এপিটাফ

(author),
140 TK 105 TK
- Pages
  • Save 35 Tk.

Description
'এপিটাফ' মৃত ব্যক্তির সমাধিস্থলে ফলকে যে স্মৃতিকথা লেখা থাকে সেটাই এপিটাফ নামে পরিচিত। কিন্তু এ গল্পে তেমন কোন এপিটাফের উল্লেখ নাই। অাছে ১৩ বছর বয়সী মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে যাওয়া নাতাশা অার তার সংগ্রামী মমতাময়ী মায়ের গল্প। নাতাশা, তার মা দিলশাদ, বাবা সাজ্জাদ অার কাজের বুয়া ফুলির মা এ চারজনের ছোট সংসার তাদের। ছোট পরিবার সুখী পরিবার বলে যে ধারনাটা বদ্ধমূল অামাদের মাথায়, নাতাশার জন্য তা ঠিক না। নাতাশা বয়সে ছোট হলেও বুদ্ধিতে যেন অনেকটাই পরিপক্ক, বাবা মায়ের ঝামেলা বুঝতে পেরেও নিজেকে তার থেকে অাড়াল করে রাখে। মা সারদিন অফিস অার তার চিকিৎসার জন্য টাকার ব্যবস্থায় ব্যস্ত, অসুস্থ জীবনে তাই তার একমাত্র সঙ্গী ফুলির মা অার ডায়রি লেখা। ছোট ছোট খন্ডাংশে নানা ঘটনা সে তার ডায়রিতে লিখে রাখে। বাবার বেখেয়ালি উড়নচন্ডী স্বভাবের কারনে মা দিলশাদের সাথে তেমন বনিবনা হয় না। কিন্তু নাতাশা তার বাবার অন্ধভক্ত তাই বাবার অন্ধকার জগতের দিকটা মেয়ের সামনে দিলশাদ কখনো প্রকাশ করে না। মরনব্যধি মেনিনজিওমা রোগের কারনে নাতাশার অবস্থা দিনদিন অবনতি হতে থাকে। বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য অাত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধব সবার কাছে পাগলের মত ছুটে বেড়ায় দিলশাদ। বিপদের সময়েই প্রকৃত বন্ধুর পরিচয় পাওয়া যায় তেমনি ভদ্রতার মুখোশও খুলে যায় অনেকের। একমাত্র মেয়ের জীবন অার নিজের সম্ভ্রম দুই পাল্লায় রেখে দ্বীধায় দোলে দিলশাদ। স্বামী সাজ্জাদের সাথে দূরত্ব তৈরি হবার কারনে একান্তে কিছু সময় নিজের কাছে থাকার কথাও মুখ ফুটে বলতে পারে না সংকোচে তাকে। সে এক কঠিন সময় দিলশাদের, এখন অার তার কোন স্বপ্ন নেই, নেই কোন অাক্ষেপ! অাছে কেবল অপেক্ষার প্রহর গোণা... নাতাশার অনিশ্চিত জীবনের, মৃত্যু কিংবা সুস্থতার। দিলশাদ কী পারবে নাতাশার জন্য টাকা জোগার করে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে, কী হয় নাতাশার পরিনতি? জানতে অবশ্যই পড়তে হবে হৃদয়স্পর্শী এ বইটা। by: Ruponti Shahrin

Publisher: অন্য প্রকাশ
ISBN:
Number of pages: -


REVIEWS
'এপিটাফ' মৃত ব্যক্তির সমাধিস্থলে ফলকে যে স্মৃতিকথা লেখা থাকে সেটাই এপিটাফ নামে পরিচিত। কিন্তু এ গল্পে তেমন কোন এপিটাফের উল্লেখ নাই। অাছে ১৩ বছর বয়সী মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে যাওয়া নাতাশা অার তার সংগ্রামী মমতাময়ী মায়ের গল্প। নাতাশা, তার মা দিলশাদ, বাবা সাজ্জাদ অার কাজের বুয়া ফুলির মা এ চারজনের ছোট সংসার তাদের। ছোট পরিবার সুখী পরিবার বলে যে ধারনাটা বদ্ধমূল অামাদের মাথায়, নাতাশার জন্য তা ঠিক না। নাতাশা বয়সে ছোট হলেও বুদ্ধিতে যেন অনেকটাই পরিপক্ক, বাবা মায়ের ঝামেলা বুঝতে পেরেও নিজেকে তার থেকে অাড়াল করে রাখে। মা সারদিন অফিস অার তার চিকিৎসার জন্য টাকার ব্যবস্থায় ব্যস্ত, অসুস্থ জীবনে তাই তার একমাত্র সঙ্গী ফুলির মা অার ডায়রি লেখা। ছোট ছোট খন্ডাংশে নানা ঘটনা সে তার ডায়রিতে লিখে রাখে। বাবার বেখেয়ালি উড়নচন্ডী স্বভাবের কারনে মা দিলশাদের সাথে তেমন বনিবনা হয় না। কিন্তু নাতাশা তার বাবার অন্ধভক্ত তাই বাবার অন্ধকার জগতের দিকটা মেয়ের সামনে দিলশাদ কখনো প্রকাশ করে না। মরনব্যধি মেনিনজিওমা রোগের কারনে নাতাশার অবস্থা দিনদিন অবনতি হতে থাকে। বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য অাত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধব সবার কাছে পাগলের মত ছুটে বেড়ায় দিলশাদ। বিপদের সময়েই প্রকৃত বন্ধুর পরিচয় পাওয়া যায় তেমনি ভদ্রতার মুখোশও খুলে যায় অনেকের। একমাত্র মেয়ের জীবন অার নিজের সম্ভ্রম দুই পাল্লায় রেখে দ্বীধায় দোলে দিলশাদ। স্বামী সাজ্জাদের সাথে দূরত্ব তৈরি হবার কারনে একান্তে কিছু সময় নিজের কাছে থাকার কথাও মুখ ফুটে বলতে পারে না সংকোচে তাকে। সে এক কঠিন সময় দিলশাদের, এখন অার তার কোন স্বপ্ন নেই, নেই কোন অাক্ষেপ! অাছে কেবল অপেক্ষার প্রহর গোণা... নাতাশার অনিশ্চিত জীবনের, মৃত্যু কিংবা সুস্থতার। দিলশাদ কী পারবে নাতাশার জন্য টাকা জোগার করে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে, কী হয় নাতাশার পরিনতি? জানতে অবশ্যই পড়তে হবে হৃদয়স্পর্শী এ বইটা। by: Ruponti Shahrin
'এপিটাফ' মৃত ব্যক্তির সমাধিস্থলে ফলকে যে স্মৃতিকথা লেখা থাকে সেটাই এপিটাফ নামে পরিচিত। কিন্তু এ গল্পে তেমন কোন এপিটাফের উল্লেখ নাই। অাছে ১৩ বছর বয়সী মৃত্যুর সাথে পাঞ্জা লড়ে যাওয়া নাতাশা অার তার সংগ্রামী মমতাময়ী মায়ের গল্প। নাতাশা, তার মা দিলশাদ, বাবা সাজ্জাদ অার কাজের বুয়া ফুলির মা এ চারজনের ছোট সংসার তাদের। ছোট পরিবার সুখী পরিবার বলে যে ধারনাটা বদ্ধমূল অামাদের মাথায়, নাতাশার জন্য তা ঠিক না। নাতাশা বয়সে ছোট হলেও বুদ্ধিতে যেন অনেকটাই পরিপক্ক, বাবা মায়ের ঝামেলা বুঝতে পেরেও নিজেকে তার থেকে অাড়াল করে রাখে। মা সারদিন অফিস অার তার চিকিৎসার জন্য টাকার ব্যবস্থায় ব্যস্ত, অসুস্থ জীবনে তাই তার একমাত্র সঙ্গী ফুলির মা অার ডায়রি লেখা। ছোট ছোট খন্ডাংশে নানা ঘটনা সে তার ডায়রিতে লিখে রাখে। বাবার বেখেয়ালি উড়নচন্ডী স্বভাবের কারনে মা দিলশাদের সাথে তেমন বনিবনা হয় না। কিন্তু নাতাশা তার বাবার অন্ধভক্ত তাই বাবার অন্ধকার জগতের দিকটা মেয়ের সামনে দিলশাদ কখনো প্রকাশ করে না। মরনব্যধি মেনিনজিওমা রোগের কারনে নাতাশার অবস্থা দিনদিন অবনতি হতে থাকে। বিদেশে উন্নত চিকিৎসার জন্য অাত্মীয়-স্বজন বন্ধুবান্ধব সবার কাছে পাগলের মত ছুটে বেড়ায় দিলশাদ। বিপদের সময়েই প্রকৃত বন্ধুর পরিচয় পাওয়া যায় তেমনি ভদ্রতার মুখোশও খুলে যায় অনেকের। একমাত্র মেয়ের জীবন অার নিজের সম্ভ্রম দুই পাল্লায় রেখে দ্বীধায় দোলে দিলশাদ। স্বামী সাজ্জাদের সাথে দূরত্ব তৈরি হবার কারনে একান্তে কিছু সময় নিজের কাছে থাকার কথাও মুখ ফুটে বলতে পারে না সংকোচে তাকে। সে এক কঠিন সময় দিলশাদের, এখন অার তার কোন স্বপ্ন নেই, নেই কোন অাক্ষেপ! অাছে কেবল অপেক্ষার প্রহর গোণা... নাতাশার অনিশ্চিত জীবনের, মৃত্যু কিংবা সুস্থতার। দিলশাদ কী পারবে নাতাশার জন্য টাকা জোগার করে উন্নত চিকিৎসার ব্যবস্থা করতে, কী হয় নাতাশার পরিনতি? জানতে অবশ্যই পড়তে হবে হৃদয়স্পর্শী এ বইটা। by: Ruponti Shahrin

Publisher: অন্য প্রকাশ
Category: উপন্যাস
ISBN:
Number of pages: -

Related Products