নোনতা নদীর তীরে

(author),
265 TK 198 TK
- Pages
  • Save 67 Tk.

Description
আমি আমার জীবনের চার ভাগের তিন ভাগ সময় ব্য্য করেছি মেয়েদের পিছনে । আর এক ভাগ করেছি অপচয়। কৈশােরে আমাদের পাড়ার সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটির নাম ছিল রিতা । আমার মনে আছে , সেবার আমাদের এলাকার বােকা ব্যবসায়ী বাবলু ভাই রিতাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। রিতার বাবা সিরাজ চাচার কাছে গিয়ে বাবলু ভাই বলেছিলেন — চাচা , আমি রিতাকে বিয়ে করতে চাই । ওকে কি এখন বিয়ে দিবেন ? না । রেগে মেগে উত্তর দিয়েছিলেন সিরাজ চাচা । কারণ , রিতা এখন লেখাপড়া করছে । এরপর বাবলু ভাই বলেছিলেন, ঠিক আছে চাচা । আমি তাহলে ঘণ্টাখানেক পরে আসছি। একুশ বছর পর আমি যখন রিতার চোখে আবার চোখ রাখলাম , তখন আমার মনে হলাে - সময়ের আবর্তে রিতার চেহারায় পড়েছে বয়সের আবরণ। কিন্তু ওর চোখ দুটো আছে ঠিক আগের মতাে । মনে হলাে , মানুষ যত সহযে বৃদ্ধ হয় , তার চোখ তত সহজে বৃদ্ধ হয় না । সময়ের মেছতা দাগ যত সহজে আমাদের মুখে লাগে , চোখে চালশে তত সহজে পড়ে না ।

Publisher: শিকড়
ISBN: 978-984-760-276-9
Number of pages: -


REVIEWS
আমি আমার জীবনের চার ভাগের তিন ভাগ সময় ব্য্য করেছি মেয়েদের পিছনে । আর এক ভাগ করেছি অপচয়। কৈশােরে আমাদের পাড়ার সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটির নাম ছিল রিতা । আমার মনে আছে , সেবার আমাদের এলাকার বােকা ব্যবসায়ী বাবলু ভাই রিতাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। রিতার বাবা সিরাজ চাচার কাছে গিয়ে বাবলু ভাই বলেছিলেন — চাচা , আমি রিতাকে বিয়ে করতে চাই । ওকে কি এখন বিয়ে দিবেন ? না । রেগে মেগে উত্তর দিয়েছিলেন সিরাজ চাচা । কারণ , রিতা এখন লেখাপড়া করছে । এরপর বাবলু ভাই বলেছিলেন, ঠিক আছে চাচা । আমি তাহলে ঘণ্টাখানেক পরে আসছি। একুশ বছর পর আমি যখন রিতার চোখে আবার চোখ রাখলাম , তখন আমার মনে হলাে - সময়ের আবর্তে রিতার চেহারায় পড়েছে বয়সের আবরণ। কিন্তু ওর চোখ দুটো আছে ঠিক আগের মতাে । মনে হলাে , মানুষ যত সহযে বৃদ্ধ হয় , তার চোখ তত সহজে বৃদ্ধ হয় না । সময়ের মেছতা দাগ যত সহজে আমাদের মুখে লাগে , চোখে চালশে তত সহজে পড়ে না ।
আমি আমার জীবনের চার ভাগের তিন ভাগ সময় ব্য্য করেছি মেয়েদের পিছনে । আর এক ভাগ করেছি অপচয়। কৈশােরে আমাদের পাড়ার সবচেয়ে সুন্দরী মেয়েটির নাম ছিল রিতা । আমার মনে আছে , সেবার আমাদের এলাকার বােকা ব্যবসায়ী বাবলু ভাই রিতাকে বিয়ে করতে চেয়েছিলেন। রিতার বাবা সিরাজ চাচার কাছে গিয়ে বাবলু ভাই বলেছিলেন — চাচা , আমি রিতাকে বিয়ে করতে চাই । ওকে কি এখন বিয়ে দিবেন ? না । রেগে মেগে উত্তর দিয়েছিলেন সিরাজ চাচা । কারণ , রিতা এখন লেখাপড়া করছে । এরপর বাবলু ভাই বলেছিলেন, ঠিক আছে চাচা । আমি তাহলে ঘণ্টাখানেক পরে আসছি। একুশ বছর পর আমি যখন রিতার চোখে আবার চোখ রাখলাম , তখন আমার মনে হলাে - সময়ের আবর্তে রিতার চেহারায় পড়েছে বয়সের আবরণ। কিন্তু ওর চোখ দুটো আছে ঠিক আগের মতাে । মনে হলাে , মানুষ যত সহযে বৃদ্ধ হয় , তার চোখ তত সহজে বৃদ্ধ হয় না । সময়ের মেছতা দাগ যত সহজে আমাদের মুখে লাগে , চোখে চালশে তত সহজে পড়ে না ।

Publisher: শিকড়
Category: বইমেলা-২০১৯
ISBN: 978-984-760-276-9
Number of pages: -

Related Products