১৯৫২ : নিছক কোন সংখ্যা নয়.....

(author),
400 TK 300 TK
- Pages
  • Save 100 Tk.

Description
গল্পের মূল চরিত্র সায়েম মোহাইমেন। সাংবাদিক হিসেবে কাজ করে দৈনিক মহাকালে। অনেক শখ করে জীবনের প্রথম গাড়ি কিনেছে। প্রথম দিন গাড়ি রাস্তায় বের করেই দুর্ঘটনার শিকার হল। তার গাড়ির ধাক্কায় একজন মারা গেল এই দেশের অন্যতম প্রভাবশালী সূফী পরিবারের বংশধর আদনান সুফি। গোলাম মওলা যে আজই ঢাকায় ট্রান্সফার হয়ে এসেছে। কোথায় ঘুমাবে, তা না করে বেচারাকে রাতবেরাতে দৌড়াতে হল পুলিশস্টেশনে। হবে না কেন? সায়েম যে তারই বন্ধু, তাকে ছাড়াতে হবে না! নিজের প্রেমিকার ভাই নিশুকে আইনী সহযোগিতার জন্যে ডাকেন তিনি। ৬ মাস আগে ভেঙ্গে যাওয়া সম্পর্কে হয়তো জোড়া লাগার হাওয়া বইতে শুরু করে নতুন করে... কিন্তু সায়েম আর সে দুইজনেই জানেনা সামনে তাদের জন্য কত বড় বিস্ময় অপেক্ষা করছে। কি ঘটনার সাথে জড়িয়ে পড়তে যাচ্ছে তারা। আপাতদৃষ্টিতে যেসব ব্যাপার সাধারন মনে হচ্ছিল তা ধারন করবে কি বিশাল ভয়াবহতা! আইনজীবী নিশু প্রমাণ করতে শুরু করে, তার মক্কেল কিভাবে এই মামলায় নির্দোষ এবং তার গাড়ি ঐ ব্যক্তির উপর দিয়ে যাওয়ার আগেই ঐ ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়... কিন্তু কিভাবে ? কেইবা এইটা করলো ? জোরালো কোন প্রমাণের অভাবে সত্যটা জোরালো হচ্ছিলো না। অন্যদিকে মৃত আদনান সুফির দাদার নামে নিবন্ধনকৃত যে গাড়িটি আদনান সুফি চালাত সেই অপ্রচলিত ও ইউনিক রেজিস্ট্রেশন নাম্বার "১৯৫২" গাড়িটি খুজেঁ পাওয়া যাচ্ছে না। আদনান সুফি যেদিন মারা যায় সেদিন থেকেই লাপাত্তা ছিলো গাড়িটি। ঘটনার সাথে জড়িয়ে পড়েন প্রভাবশালী এমপি আহকাম উল্লাহ, যে কিনা শীঘ্রই মন্ত্রী হবেন। যার ইন্টারভিউ নিতে যাবে সায়েম। আর সেখানে গিয়েই এমন কিছু আবিষ্কার করলো যা সে কল্পনাও করতে পারে নি। নাটকীয়ভাবেই মোড় নিলো ঘটনাপ্রবাহ। কিছু একটা হচ্ছে ভেতর থেকে যা ঠিক বুঝতে পারা যাচ্ছে না। ক্রমেই রহস্য ঘনীভূত হতে শুরু করল। আর তখন, সমস্ত রহস্যের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলো ১৯৫২! এই একটা ঘটনা ধীরে ধীরে রূপ পেলো রাজনীতিক কর্মকান্ডের। হত্যা-ষড়যন্ত্র, অপরাজনীতি, সামাজিক অবক্ষয়ের বাস্তবচিত্র বেরিয়ে এলো এক এক করে। পুরো গল্পের রেশ ধরা অনেকগুলো ঘটনার জটপাকানো রহস্য আর সেই রহস্যের সমাধান দিতে পারে কেবল ১৯৫২-কারণ এটি নিছক কোনো সংখ্যা নয়। by: Asha Mim

Publisher: বাতিঘর প্রকাশনী
ISBN:
Number of pages: -


REVIEWS
গল্পের মূল চরিত্র সায়েম মোহাইমেন। সাংবাদিক হিসেবে কাজ করে দৈনিক মহাকালে। অনেক শখ করে জীবনের প্রথম গাড়ি কিনেছে। প্রথম দিন গাড়ি রাস্তায় বের করেই দুর্ঘটনার শিকার হল। তার গাড়ির ধাক্কায় একজন মারা গেল এই দেশের অন্যতম প্রভাবশালী সূফী পরিবারের বংশধর আদনান সুফি। গোলাম মওলা যে আজই ঢাকায় ট্রান্সফার হয়ে এসেছে। কোথায় ঘুমাবে, তা না করে বেচারাকে রাতবেরাতে দৌড়াতে হল পুলিশস্টেশনে। হবে না কেন? সায়েম যে তারই বন্ধু, তাকে ছাড়াতে হবে না! নিজের প্রেমিকার ভাই নিশুকে আইনী সহযোগিতার জন্যে ডাকেন তিনি। ৬ মাস আগে ভেঙ্গে যাওয়া সম্পর্কে হয়তো জোড়া লাগার হাওয়া বইতে শুরু করে নতুন করে... কিন্তু সায়েম আর সে দুইজনেই জানেনা সামনে তাদের জন্য কত বড় বিস্ময় অপেক্ষা করছে। কি ঘটনার সাথে জড়িয়ে পড়তে যাচ্ছে তারা। আপাতদৃষ্টিতে যেসব ব্যাপার সাধারন মনে হচ্ছিল তা ধারন করবে কি বিশাল ভয়াবহতা! আইনজীবী নিশু প্রমাণ করতে শুরু করে, তার মক্কেল কিভাবে এই মামলায় নির্দোষ এবং তার গাড়ি ঐ ব্যক্তির উপর দিয়ে যাওয়ার আগেই ঐ ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়... কিন্তু কিভাবে ? কেইবা এইটা করলো ? জোরালো কোন প্রমাণের অভাবে সত্যটা জোরালো হচ্ছিলো না। অন্যদিকে মৃত আদনান সুফির দাদার নামে নিবন্ধনকৃত যে গাড়িটি আদনান সুফি চালাত সেই অপ্রচলিত ও ইউনিক রেজিস্ট্রেশন নাম্বার "১৯৫২" গাড়িটি খুজেঁ পাওয়া যাচ্ছে না। আদনান সুফি যেদিন মারা যায় সেদিন থেকেই লাপাত্তা ছিলো গাড়িটি। ঘটনার সাথে জড়িয়ে পড়েন প্রভাবশালী এমপি আহকাম উল্লাহ, যে কিনা শীঘ্রই মন্ত্রী হবেন। যার ইন্টারভিউ নিতে যাবে সায়েম। আর সেখানে গিয়েই এমন কিছু আবিষ্কার করলো যা সে কল্পনাও করতে পারে নি। নাটকীয়ভাবেই মোড় নিলো ঘটনাপ্রবাহ। কিছু একটা হচ্ছে ভেতর থেকে যা ঠিক বুঝতে পারা যাচ্ছে না। ক্রমেই রহস্য ঘনীভূত হতে শুরু করল। আর তখন, সমস্ত রহস্যের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলো ১৯৫২! এই একটা ঘটনা ধীরে ধীরে রূপ পেলো রাজনীতিক কর্মকান্ডের। হত্যা-ষড়যন্ত্র, অপরাজনীতি, সামাজিক অবক্ষয়ের বাস্তবচিত্র বেরিয়ে এলো এক এক করে। পুরো গল্পের রেশ ধরা অনেকগুলো ঘটনার জটপাকানো রহস্য আর সেই রহস্যের সমাধান দিতে পারে কেবল ১৯৫২-কারণ এটি নিছক কোনো সংখ্যা নয়। by: Asha Mim
গল্পের মূল চরিত্র সায়েম মোহাইমেন। সাংবাদিক হিসেবে কাজ করে দৈনিক মহাকালে। অনেক শখ করে জীবনের প্রথম গাড়ি কিনেছে। প্রথম দিন গাড়ি রাস্তায় বের করেই দুর্ঘটনার শিকার হল। তার গাড়ির ধাক্কায় একজন মারা গেল এই দেশের অন্যতম প্রভাবশালী সূফী পরিবারের বংশধর আদনান সুফি। গোলাম মওলা যে আজই ঢাকায় ট্রান্সফার হয়ে এসেছে। কোথায় ঘুমাবে, তা না করে বেচারাকে রাতবেরাতে দৌড়াতে হল পুলিশস্টেশনে। হবে না কেন? সায়েম যে তারই বন্ধু, তাকে ছাড়াতে হবে না! নিজের প্রেমিকার ভাই নিশুকে আইনী সহযোগিতার জন্যে ডাকেন তিনি। ৬ মাস আগে ভেঙ্গে যাওয়া সম্পর্কে হয়তো জোড়া লাগার হাওয়া বইতে শুরু করে নতুন করে... কিন্তু সায়েম আর সে দুইজনেই জানেনা সামনে তাদের জন্য কত বড় বিস্ময় অপেক্ষা করছে। কি ঘটনার সাথে জড়িয়ে পড়তে যাচ্ছে তারা। আপাতদৃষ্টিতে যেসব ব্যাপার সাধারন মনে হচ্ছিল তা ধারন করবে কি বিশাল ভয়াবহতা! আইনজীবী নিশু প্রমাণ করতে শুরু করে, তার মক্কেল কিভাবে এই মামলায় নির্দোষ এবং তার গাড়ি ঐ ব্যক্তির উপর দিয়ে যাওয়ার আগেই ঐ ব্যক্তিকে হত্যা করা হয়... কিন্তু কিভাবে ? কেইবা এইটা করলো ? জোরালো কোন প্রমাণের অভাবে সত্যটা জোরালো হচ্ছিলো না। অন্যদিকে মৃত আদনান সুফির দাদার নামে নিবন্ধনকৃত যে গাড়িটি আদনান সুফি চালাত সেই অপ্রচলিত ও ইউনিক রেজিস্ট্রেশন নাম্বার "১৯৫২" গাড়িটি খুজেঁ পাওয়া যাচ্ছে না। আদনান সুফি যেদিন মারা যায় সেদিন থেকেই লাপাত্তা ছিলো গাড়িটি। ঘটনার সাথে জড়িয়ে পড়েন প্রভাবশালী এমপি আহকাম উল্লাহ, যে কিনা শীঘ্রই মন্ত্রী হবেন। যার ইন্টারভিউ নিতে যাবে সায়েম। আর সেখানে গিয়েই এমন কিছু আবিষ্কার করলো যা সে কল্পনাও করতে পারে নি। নাটকীয়ভাবেই মোড় নিলো ঘটনাপ্রবাহ। কিছু একটা হচ্ছে ভেতর থেকে যা ঠিক বুঝতে পারা যাচ্ছে না। ক্রমেই রহস্য ঘনীভূত হতে শুরু করল। আর তখন, সমস্ত রহস্যের কেন্দ্রবিন্দু হয়ে উঠলো ১৯৫২! এই একটা ঘটনা ধীরে ধীরে রূপ পেলো রাজনীতিক কর্মকান্ডের। হত্যা-ষড়যন্ত্র, অপরাজনীতি, সামাজিক অবক্ষয়ের বাস্তবচিত্র বেরিয়ে এলো এক এক করে। পুরো গল্পের রেশ ধরা অনেকগুলো ঘটনার জটপাকানো রহস্য আর সেই রহস্যের সমাধান দিতে পারে কেবল ১৯৫২-কারণ এটি নিছক কোনো সংখ্যা নয়। by: Asha Mim

Publisher: বাতিঘর প্রকাশনী
Category: উপন্যাস
ISBN:
Number of pages: -

Related Products