খান ও খনার বচন

(author),
160 TK 120 TK
- Pages
  • Save 40 Tk.

Description
ভারতীয় বিজ্ঞানের সূচনাকারী হিসেবে সুশ্রত বা আর্যভট্টের নাম করা হয়ে থাকে । কিন্তু প্রায়ােগিক দিক দিয়ে খনাই প্রথম যার সুত্র তখনকার প্রধান খাত কৃষিতে প্রত্যক্ষভাবে ব্যবহৃত হতাে । প্রায় দেড় সহস্র বছর ধরে অন্য যুক্ত আছেন কৃষিতে - আম জনতার জীবন - জীবিকায় । এ ক্ষেত্রে তিনি । পথিকৃৎ । তার মতাে আর কেউ নেই । তাই বিজ্ঞানী হিসেবে তার মর্যাদা পথিকৃৎ বিজ্ঞানীর মতােই হওয়া বাঞ্ছনীয় । খনাকে নিয়ে বৈজ্ঞানিক - ঐতিহাসিক গবেষণা অপ্রতুল । কিন্তু ভারতবর্ষজুড়ে এই বিদুষী নারীকে নিয়ে কিংবদন্তীর অন্ত নেই । খনার বচন বাংলাদেশের সর্বত্র প্রচলিত । প্রাচীন ভারতবর্ষের বিশাল এলাকাজুড়ে খনার বচন প্রায় দেড় সহস্ৰ বত্সরব্যাপী প্রচলিত ছিল এ নিদর্শন পাওয়া যায় । তবে কৃষি নির্ভর বাংলা বিহার - উড়িষ্যা ও আসামের গ্রামীন নারী - পুরুষের মাঝে আজো প্রবলভাবেই খনার বচনের চর্চা দেখা যায় । পূর্বে একদল লােক খনার বচন পাঠ করে আবহাওয়া - স্বাস্থ্য - কৃষিসহ বিভিন্ন পারিবারিক সমস্যার সমাধান দিতেন এবং এটাই তাদের পেশা ছিল । এদেরকে আচাও বলা হতাে । কৃষকরা অচা ঠাকুরদের বাড়িতে ভিড় জমাতাে । এখনাে উড়িষ্যায় এ ধরাণের পেশাদার খনার বচন ব্যবহারাজীবী সম্প্রদায় দেখা যায় । আমাদের দেশে ব্রাহ্মণ , জ্যোতিষীদের মধ্যে কেউ কেউ । খনার বচনের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকেন । গ্রামের দরে সরে ব্যবহৃত পঞ্জিকা প্রস্রাকেও খনার বচন উদ্ধত হয়ে বাকে কষকেরা এখনাে প্রায় সকলেই খনার বচনকে অনুসরণ করে থাকেন । কষিবিভাগের কর্মকর্তাদের মধ্যেও বৈজ্ঞানি তব্যের পাশাপাশি স্বনার বচনকে উদ্ধৃত করে কষি সমস্যার সমাধান - পরামর্শ প্রদান করতে দেখি । মােটকথা কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে বনৰ বচন ব্যবহারের সুপ্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী একটি একা প্রবহমান রয়েছে । সুপ্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী ধারায় এতলি থানার বচনই না নামের কোন বিশেষ ব্যক্তি অস্তিত্ব প্রমান করে এ কথা বলতে আম আর দ্বিধা নেই । কাজ । বি ৩ । Uন্তু এ বি এমনি ত্য৷ ৩৮০ - ৪১৫ খ্রি . ) - এর সভাসদ পণ্ডিতদের মধ্যে শ্রেষ্ট নয়জন কেবিন ভ্যায়িত না হতাে তারা হলেন ; ধৰন্তরি , ক্ষপণক , অমরসিংহ , শঙ্কু, বেতালভট্ট, ঘটকপর, কালিদাস , বররুচি ওবরাহমিহির এদের মধ্যে শেষোক্তজনকে পিতাপুয়ে মিলিত নাম ও নাথ । বধ্যাহমিহির । ই - গনা ৬ মিহির মজীৎ মহিবা ছিলেন বিবাহ পুত্র ।

Publisher: কলি প্রকাশনী
ISBN: 9789849380146
Number of pages: -


REVIEWS
ভারতীয় বিজ্ঞানের সূচনাকারী হিসেবে সুশ্রত বা আর্যভট্টের নাম করা হয়ে থাকে । কিন্তু প্রায়ােগিক দিক দিয়ে খনাই প্রথম যার সুত্র তখনকার প্রধান খাত কৃষিতে প্রত্যক্ষভাবে ব্যবহৃত হতাে । প্রায় দেড় সহস্র বছর ধরে অন্য যুক্ত আছেন কৃষিতে - আম জনতার জীবন - জীবিকায় । এ ক্ষেত্রে তিনি । পথিকৃৎ । তার মতাে আর কেউ নেই । তাই বিজ্ঞানী হিসেবে তার মর্যাদা পথিকৃৎ বিজ্ঞানীর মতােই হওয়া বাঞ্ছনীয় । খনাকে নিয়ে বৈজ্ঞানিক - ঐতিহাসিক গবেষণা অপ্রতুল । কিন্তু ভারতবর্ষজুড়ে এই বিদুষী নারীকে নিয়ে কিংবদন্তীর অন্ত নেই । খনার বচন বাংলাদেশের সর্বত্র প্রচলিত । প্রাচীন ভারতবর্ষের বিশাল এলাকাজুড়ে খনার বচন প্রায় দেড় সহস্ৰ বত্সরব্যাপী প্রচলিত ছিল এ নিদর্শন পাওয়া যায় । তবে কৃষি নির্ভর বাংলা বিহার - উড়িষ্যা ও আসামের গ্রামীন নারী - পুরুষের মাঝে আজো প্রবলভাবেই খনার বচনের চর্চা দেখা যায় । পূর্বে একদল লােক খনার বচন পাঠ করে আবহাওয়া - স্বাস্থ্য - কৃষিসহ বিভিন্ন পারিবারিক সমস্যার সমাধান দিতেন এবং এটাই তাদের পেশা ছিল । এদেরকে আচাও বলা হতাে । কৃষকরা অচা ঠাকুরদের বাড়িতে ভিড় জমাতাে । এখনাে উড়িষ্যায় এ ধরাণের পেশাদার খনার বচন ব্যবহারাজীবী সম্প্রদায় দেখা যায় । আমাদের দেশে ব্রাহ্মণ , জ্যোতিষীদের মধ্যে কেউ কেউ । খনার বচনের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকেন । গ্রামের দরে সরে ব্যবহৃত পঞ্জিকা প্রস্রাকেও খনার বচন উদ্ধত হয়ে বাকে কষকেরা এখনাে প্রায় সকলেই খনার বচনকে অনুসরণ করে থাকেন । কষিবিভাগের কর্মকর্তাদের মধ্যেও বৈজ্ঞানি তব্যের পাশাপাশি স্বনার বচনকে উদ্ধৃত করে কষি সমস্যার সমাধান - পরামর্শ প্রদান করতে দেখি । মােটকথা কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে বনৰ বচন ব্যবহারের সুপ্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী একটি একা প্রবহমান রয়েছে । সুপ্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী ধারায় এতলি থানার বচনই না নামের কোন বিশেষ ব্যক্তি অস্তিত্ব প্রমান করে এ কথা বলতে আম আর দ্বিধা নেই । কাজ । বি ৩ । Uন্তু এ বি এমনি ত্য৷ ৩৮০ - ৪১৫ খ্রি . ) - এর সভাসদ পণ্ডিতদের মধ্যে শ্রেষ্ট নয়জন কেবিন ভ্যায়িত না হতাে তারা হলেন ; ধৰন্তরি , ক্ষপণক , অমরসিংহ , শঙ্কু, বেতালভট্ট, ঘটকপর, কালিদাস , বররুচি ওবরাহমিহির এদের মধ্যে শেষোক্তজনকে পিতাপুয়ে মিলিত নাম ও নাথ । বধ্যাহমিহির । ই - গনা ৬ মিহির মজীৎ মহিবা ছিলেন বিবাহ পুত্র ।
ভারতীয় বিজ্ঞানের সূচনাকারী হিসেবে সুশ্রত বা আর্যভট্টের নাম করা হয়ে থাকে । কিন্তু প্রায়ােগিক দিক দিয়ে খনাই প্রথম যার সুত্র তখনকার প্রধান খাত কৃষিতে প্রত্যক্ষভাবে ব্যবহৃত হতাে । প্রায় দেড় সহস্র বছর ধরে অন্য যুক্ত আছেন কৃষিতে - আম জনতার জীবন - জীবিকায় । এ ক্ষেত্রে তিনি । পথিকৃৎ । তার মতাে আর কেউ নেই । তাই বিজ্ঞানী হিসেবে তার মর্যাদা পথিকৃৎ বিজ্ঞানীর মতােই হওয়া বাঞ্ছনীয় । খনাকে নিয়ে বৈজ্ঞানিক - ঐতিহাসিক গবেষণা অপ্রতুল । কিন্তু ভারতবর্ষজুড়ে এই বিদুষী নারীকে নিয়ে কিংবদন্তীর অন্ত নেই । খনার বচন বাংলাদেশের সর্বত্র প্রচলিত । প্রাচীন ভারতবর্ষের বিশাল এলাকাজুড়ে খনার বচন প্রায় দেড় সহস্ৰ বত্সরব্যাপী প্রচলিত ছিল এ নিদর্শন পাওয়া যায় । তবে কৃষি নির্ভর বাংলা বিহার - উড়িষ্যা ও আসামের গ্রামীন নারী - পুরুষের মাঝে আজো প্রবলভাবেই খনার বচনের চর্চা দেখা যায় । পূর্বে একদল লােক খনার বচন পাঠ করে আবহাওয়া - স্বাস্থ্য - কৃষিসহ বিভিন্ন পারিবারিক সমস্যার সমাধান দিতেন এবং এটাই তাদের পেশা ছিল । এদেরকে আচাও বলা হতাে । কৃষকরা অচা ঠাকুরদের বাড়িতে ভিড় জমাতাে । এখনাে উড়িষ্যায় এ ধরাণের পেশাদার খনার বচন ব্যবহারাজীবী সম্প্রদায় দেখা যায় । আমাদের দেশে ব্রাহ্মণ , জ্যোতিষীদের মধ্যে কেউ কেউ । খনার বচনের মাধ্যমে সমস্যার সমাধান দিয়ে থাকেন । গ্রামের দরে সরে ব্যবহৃত পঞ্জিকা প্রস্রাকেও খনার বচন উদ্ধত হয়ে বাকে কষকেরা এখনাে প্রায় সকলেই খনার বচনকে অনুসরণ করে থাকেন । কষিবিভাগের কর্মকর্তাদের মধ্যেও বৈজ্ঞানি তব্যের পাশাপাশি স্বনার বচনকে উদ্ধৃত করে কষি সমস্যার সমাধান - পরামর্শ প্রদান করতে দেখি । মােটকথা কৃষিনির্ভর বাংলাদেশে বনৰ বচন ব্যবহারের সুপ্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী একটি একা প্রবহমান রয়েছে । সুপ্রাচীন ও ঐতিহ্যবাহী ধারায় এতলি থানার বচনই না নামের কোন বিশেষ ব্যক্তি অস্তিত্ব প্রমান করে এ কথা বলতে আম আর দ্বিধা নেই । কাজ । বি ৩ । Uন্তু এ বি এমনি ত্য৷ ৩৮০ - ৪১৫ খ্রি . ) - এর সভাসদ পণ্ডিতদের মধ্যে শ্রেষ্ট নয়জন কেবিন ভ্যায়িত না হতাে তারা হলেন ; ধৰন্তরি , ক্ষপণক , অমরসিংহ , শঙ্কু, বেতালভট্ট, ঘটকপর, কালিদাস , বররুচি ওবরাহমিহির এদের মধ্যে শেষোক্তজনকে পিতাপুয়ে মিলিত নাম ও নাথ । বধ্যাহমিহির । ই - গনা ৬ মিহির মজীৎ মহিবা ছিলেন বিবাহ পুত্র ।

Publisher: কলি প্রকাশনী
Category: বইমেলা-২০১৯
ISBN: 9789849380146
Number of pages: -

Related Products