপ্নাকে খুঁজে পায়। স্বপ্নার কোন ঠিকানা না পাওয়ায় হসপিটাল কর্তৃপক্ষ বেশ বিপাকে পড়ে। তার পুরাে নাম না জানায় স্বপ্না মিত্র হিসেবে হসপিটাল এ তার নাম লিপিবদ্ধ করে এবং তপন মিত্রের বাড়ির ঠিকানা ব্যাবহার করে। হাসাপাতাল কর্তৃপক্ষের পাওনা পরিশােধ করে পরবর্তি চিকিৎসার দায়িত্ব নেয় । তপন মিত্র কার প্রেমে পড়ে অপরুপা সুন্দরী লহমা না তার এলাকার মেয়ে সপ্নার . . .
তপন মিত্র সদ্য পড়াশুনার পাঠ চুকিয়ে ব্যাংকে চাকরি পেয়েছে । চাকরির জয়েনিং মফস্বল শহরে হওয়ায় অপরিচিত শহরে বাসা ভাড়া নিতে সে দালালের সাহায্য নেয় । দালাল তাকে কম টাকায় শহরের বারবণিতা পাড়ায় বাসা ভাড়া করে দেয় । সেখানে প্রথম রাতেই পুলিশ দ্বারা লাঞ্চিত হয় তপন মিত্র। সকালে বাসা ছেড়ে দিয়ে বাড়িওয়ালির কাছে চাবি হস্তান্তর করতে গেলে বাড়িওয়ালি তাকে মায়া করে তার বাসায় থাকার অনুমতি দেয়। অল্প টাকার বিনিময়ে বাসায় থাকতে দেয় , সাথে সকালের জল খাবার ফ্রি। বাড়িওয়ালি পাড়ার ক্ষমতাধর এক নারী যাকে এলাকার সবাই বড়মা বলে চেনে। এলাকায় কিংবা থানার কর্তাব্যাক্তিরাও তাকে সমীহ করে। বড়মার কলেজ পড়ুয়া মেয়ে অপরুপা সুন্দরী, সদ্য সিনেমার নায়িকা হিসেবে চান্স পাওয়া লহমার সাথে পরিচয় হয় তপন মিত্রের। এদিকে তপন মিত্রের বাড়ি কলকাতার শ্যামবাজার স্ট্রিটে হলেও সে কখনােই দেখেনি স্বপ্নাকে। স্বপ্না বারবণিতাদের পুনর্বাসন করে এমন একটি এনজিওতে চাকরি করে। চাকরির সুবাদে সদ্য বারবণিতা পাড়ায়। বিক্রি হওয়া এক কিশােরী তরুণীকে উদ্ধার করতে এসে পুলিশের বাধার মুখে পড়ে রাস্তা হারিয়ে ফেলে স্বপ্ন। পুলিশের গ্রেফতার এড়াতে গভীর রাতে সে তপন মিত্রের ভাড়া বাসার জানালায় এসে আশ্রয় চাইলে তপন মিত্র কোন কিছু না বুঝেই তাকে আশ্রয় দেয়। এদিকে পুলিশ মেয়েটির পিছু নিয়ে বড়মার বাসার মেইন গেইট নক করে বাসায় প্রবেশ করে। বড়মাকে জানায় একটি মেয়ে পালিয়ে তার বাড়িতে আশ্রয় নিয়েছে। বড়মার তার বাড়ি তল্লাশি করতে বললে পুলিশ তার কথাকে বিশ্বাস করে চলে যায়। মেয়েটির সন্ধান পেলে থানায় খবর দিতে বলে। এদিকে খুব সকালেই স্বপ্না একটি কাগজে তাকে আশ্রয় দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ লিখে টেবিল ঘড়ির নিচে চাপা দিয়ে রেখে পিছনের দরজা দিয়ে বেরিয়ে যায়। পরদিন বাড়িওয়ালি বিষয়টি বুঝতে পারে। কারণ তার আগের দিন হালকা বৃষ্টি হওয়ায় বাড়ির পেছনের দরজায় কারাে পায়ের ছাপ দেখে তপন। মিত্রকে ডেকে সতর্ক করে দেয় বড়মা। তপন মিত্র বাস স্ট্যান্ডে গেলে স্বপ্নার সাথে তার আবার দেখা হয় এবং এক সাথে চা খায়। পরে স্বপ্ন লােকাল বাসে উঠে অন্যত্র চলে যায়। কিন্তু গভীর রাতে স্বপ্না আশ্রয়ের জন্য তার দরজায় নক করলে সে দরজা খুলে দেয়। কিন্তু বাড়িওয়ালি বিষয়টি বুঝতে পেরে পেছনের গেটে তালাবদ্ধ করে দেয় । খুব সকালে মেইন গেট থেকে স্বপ্নকে নিয়ে তপন মিত্র বেরিয়ে যায় এবং কলকাতায় যাবে এমন একটি ট্যাক্সিতে তাকে তুলে দিয়ে আসে। বাসা থেকে বের হওয়ার সময় লহমা তাদেরকে দেখতে পেয়ে সকালে তপন মিত্রকে বাড়ির কেয়ারটেকার পদ্মকে দিয়ে ডেকে পাঠায়। তাকে ব্ল্যাক মেইল করে বিভিন্ন কাজ করে দিতে চাপ প্রয়ােগ করলে তপন মিত্র বাসা ছেড়ে দেওয়ার সিদ্ধান্ত নেয়, বাসা খুঁজতে বের হলে চায়ের দোকানে গিয়ে জানতে পারে। কলকাতার উদ্দেশ্যে ছেড়ে যাওয়া একটি ট্যাক্সি এক্সিডেন্ট করেছে এবং ঘটনাস্থলে দুজন লােক মারা গেছে । বাকিরা সবাই হাসাপাতালে চিকিৎসা নিচ্ছে। তপন মিত্র তড়িঘড়ি করে । হাসপাতালে অনেক খোজাখুজির পর স্বপ্নাকে খুঁজে পায়। স্বপ্নার কোন ঠিকানা না পাওয়ায় হসপিটাল কর্তৃপক্ষ বেশ বিপাকে পড়ে। তার পুরাে নাম না জানায় স্বপ্না মিত্র হিসেবে হসপিটাল এ তার নাম লিপিবদ্ধ করে এবং তপন মিত্রের বাড়ির ঠিকানা ব্যাবহার করে। হাসাপাতাল কর্তৃপক্ষের পাওনা পরিশােধ করে পরবর্তি চিকিৎসার দায়িত্ব নেয় । তপন মিত্র কার প্রেমে পড়ে অপরুপা সুন্দরী লহমা না তার এলাকার মেয়ে সপ্নার . . .

Publisher: বাঁধন পাবলিকেশন্স
Category: বইমেলা-২০১৯
ISBN: 978-984-9091491
Number of pages: -

Related Products